#27
মাইকেল আর ডেভিড মরুভুমিতে পথ হারিয়ে ফেলেছে। এদিকে তেষ্টায়
দুজনেরই প্রাণ যায়-যায় অবস্থা। হাঁটতে-হাঁটতে হঠাৎ একটি মসজিদ
দেখতে পেল তারা।
মাইকেল বললঃ ঐ তো, একটা মসজিদ দেখা যাচ্ছে,
চলো সেখানে যাই। ডেভিড বললঃ হ্যাঁ, যাওয়া যায়। কিন্তু মুসলমান সেজে যেতে হবে।
নয়তো ওরা আমাদের সাহায্য না-ও করতে পারে! আমি বলব, আহমেদ!
কিন্তু মাইকেল নিজের নাম পাল্টাতে রাজি হলোনা।
যাই হোক, তারা দুজনেই মসজিদে গেল। ইমাম সাহেব তাদের পরিচয়
জানতে চাইলে মাইকেল নিজেকে মাইকেল বলে এবং ডেভিড
নিজেকে আহমেদ বলে পরিচয় দিল। ইমাম সাহেব তাদের বসতে দিলেন
এবং একজনকে ডেকে বললেনঃ মাইকেলের জন্য কিছু খাবার আর
পানি নিয়ে এসো।
তারপর ডেভিডের দিকে তাকিয়ে হাসিমুখে বললেন,
।
।
আহমেদ ভাই, রমজানুল মোবারক !!!
#7
ছোট্ট এক ছেলে ছিলো প্রচন্ড রাগী। তাই দেখে বাবা তাকে একটা পেরেক ভর্তি ব্যাগ দিল এবং বললো যে, যতবার তুমি রেগে যাবে ততবার একটা করে পেরেক আমাদের বাগানের কাঠের বেড়াতে লাগিয়ে আসবে। প্রথমদিনেই ছেলেটিকে বাগানে গিয়ে ৩৭ টি পেরেক মারতে হলো। ....
পরের কয়েক সপ্তাহে ছেলেটি তার রাগকে কিছুটা নিয়ন্ত্রনে আনতে পারে তাই প্রতিদিন কাঠে নতুন পেরেকের সংখ্যাও ধীরে ধীরে কমে এলো। সে বুঝতে পারলো হাতুড়ী দিয়ে কাঠ বেড়ায় পেরেক বসানোর চেয়ে তার রাগকে নিয়ন্ত্রন করা অনেক বেশি সহজ।
শেষ পর্যন্ত সেই দিনটি এলো যেদিন তাকে একটি পেরেকও মারতে হলো না। সে তার বাবাকে এই কথা জানালো। তারা বাবা তাকে বললো এখন তুমি যেসব দিনে তোমার রাগকে পুরোপুরি নিয়ন্ত্রন করতে পারবে....
সেসব দিনে একটি একটি করে পেরেক খুলে ফেলো। অনেক দিন চলে গেল এবং ছেলেটি একদিন তার বাবাকে জানালো যে সব পেরেকই সে খুলে ফেলতে সক্ষম হয়েছে।তার বাবা এবার তাকে নিয়ে বাগানে গেল এবং কাঠের বেড়াটি দেখিয়ে বললো..
'তুমি খুব ভাল ভাবে তোমার কাজ সম্পন্ন করেছো,এখন তুমি তোমার রাগকে নিয়ন্ত্রন করতে পারো কিন্তু দেখো, প্রতিটা কাঠে পেরেকের গর্ত গুলো এখনো রয়ে গিয়েছে। কাঠের বেড়াটি কখনো আগের অবস্থায় ফিরে যাবে না।...
যখন তুমি কাউকে রেগে গিয়ে কিছু বলো তখন তার মনে ঠিক এমন একটা আচড় পরে যায়। তাই নিজের রাগতে নিয়ন্ত্রন করতে শেখো।মানসিক ক্ষত অনেক সময় শারীরিক ক্ষতের চেয়েও অনেক বেশি ভয়ংকর......
_____হয়তো আমি আর থাকবো না, তবে আমার এই লেখাটা তোমার সামনে পড়লে, কথা গুলো শুনে যেও, হয়তো তোমায় না বলা কিছু কথা তুমি জানতে পারবে।
-মানুষ বলে দুনিয়া নাকি শান্তির জায়গা নয়, কিন্তু আমি বলি তোমাকে পেয়ে তোমার ভালোবাসা পেয়ে যতোটা হাসিখুশি থাকতাম বিশ্বাস করো, আমাকে দুনিয়ার সবচেয়ে দামী দামী সম্পদ হাসিখুশি এনে দিলেও আমি এতোটা সুখী হতাম না।
যতোটা হাসিখুশি তুমি আমাকে রেখেছিলে।
-আর তারপর যখন তুমি আমাকে অবহেলা করতে শুরু করলে, আমার থেকে দূরত্ব বাড়িয়ে দিলে কোনো কারন ছাড়ায়, তখন মনে হতো আমার থেকে যেনো আমার পুরো পৃথিবী টাই দূরে চলে যেতো।
-আর তখনি আমি বুঝতে পারলাম প্রিয় মানুষ কে ছাড়া থাকাটা কতটা কষ্টের হতে পারে। আর সেই কষ্ট টা তুমি দিলে আমাকে, তুমি ছেড়ে চলে গেলে আমাকে, তুমি তোমার কথা রাখোনি, ভালোবাসি বলেও তুমি আমাকে ভালোবাসো নি।
তোমাকে হারানোর ভয়ে হাউমাউ করে কেঁদেছি আমি, তুমি আমার চোখের পানি দেখেছো বহুবার তবুও
তোমার মন গলেনি। তুমি আমার হবে বলেও তুমি আমার হওনি, জানিনা আর কতটা ভালোবাসলে কিভাবে ভালোবাসলে আমি তোমাকে পাইতাম তোমার মনপাইতাম। কত নিখুঁত ভাবে অভিনয় করে গেছো তুমি আমার সাথে , আমি বুঝতে পারি নি তোমার অভিনয়।-এরপর আমার আশেপাশের মানুষ গুলোর কথা মনে পরতে লাগলো, তারা বলেছিলো দুনিয়া শান্তির জায়গা নয়...!
দুনিয়া হচ্ছে কষ্টের জায়গা, দুনিয়া যদি শান্তির জায়গা হতো তাহলে আল্লাহ তায়ালা কখনো জান্নাত বানাতেন না।
-আসলে আমি সেটা বুঝতে পারি নি..!!
-আমি তোমাকে ভালোবেসে আমার জান্নাত এই দুনিয়া কে বানিয়েছিলাম, তোমার মাঝে আমার সব সুখ শান্তি খুঁজেছিলাম। তোমাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসছিলাম।
-তাই তো এই কষ্ট টা আমার পাওনা ছিলো, তবে এখন আর কোনো কিছু হারানোর ভয় নেই, আমি এক সময় যেটা হারানোর ভয় করতাম ব্যাস সেটা হারিয়ে ফেললাম !!
-তবে তুমি ভালো থেকো, তোমার ব্যক্তিগত জীবনে, অবশ্য তুমি ভালো থাকতে পারবে না, কারন জীবনে কাউকে কাঁদিয়ে কেউ কোনো দিন সুখী হতে পারে না,,
তবুও বলছি পারলে ভালো থেকো, আমার এক একটি দীর্ঘশ্বাস তোমার জীবনে অভিশাপ হয়ে যেনো না দাড়ায়,,!!
এখনো অনেক ভালোবাসি তোমাকে!😌❤️🩹
MD MAHID
শহরে”হাটতে”চাইনাツ࿐”🙂
━━━━━━ ⊙ ━━━━━━
🌻🌸🍀ツ ࿐”❝নিখোঁজ”হয়ে”থাকতে”চাই
আমি”আমার”শহরেツ࿐”❝🙂
supprimer les commentaires
Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?