Good night ❤️❤️
রাতে ঘুম না আসলে মহানবী (সা.) আমাদেরকে কিছু দোয়া পড়ার জন্য বলেছেন। এর মধ্যে একটি হলো, "আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া।" (উচ্চারণ: আল্লাহুম্মা বিসমিকা আমুতু ওয়া আহইয়া)। এর অর্থ হল, "হে আল্লাহ, আপনার নাম নিয়েই আমি মরি এবং আপনার নাম নিয়েই আমি জীবিত হই।" [১, ২]
এছাড়া, অনিদ্রা দূর করার জন্য আরও কিছু আমল ও দোয়া রয়েছে যা রাতে ঘুমানোর আগে পড়া যেতে পারে। যেমন, সুরা মুলক তেলাওয়াত করা (যা ঘুমানোর আগে পড়ার একটি সুন্নত আমল) [৬]। এছাড়া, কিছু দোয়া রয়েছে যা অনিদ্রা দূর করতে এবং ঘুমানোর জন্য মহানবী (সা.) শিখিয়েছেন, যেমন:
"আল্লাহুম্মা রাব্বাস সামাওয়াতিস সাবয়ি ওয়া মা আজাল্লাত, ওয়া রাব্বাল আরদিনা ওয়া মা আকাল্লাত; ওয়া রাব্বাশ শায়াত্বিনি ওয়া মা আদাল্লাত; কুন লি জারাং-মিন শাররি খালক্বিকা কুল্লিহিম জামিআ।" [২]
এর অর্থ হল, "হে আল্লাহ, সাত আকাশ ও তার ছায়া, জমিন ও তার উৎপাদিত বস্তু এবং শয়তান ও তাদের কুমন্ত্রণার প্রতিপালক! আপনার সৃষ্টির অনিষ্ট থেকে আমাকে রক্ষা করুন।"
"লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াহ্দাহু লা শারিকা লাহু, লাহুল মুলকু ওয়া-লাহুলহামদু ওয়াহুয়া আলা কুল্লি শাইয়্যিন ক্বাদীর, আলহামদুলিল্লাহি ওয়া সুবহানাল্লাহি, ওয়া-লা ইয়াহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার, ওয়া-লা হাওলা ওয়ালা কুউয়াতা ইল্লা বিল্লাহ।" [৩]
এর অর্থ হল, "আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোনো ইলাহ নেই। তিনি এক, তাঁর কোনো শরিক নেই। রাজত্ব তাঁরই, প্রশংসা তাঁরই। তিনি সকল কিছুর উপর ক্ষমতাবান। সকল প্রশংসা আল্লাহর জন্য, আল্লাহ পবিত্র এবং আল্লাহ মহান। আল্লাহ ছাড়া কোনো ক্ষমতা ও শক্তি নেই।" [৩]
এছাড়াও, অনিদ্রার কারণ দূর করার জন্য মানসিক চাপ কমানো, পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং শারীরিক পরিশ্রম করার মতো বিষয়গুলির দিকেও মনোযোগ দেওয়া উচিত। [
হজরত সামুরা ইবনে জুনদুব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, ‘শ্রেষ্ঠ বাক্য হচ্ছে ৪টি-
سُبْحَانَ الله – اَلْحَمْدُ للهِ – لَا اِلَهَ اِلَّا الله – اَللهُ اَكْبَر
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি; আলহামদুলিল্লাহি; লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু; আল্লাহু আকবার।
অর্থ : ‘আল্লাহ পবিত্র; আল্লাহর জন্য প্রশংসা; আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই এবং আল্লাহ সর্বাপেক্ষা মহান।’
অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘উল্লেখিত ৪টি বাক্য আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয়। এর যে কোনোটি তুমি বলবে তোমার কোনো ক্ষতি হবে না। (মুসলিম)
হাদীস দ্বারা চারটি বাক্যের বিশেষ ফযীলত প্রমাণিত হয়। বাক্যগুলোতে মহান কিছু বিষয় থাকার কারণে আল্লাহর নিকট তা মানুষের সবচেয়ে প্রিয় কথা। বিষয়গুলো হলো, বাক্যগুলোতে রয়েছে, আল্লাহর পবিত্রতার বর্ণনা, তার জন্য প্রয়োজনীয় পরিপূর্ণতার গুণগুলো সাব্যস্ত করা। একত্ববাদ ও বড়ত্বকে কেবল তার জন্য সাব্যস্ত করা। আর এ বাক্যগুলোর ফযীলত ও সাওয়াব লাভের জন্য ধারাবাহিকতা রক্ষা করে বলার কোনো প্রয়োজন নেই, যেমনটি হাদীসে এসেছে।
হজরত সামুরা ইবনে জুনদুব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, ‘শ্রেষ্ঠ বাক্য হচ্ছে ৪টি-
سُبْحَانَ الله – اَلْحَمْدُ للهِ – لَا اِلَهَ اِلَّا الله – اَللهُ اَكْبَر
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি; আলহামদুলিল্লাহি; লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু; আল্লাহু আকবার।
অর্থ : ‘আল্লাহ পবিত্র; আল্লাহর জন্য প্রশংসা; আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই এবং আল্লাহ সর্বাপেক্ষা মহান।’
অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘উল্লেখিত ৪টি বাক্য আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয়। এর যে কোনোটি তুমি বলবে তোমার কোনো ক্ষতি হবে না। (মুসলিম)
হাদীস দ্বারা চারটি বাক্যের বিশেষ ফযীলত প্রমাণিত হয়। বাক্যগুলোতে মহান কিছু বিষয় থাকার কারণে আল্লাহর নিকট তা মানুষের সবচেয়ে প্রিয় কথা। বিষয়গুলো হলো, বাক্যগুলোতে রয়েছে, আল্লাহর পবিত্রতার বর্ণনা, তার জন্য প্রয়োজনীয় পরিপূর্ণতার গুণগুলো সাব্যস্ত করা। একত্ববাদ ও বড়ত্বকে কেবল তার জন্য সাব্যস্ত করা। আর এ বাক্যগুলোর ফযীলত ও সাওয়াব লাভের জন্য ধারাবাহিকতা রক্ষা করে বলার কোনো প্রয়োজন নেই, যেমনটি হাদীসে এসেছে।
হজরত সামুরা ইবনে জুনদুব রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেছেন, ‘শ্রেষ্ঠ বাক্য হচ্ছে ৪টি-
سُبْحَانَ الله – اَلْحَمْدُ للهِ – لَا اِلَهَ اِلَّا الله – اَللهُ اَكْبَر
উচ্চারণ : সুবহানাল্লাহি; আলহামদুলিল্লাহি; লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু; আল্লাহু আকবার।
অর্থ : ‘আল্লাহ পবিত্র; আল্লাহর জন্য প্রশংসা; আল্লাহ ছাড়া কোনো মাবুদ নেই এবং আল্লাহ সর্বাপেক্ষা মহান।’
অন্য বর্ণনায় এসেছে, ‘উল্লেখিত ৪টি বাক্য আল্লাহর কাছে সর্বাধিক প্রিয়। এর যে কোনোটি তুমি বলবে তোমার কোনো ক্ষতি হবে না। (মুসলিম)
হাদীস দ্বারা চারটি বাক্যের বিশেষ ফযীলত প্রমাণিত হয়। বাক্যগুলোতে মহান কিছু বিষয় থাকার কারণে আল্লাহর নিকট তা মানুষের সবচেয়ে প্রিয় কথা। বিষয়গুলো হলো, বাক্যগুলোতে রয়েছে, আল্লাহর পবিত্রতার বর্ণনা, তার জন্য প্রয়োজনীয় পরিপূর্ণতার গুণগুলো সাব্যস্ত করা। একত্ববাদ ও বড়ত্বকে কেবল তার জন্য সাব্যস্ত করা। আর এ বাক্যগুলোর ফযীলত ও সাওয়াব লাভের জন্য ধারাবাহিকতা রক্ষা করে বলার কোনো প্রয়োজন নেই, যেমনটি হাদীসে এসেছে।
Abu Hasan Bappi
حذف نظر
آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟
Adeel Hossain
حذف نظر
آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟