Abdul Aziz  יצר מאמר חדש
1 י ·תרגם

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হলেন আরও ২ জন | #নিউজ #রাজনীতি #বিএনপি

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হলেন আরও ২ জন

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হলেন আরও ২ জন

বিএনপির স্থায়ী কমিটিতে আরও দুই জন সদস্য মনোনীত হয়েছেন।
2 ד ·תרגם

অভিমান মানুষের মনকে ক্ষণিকের জন্য ভারি করে তোলে, কিন্তু বেশি সময় ধরে রাখলে সম্পর্কের মধ্যে দূরত্ব বাড়ে। প্রিয়জনের সঙ্গে মান-অভিমান ভালোবাসারই অংশ, কিন্তু যদি সেটি দীর্ঘস্থায়ী হয়, তাহলে ভালোবাসার জায়গা রাগ আর কষ্টে পরিণত হয়। অভিমানে না বলা কথা জমে থাকে, ভুল বোঝাবুঝির সৃষ্টি হয়। তাই সময় থাকতে অভিমান ভাঙিয়ে নেওয়া উচিত

3 ד ·תרגם

#16
তার চিৎকারে কর্তার ঘুম ভাঙল। তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকা হল। চিকিৎসা শুরু হয়ে গেল। কিন্তু অবস্থা মোটেই ভালো না।

পথ্য হিসেবে ডাক্তার মুরগির সূপ খাওয়াতে বল্লেন। সুপের জন্য কর্তা মুরগিকে জবাই করে দিলেন।

অবস্থা আস্তে আস্তে আরও খারাপ হতে লাগলো। দূরদূরান্ত থেকে আরও অনেকে আত্মীয় স্বজন আসতে লাগলো। বাধ্য হয়ে কর্তা ছাগলকে জবাই করলেন তাদের আপ্যায়ন করার জন্য।

আরও ভালো চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার দরকার হতে লাগলো। অবশেষে বাড়ির কর্তা তাদের গরুটিকে কসাইখানায় বিক্রি করে দিল।

একসময় বাড়ির কর্ত্রী সুস্থ হয়ে উঠল। আর এই সমস্ত কিছু ইঁদুরটি তার ছোট্ট ঘর থেকে পর্যবেক্ষণ করল।

3 ד ·תרגם

#15তার চিৎকারে কর্তার ঘুম ভাঙল। তাড়াতাড়ি ডাক্তার ডাকা হল। চিকিৎসা শুরু হয়ে গেল। কিন্তু অবস্থা মোটেই ভালো না।

পথ্য হিসেবে ডাক্তার মুরগির সূপ খাওয়াতে বল্লেন। সুপের জন্য কর্তা মুরগিকে জবাই করে দিলেন।

অবস্থা আস্তে আস্তে আরও খারাপ হতে লাগলো। দূরদূরান্ত থেকে আরও অনেকে আত্মীয় স্বজন আসতে লাগলো। বাধ্য হয়ে কর্তা ছাগলকে জবাই করলেন তাদের আপ্যায়ন করার জন্য।

আরও ভালো চিকিৎসার জন্য অনেক টাকার দরকার হতে লাগলো। অবশেষে বাড়ির কর্তা তাদের গরুটিকে কসাইখানায় বিক্রি করে দিল।

একসময় বাড়ির কর্ত্রী সুস্থ হয়ে উঠল। আর এই সমস্ত কিছু ইঁদুরটি তার ছোট্ট ঘর থেকে পর্যবেক্ষণ করল।

3 ד ·תרגם

#5
একদিন, গ্রামের পাশে বড় শহরে খেলা দেখতে যাওয়ার সুযোগ এলো। রতন তার নতুন জুতো পরে সবার সাথে গেল। সেখানে গিয়ে সে তার খেলা দিয়ে সবার মন জয় করে নিলো। সবাই রতনের প্রশংসা করলো।
তখন রতন বুঝতে পারলো, ম ফিজুর রহমানের সাহায্য আর ভালোবাসাই তার জীবনের মোড় ঘুরিয়ে দিয়েছে। সে বুঝতে পারলো, ভালোবাসাই পারে যে কোনো কঠিন পরিস্থিতিকে জয় করতে। গ্রামের সবাই মিলেমিশে থাকলে, যে কোনো বাধা অতিক্রম করা যায়। রতন গ্রামের সবার ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে, আরও ভালো খেলতে লাগলো এবং গ্রামের নাম উজ্জ্বল করলো।
নবীনপুরের গল্পটি যেন ভালোবাসার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত, যেখানে একটি সামান্য সাহায্যও জীবনকে সুন্দর করে তুলতে পারে।

3 ד ·תרגם

একটি ছোট্ট গ্রাম, "নবীনপুর", যেখানে সবুজ ধানক্ষেত আর নদীর তীরে বসবাস ছিল সহজ-সরল মানুষের। গ্রামের পাশে ছিল এক প্রাচীন বটগাছ, যার নিচে বসত গ্রামের প্রবীণ সদস্য ম ফিজুর রহমান। একদিন, ম ফিজুর রহমান দেখলেন, গ্রামের ছেলেরা ফুটবল খেলছে। তাদের মধ্যে সবচেয়ে উজ্জ্বল ছিল_ "রতন"। রতন খুব ভালো ফুটবল খেলত, কিন্তু তার পায়ে সবসময় একটা পুরনো জুতো ছিল।
একদিন, ম ফিজুর রহমান রতনের কাছে এসে বললেন, "বাবা, তোমার খেলা তো খুব ভালো। কিন্তু এই পুরনো জুতো পরে খেললে তো পায়ে আঘাত লাগতে পারে।" রতন মাথা নিচু করে বলল, "দাদা, আমার তো নতুন জুতো কেনার সামর্থ্য নেই।" ম ফিজুর রহমান হাসিমুখে বললেন, "চিন্তা করো না, আমি ব্যবস্থা করব।"
পরের দিন, ম ফিজুর রহমান গ্রামের সবার সাথে কথা বলে, গ্রামের সকলের সহায়তায় রতনের জন্য একটি নতুন ফুটবল ও সুন্দর জুতো কিনে দিলেন। রতন আনন্দে আত্মহারা হয়ে গেলো। সে তার নতুন জুতো পরে মাঠে নামলো, তার খেলা আগের চেয়েও ভালো হলো। গ্রামের সবাই তার খেলা দেখে মুগ্ধ হলো।
#4