🎉 ৫০০০ ফলোয়ার পূর্তি উপলক্ষে বিশেষ উপহার! 🎉
আলহামদুলিল্লাহ! আপনাদের ভালোবাসা ও সাথের জন্য আমরা আজ ৫০০০ ফলোয়ারের মাইলফলকে পৌঁছেছি।
এই খুশির মুহূর্তে আমাদের পক্ষ থেকে একজনকে উপহার হিসেবে দেওয়া হবে সাবরের একটি ঘড়ি
🎁 কে পাবেন এই উপহার?
এর জন্য আমরা আয়োজন করছি একটি ছোট্ট কুইজ প্রতিযোগিতা। সঠিক উত্তরদাতাদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে একজনকে বিজয়ী ঘোষণা করা হবে ইনশাআল্লাহ।
আমাদের প্রশ্ন টি হলো :
👉 রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম কে সর্ব প্রথম ইসলামি পদ্ধতিতে কে সালাম দিয়েছিলেন ।
ক) খাদিজা রা.
খ) আবু বকর রা.
গ) আবু যর গিফারী রা.
ঘ) আলি রা.
📌 উত্তর দেওয়ার শেষ সময়: ৯আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
📌 উত্তর দিতে হবে কমেন্টে এবং আমাদের পেজ ফলো করতে হবে এবং নিজেদের টাইমলাইনে শেয়ার করতে হবে
📌 বিজয়ীর নাম ঘোষণা: ১০ আগস্ট ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ
⏳ সময় শেষ হওয়ার আগেই অংশগ্রহণ করুন। এটা শুধুই আমাদের কৃতজ্ঞতা জানানোর এক ক্ষুদ্র প্রচেষ্টা।
ভবিষ্যতেও এমন আরও আয়োজন থাকবে, ইনশাআল্লাহ!
#৫০০০ফলোয়ার
#কুইজপ্রতিযোগিতা
#উপহার
#ঘড়ি
#boikarvan
Good night ❤️❤️
রাতে ঘুম না আসলে মহানবী (সা.) আমাদেরকে কিছু দোয়া পড়ার জন্য বলেছেন। এর মধ্যে একটি হলো, "আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া।" (উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া)। এর অর্থ হল, "হে আল্লাহ, আপনার নাম নিয়েই আমি মরি এবং আপনার নাম নিয়েই আমি জীবিত হই।" [১, ২]
এছাড়া, অনিদ্রা দূর করার জন্য আরও কিছু আমল ও দোয়া রয়েছে যা রাতে ঘুমানোর আগে পড়া যেতে পারে। যেমন, সুরা মুলক তেলাওয়াত করা (যা ঘুমানোর আগে পড়ার একটি সুন্নত আমল) [৬]। এছাড়া, কিছু দোয়া রয়েছে যা অনিদ্রা দূর করতে এবং ঘুমানোর জন্য মহানবী (সা.) শিখিয়েছেন, যেমন:
"আল্লাহুম্মা রাব্বাস সামাওয়াতিস সাবয়ি ওয়া মা আজাল্লাত, ওয়া রাব্বাল আরদিনা ওয়া মা আকাল্লাত; ওয়া রাব্বাশ শায়াত্বিনি ওয়া মা আদাল্লাত; কুন লি জারাং-মিন শাররি খালক্বিকা কুল্লিহিম জামিআ।" [২]
এর অর্থ হল, "হে আল্লাহ, সাত আকাশ ও তার ছায়া, জমিন ও তার উৎপাদিত বস্তু এবং শয়তান ও তাদের কুমন্ত্রণার প্রতিপালক! আপনার সৃষ্টির অনিষ্ট থেকে আমাকে রক্ষা করুন।"
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া-লাহুলহামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদীর, আলহামদুলিল্লাহি ওয়া সুবহানাল্লাহি, ওয়া-লা ইয়াহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়া-লা হাওলা ওয়ালা কুউয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।" [৩]
এর অর্থ হল, "আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই। রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসা তাঁরই। তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, আল্লাহ পবিত্র এবং আল্লাহ মহান। আল্লাহ ছাড়া কোনো ক্ষমতা ও শক্তি নেই।" [৩]
এছাড়াও, অনিদ্রার কারণ দূর করার জন্য মানসিক চাপ কমানো, পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং শারীরিক পরিশ্রম করার মতো বিষয়গুলির দিকেও মনোযোগ দেওয়া উচিত। [
আসসালামুআলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ।
আবু বকর (রা.)-এর জীবনের বিস্তারিত তথ্য জানতে আপনি চেয়েছেন। আমি আপনার জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য খুঁজে বের করার চেষ্টা করছি।
আবু বকর সিদ্দীক (রা.) ছিলেন ইসলামের প্রথম খলিফা এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অত্যন্ত ঘনিষ্ঠ সাহাবী। তাঁর জীবনের কিছু গুরুত্বপূর্ণ দিক নিচে তুলে ধরা হলো:
জন্ম ও প্রাথমিক জীবন:
আবু বকর (রা.) ৫৭৩ খ্রিস্টাব্দে মক্কার বিখ্যাত কুরাইশ বংশের বনু তাইম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন।
তাঁর আসল নাম ছিল আব্দুল্লাহ, তবে তিনি 'আবু বকর' নামেই বেশি পরিচিত ছিলেন।
তাঁর পিতার নাম ছিল আবু কুহাফা (উসমান) এবং মাতার নাম ছিল উম্মুল খায়ের সালমা।
ইসলাম গ্রহণের আগে থেকেই তিনি একজন সৎ, অতিথি পরায়ণ এবং বিচক্ষণ ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন। তিনি কখনোই মূর্তিপূজা বা মদ পান করেননি।
ইসলাম গ্রহণ:
প্রাপ্তবয়স্কদের মধ্যে তিনিই প্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.) যখন ইসলামের দাওয়াত দেন, তখন তিনি কোনো দ্বিধা ছাড়াই তা গ্রহণ করেন। এ কারণে রাসুলুল্লাহ (সা.) তাঁকে 'সিদ্দীক' বা 'সত্যবাদী' উপাধি প্রদান করেন।
তাঁর ইসলাম গ্রহণ অনেককে অনুপ্রাণিত করে, এবং তাঁর প্রচেষ্টায় আরও অনেক সাহাবী ইসলাম গ্রহণ করেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর সাথে সম্পর্ক:
তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আজীবন বন্ধু ও সঙ্গী ছিলেন।
হিজরতের সময় তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর একমাত্র সঙ্গী ছিলেন এবং সাওর গুহায় তাঁর সাথে আশ্রয় নিয়েছিলেন।
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর অসুস্থতার সময় তিনি তাঁর নির্দেশে মসজিদে নববীতে ইমামতি করেন।
খিলাফত:
রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ওফাতের পর মুসলিম উম্মাহর নেতৃত্ব নিয়ে যখন মতপার্থক্য দেখা দেয়, তখন তিনি প্রথম খলিফা হিসেবে নির্বাচিত হন।
তাঁর খিলাফতের সময়কালে তিনি বেশ কিছু কঠিন সমস্যার মোকাবিলা করেন, যেমন— ধর্মত্যাগী (মুরতাদ) গোষ্ঠীর বিদ্রোহ দমন, যাকাত দিতে অস্বীকারকারী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ এবং মিথ্যা নবুওয়াতের দাবিদারদের মোকাবিলা।
তাঁর শাসনামলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হলো বিক্ষিপ্তভাবে থাকা কুরআনের আয়াতগুলোকে একত্রিত করে সংকলন করা।
মৃত্যু:
আবু বকর (রা.) দুই বছর তিন মাস দশ দিন খিলাফতের দায়িত্ব পালন করেন।
৬৩৪ খ্রিস্টাব্দের ২৩ আগস্ট (১৩ হিজরি, ২২ জমাদিউস সানি) তিনি ইন্তেকাল করেন এবং রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর কবরের পাশেই তাঁকে দাফন করা হয়।
সুবহানাল্লাহ", "আলহামদুলিল্লাহ", "লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ", এবং "আল্লাহু আকবার" এই চারটি বাক্য ইসলামের গুরুত্বপূর্ণ তাসবিহ (জিকির)। এই শব্দগুলোর মাধ্যমে আল্লাহকে স্মরণ করা হয় এবং এর মাধ্যমে বান্দা আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারে। এই শব্দগুলোর ফজিলত অনেক, যা মুসলিমদের জীবনে গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে।
ফজিলত (গুরুত্ব):
সুবহানাল্লাহ (سُبْحَانَ ٱللَّٰهِ):
এর অর্থ "আল্লাহ পবিত্র"। এর মাধ্যমে আল্লাহর মহিমা ও শ্রেষ্ঠত্ব প্রকাশ করা হয় এবং সকল প্রকার অপূর্ণতা থেকে আল্লাহকে পবিত্র ঘোষণা করা হয়।
আলহামদুলিল্লাহ (ٱلْحَمْدُ لِلَّٰهِ):
এর অর্থ "সমস্ত প্রশংসা আল্লাহর জন্য"। এর মাধ্যমে আল্লাহর নেয়ামতের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হয় এবং সকল প্রশংসা আল্লাহর প্রাপ্য এই স্বীকৃতি দেয়া হয়।
লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ (لَا إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّٰهُ):
এর অর্থ "আল্লাহ ছাড়া কোন ইলাহ নেই"। এই কালিমা তাওহীদের সাক্ষ্য, যা আল্লাহর একত্ববাদের উপর বিশ্বাস স্থাপন করে। এটি ইসলামের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বাক্য।
আল্লাহু আকবার (ٱللَّٰهُ أَكْبَرُ):
এর অর্থ "আল্লাহ মহান"। এই বাক্যের মাধ্যমে আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব ও মহত্ত্ব প্রকাশ করা হয়।
এই চারটি বাক্য পাঠ করা মুসলিমদের জন্য অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ। হাদিসে এসেছে, এই শব্দগুলো আল্লাহ্র কাছে সবচেয়ে প্রিয় (মুসলিম) bbarta24.net। নিয়মিত এই জিকির পাঠ করলে অন্তরের প্রশান্তি লাভ হয়, গুনাহ মাফ হয় এবং আল্লাহর রহমত ও বরকত লাভ করা যায় BDCN24।
এই শব্দগুলো নিয়মিত পাঠ করার মাধ্যমে আল্লাহর আরও কাছাকাছি যাওয়া যায় এবং আখিরাতে এর ফলস্বরূপ উত্তম প্রতিদান লাভ করা সম্ভব তাওহীদের ডাক।
himo hosain
מחק תגובה
האם אתה בטוח שברצונך למחוק את התגובה הזו?