Eva Rahama  membuat artikel baru
1 kamu ·Menerjemahkan

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ৩৯! | #প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ৩৯!

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ৩৯!

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ৩৯!

প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ৩৯!
3 di ·Menerjemahkan

🔥🔥চলমান সরকারি চাকরির গুরুত্বপূর্ণ মেগা নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিসমূহ 🔥🔥

👉👉আগ্রহী প্রার্থীরা শেষ তারিখের আগে আবেদন সম্পন্ন করুন!

🔴 ইসলামিক ফাউন্ডেশন – ৩৬৩টি পদ
👉 আবেদন শেষ তারিখ: ২৬ আগস্ট ২০২৫

🟣 বস্ত্র অধিদপ্তর – ১৯০টি পদ
👉আবেদন শেষ তারিখ: ৩১ আগস্ট ২০২৫

🟤কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর (DIFE) – ৭৭টি পদ
👉আবেদন শেষ তারিখ: ২৮ আগস্ট ২০২৫

🟢বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশন (BAEC) – ১৮২টি পদ
👉আবেদন শেষ তারিখ: ২৮ আগস্ট ২০২৫

🔴বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (BG – পদসংখ্যা প্রকাশ হয়নি
👉আবেদন শেষ তারিখ: ১ আগস্ট ২০২৫

✅ সময় থাকতেই আবেদন করে ফেলুন ।

4 di ·Menerjemahkan

ট্রাম্প প্রশাসন গ্রামীণ হাসপাতালগুলিকে সহায়তা করার জন্য $৫০ বিলিয়ন ডলারের পরিকল্পনা উন্মোচন করেছে

আমেরিকার স্বাস্থ্যসেবার গুরুত্বপূর্ণ একটি অংশ হলো গ্রামীণ হাসপাতালসমূহ। দেশটির প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে বসবাসরত নাগরিকদের জন্য এই হাসপাতালগুলো প্রাথমিক ও জরুরি চিকিৎসা সেবা প্রদান করে থাকে। তবে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে এসব হাসপাতাল আর্থিক সংকটে ভুগছে এবং অনেক হাসপাতাল বন্ধ হওয়ার ঝুঁকিতে রয়েছে। এই প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প প্রশাসন এক যুগান্তকারী উদ্যোগ নিয়েছে — গ্রামীণ হাসপাতালগুলোর উন্নয়ন ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি ৫০ বিলিয়ন ডলারের সহায়তা পরিকল্পনা উন্মোচন করেছে।

পরিকল্পনার মূল লক্ষ্য

এই পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য হলো আর্থিক সংকটে থাকা গ্রামীণ হাসপাতালগুলিকে টিকিয়ে রাখা, চিকিৎসাসেবা উন্নত করা, এবং করোনা মহামারি পরবর্তী পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করা। পরিকল্পনার আওতায় হাসপাতালগুলো অবকাঠামোগত উন্নয়ন, চিকিৎসা সরঞ্জাম আধুনিকীকরণ, এবং চিকিৎসা কর্মীদের প্রশিক্ষণ গ্রহণে সহায়তা পাবে।

সহায়তার উপাদান

১. প্রত্যক্ষ আর্থিক অনুদান: গ্রামীণ হাসপাতালগুলোকে সরাসরি আর্থিক অনুদান প্রদান করা হবে, যাতে তারা জরুরি খরচ মেটাতে পারে এবং চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যেতে পারে।

২. স্বল্প সুদে ঋণ সুবিধা: হাসপাতালগুলিকে স্বল্প সুদে ঋণ প্রদান করা হবে, যা ভবিষ্যতের অবকাঠামোগত উন্নয়নে ব্যবহার করা যাবে।

৩. টেলিমেডিসিন উন্নয়ন: দূরবর্তী অঞ্চলের রোগীদের জন্য উন্নত টেলিমেডিসিন সেবা চালু করতে সহায়তা করা হবে, যাতে রোগীরা ঘরে বসেই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে পারে।

৪. কর্মী প্রশিক্ষণ: স্বাস্থ্যসেবাকর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কর্মসূচি চালু করা হবে।

প্রশাসনের মন্তব্য

সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এ পরিকল্পনা সম্পর্কে বলেন, "আমাদের দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোও আধুনিক ও মানসম্পন্ন চিকিৎসা সেবা পাওয়ার অধিকার রাখে। এই পরিকল্পনার মাধ্যমে আমরা গ্রামীণ স্বাস্থ্যব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখার পাশাপাশি ভবিষ্যতের জন্য প্রস্তুত করছি।"

হোয়াইট হাউসের এক বিবৃতিতে জানানো হয়, এই পরিকল্পনার মাধ্যমে প্রায় ১,২০০টিরও বেশি গ্রামীণ হাসপাতাল সরাসরি উপকৃত হবে। এছাড়া, এটি প্রায় ২০ লাখ মানুষের স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তির পথ সহজ করবে।

বিশ্লেষকদের প্রতিক্রিয়া

স্বাস্থ্যনীতি বিশ্লেষকরা এই পরিকল্পনাকে স্বাগত জানিয়েছেন। অনেকে মনে করছেন, দীর্ঘদিন ধরে অবহেলিত গ্রামীণ স্বাস্থ্যখাত অবশেষে প্রয়োজনীয় মনোযোগ পেতে যাচ্ছে। তবে তারা সতর্ক করেছেন যে, এই তহবিলের যথাযথ ব্যবহার এবং স্বচ্ছতা নিশ্চিত করাই হবে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ।

সমালোচনাও রয়েছে

তবে এই পরিকল্পনার কিছু সমালোচক রয়েছেন। তাদের মতে, এটি মূলত একটি রাজনৈতিক পদক্ষেপ, যেখানে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে যথেষ্ট জবাবদিহিতা থাকবে না। কেউ কেউ বলছেন, এটি নির্বাচনের আগে ট্রাম্প প্রশাসনের একটি জনপ্রিয়তা অর্জনের কৌশল হতে পারে।

উপসংহার

গ্রামীণ হাসপাতালগুলির টিকে থাকা শুধু স্বাস্থ্যসেবা নয়, বরং একটি সম্প্রদায়ের অস্তিত্বের সাথে জড়িত। ট্রাম্প প্রশাসনের এই ৫০ বিলিয়ন ডলারের পরিকল্পনা, যদি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তবে তা গ্রামীণ স্বাস্থ্যসেবার চিত্র বদলে দিতে পারে। এটি শুধু একটি সহায়তা প্রকল্প নয়, বরং এটি গ্রামীণ আমেরিকার মানুষদের প্রতি একটি দায়িত্ব পালনের প্রতিফলন।

image
4 di ·Menerjemahkan

বারাক ওবামা: একটি অনন্য নেতৃত্বের প্রতিচ্ছবি

বারাক হুসেইন ওবামা ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের ৪৪তম প্রেসিডেন্ট এবং প্রথম আফ্রিকান-আমেরিকান যিনি এই পদে আসীন হন। তিনি ২০০৯ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তার জন্ম ১৯৬১ সালের ৪ আগস্ট, হাওাই রাজ্যে।

ওবামা শিকাগোতে সমাজকর্মী হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। পরে হার্ভার্ড ল স্কুল থেকে গ্র্যাজুয়েশন করেন এবং হয়ে ওঠেন একজন দক্ষ আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ। ২০০4 সালে তিনি জাতীয় রাজনীতির মঞ্চে উঠে আসেন এবং ২০০৮ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হন।

তার নেতৃত্বে যুক্তরাষ্ট্র স্বাস্থ্য খাতে বড় সংস্কার আনে, যেটিকে “ওবামা কেয়ার” বলা হয়। তিনি ইরাক থেকে মার্কিন সেনা প্রত্যাহার করেন এবং বৈশ্বিক উষ্ণতা, পরিবেশ সংরক্ষণ ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নে অগ্রণী ভূমিকা রাখেন।

২০১২ সালে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন। শান্তিপূর্ণ নেতৃত্ব এবং মানবাধিকার রক্ষায় ভূমিকার জন্য তিনি ২০০৯ সালে নোবেল শান্তি পুরস্কার লাভ করেন।

বারাক ওবামা শুধু একজন রাজনীতিবিদই নন, একজন অনুপ্রেরণামূলক ব্যক্তি। তার ভাষণ, চিন্তাধারা ও মানবিক মূল্যবোধ কোটি মানুষকে প্রভাবিত করেছে। ওবামা প্রমাণ করেছেন, বৈচিত্র্যের মধ্যেও ঐক্য গড়ে তোলা সম্ভব।

image
5 di ·Menerjemahkan

☄️🦋☄️👉👍শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের পুরনো ছবি তোলা সেই ছবি যিনি উন্নয়ন কর্মকান্ডে হাত বাজিয়ে দিয়েছি দেখেন এবং নিজে নেমে কাজ করা শুরু করে দিয়েছেন এক বাংলাদেশের উন্নতির জন্য

image
6 di ·Menerjemahkan

মানুষের উপকার করা মহান ইবাদত। এটি মুমিনের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। দরিদ্র, অসহায়, অসুস্থ ও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে থাকা ও সেবা করা অনেক বড় সওয়াবের কাজ। মানুষকে অসহায়ত্ব থেকে, বিপদ থেকে উদ্ধারের জন্য খরচ করাকে মহান আল্লাহ বিনিয়োগ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন এবং সেই বিনিয়োগ তিনি বহুগুণে ফেরত দেওয়ার ওয়াদা করেছেন।

পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘এমন কে আছে যে আল্লাহকে উত্তম কর্জ প্রদান করবে? তাহলে তার সেই কর্জকে তার জন্য আল্লাহ বহুগুণ বর্ধিত করে দেবেন এবং আল্লাহই সীমিত ও প্রসারিত করে থাকেন এবং তাঁর দিকেই তোমরা ফিরে যাবে।’ (সুরা বাকারা: ২৪৫)

উপরোক্ত আয়াতে আল্লাহকে কর্জ বা ঋণ দেওয়ার অর্থ হলো তাঁর পথে খরচ করা। গরিব, অসহায় ও বিপদগ্রস্তদের সাহায্য করা। একে ঋণ বলা হয়েছে রূপকার্থে। কেননা এর বিনিময় দেওয়া হবে উত্তমরূপে। অন্য আয়াতে মহান আল্লাহ ইরশাদ করেছেন, ‘নিশ্চয় দানশীল পুরুষ ও দানশীল নারী এবং যারা আল্লাহকে উত্তম কর্জ (ঋণ) দেয়, তাদের জন্য বহুগুণ বাড়িয়ে দেওয়া হবে এবং তাদের জন্য রয়েছে সম্মানজনক প্রতিদান। (সুরা হাদিদ: ১৮)

মানুষের উপকার করলে সৌভাগ্যময় মৃত্যু হয়। উম্মে সালামা (রা.) বলেন, রাসুলুল্লাহ (স.) ইরশাদ করেছেন, সৎ কাজ করার ফলে মন্দ মৃত্যু থেকে সুরক্ষা মেলে; গোপনে কৃত দান রবের ক্রোধ নিভিয়ে দেয় এবং আত্মীয়তার সম্পর্ক রক্ষায় আয়ু বৃদ্ধি পায়। (সহিহুত তারগিব: ৮৯০)

আরও পড়ুন: মানুষের সম্মান রক্ষা করলে যে প্রতিদান পাবেন

আল্লাহ তাআলা সমগ্র মুমিন জাতিকে বানিয়েছেন এক দেহের মতো করে। দেহের কোনো অংশ আক্রান্ত হওয়া মানে গোটা দেহ আক্রান্ত হওয়া। তাই মুমিন অন্যের সেবা করাকে নিজের দায়িত্ব হিসেবে গ্রহণ করবে, এটাই ইসলামের শিক্ষা। রাসুলুল্লাহ (স.) বলেছেন, ‘মুমিনদের উদাহরণ তাদের পারস্পরিক ভালোবাসা, দয়ার্দ্রতা ও সহানুভূতির দিক থেকে একটি মানবদেহের ন্যায়; যখন তার একটি অঙ্গ আক্রান্ত হয়, তখন তার সমস্ত দেহ ডেকে আনে তাপ ও অনিদ্রা।’ (মুসলিম: ৬৪৮০)

কঠিন সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে বর্তমান বিশ্ব পরিস্থিতি। এই বিভীষিকাময় পরিস্থিতির মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা অসহায়দের পাশাপাশি আমাদেরও পরীক্ষা নিচ্ছেন, তাদের ব্যাপারে আমরা কী পদক্ষেপ নিচ্ছি তা দেখছেন। এই পরীক্ষায় পাস করতে হলে তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। এক্ষেত্রে দরিদ্র আত্মীয়-স্বজন, দরিদ্র প্রতিবেশী, এতিম-মিসকিন, নির্যাতিত মুসলিমসহ প্রত্যেক অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর চেষ্টা করতে হবে। এতেই নীহিত রয়েছে মহান আল্লাহর দয়া। আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘হে মুমিনরা! আমি তোমাদের যে জীবনের উপকরণ দিয়েছি, তা থেকে তোমরা ব্যয় করো সেদিন আসার আগেই যেদিন কোনো বেচাকেনা, বন্ধুত্ব এবং সুপারিশ থাকবে না।’ (সুরা বাকারা: ২৫৪)

আরেক আয়াতে মহান আল্লাহ বলেন, ‘পূর্ব ও পশ্চিমে মুখ ফেরানোটাই সৎকর্ম নয়, বরং প্রকৃত সৎকর্মশীল ওই ব্যক্তি, যে বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহ, পরকাল, ফেরেশতা, আল্লাহর কিতাব ও নবীদের ওপর এবং যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে সম্পদ ব্যয় করে নিকটাত্মীয়, এতিম, মিসকিন, মুসাফির, প্রার্থী ও দাসমুক্তির জন্য।’ (সুরা বাকারা: ১৭৭)

আরও পড়ুন: কাউকে কষ্ট দেওয়ার পর ক্ষমা না পেলে করণীয় কী

হজরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর (রা.) সূত্রে বর্ণিত, নবী (স.) বলেন, ‘দয়াশীলদের ওপর করুণাময় আল্লাহ দয়া করেন। তোমরা দুনিয়াবাসীকে দয়া করো, তাহলে যিনি আসমানে আছেন তিনি তোমাদেরকে দয়া করবেন।’ (আবু দাউদ: ৪৯৪১)

মানবতার আদর্শ মহানবী (স.)-এর জীবনের মহিমান্বিত অভ্যাস ছিল মানুষের উপকার করা, দরিদ্রদের উদারচিত্তে দান করা, অন্যের প্রতি বিভিন্নভাবে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া। এসব কাজের মর্যাদা সম্পর্কে পবিত্র কোরআনে বলা হয়েছে, ‘যারা নিজের সম্পদ দিনে বা রাতে প্রকাশ্যে অথবা গোপনে আল্লাহর পথে খরচ করে তাদের পুরস্কার তাদের প্রতিপালকের কাছে আছে। তাদের কোনো ভয় নেই। তাদের কোনো চিন্তাও নেই।’ (সুরা বাকারা: ২৭৪)

মানুষের উপকার করতে পারা মূলত ভাগ্যের ব্যাপার। এই সুযোগ ও সৌভাগ্য সবার হয় না। আবদুল্লাহ ইবনে ওমর (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (স.) বলেন, নিশ্চয়ই আল্লাহর জন্য নিবেদিত এমন অনেক বান্দা আছে যাদেরকে আল্লাহ তাআলা মানুষের উপকার করার জন্য বিশেষ নিয়ামত দান করেন। যতক্ষণ তারা সেগুলো মানবকল্যাণে ব্যয় করে ততক্ষণ তিনি তাদের সেসব নিয়ামতের মধ্যে বিদ্যমান রাখেন। কিন্তু যখন তারা সে উপকার করা বন্ধ করে দেয়, তখন তিনি তাদের থেকে নিয়ামত ছিনিয়ে নিয়ে অন্যদের দিয়ে দেন। (সহিহুত তারগিব: ২৬১৭)

তাই আসুন, আমরা আমাদের আশপাশে থাকা অসহায় মানুষগুলোর পাশে দাঁড়াই। মানুষের উপকারে মনোনিবেশ করি। আল্লাহ আমাদের মানবতার কল্যাণে কাজ করার তাওফিক দান করুন। আমিন।

সম্পাদক: মহিউদ্দিন সরকার