উদ্যোক্তা ও বাণিজ্য উন্নয়ন | #economics #trade #face #aface1
উদ্যোক্তা ও বাণিজ্য উন্নয়ন | #economics #trade #face #aface1
''সময় কাটে না,, গেলাম.. ``হতাশা ডিপার্টমেন্টাল স্টোর``
``যেখানে প্রতিটি ফ্লোরে সাজানো,, ভিন্ন ভিন্ন দুঃখের বিভাগ``।
পুরো সেটিংটাই `নরকের,, বাণিজ্যিকীকরণে রমরমা,,
শুরুতে নিলাম,,
,,ভালোবাসার হালকা নাস্তা: শূন্যতার প্লেটে!"
...,গেলাম,, 'ফুর্তি ডিসকাউন্ট নিতে'! এখনই শেষ সময়!"
``আত্মার অধঃপতন শপিং স্টোরে,, পপকর্ন ফ্রি!
আরও নিলাম,,
''গুজব গপ্পো ভাজা! গরম গরম মিথ্যা,, মনের জিলাপি পেঁচানো সাপ,, শক্তিশালী 'টেনশন।
নিলাম,, ভ্রমের আইসক্রিম,, হাতে নিতে গলে যায়!
গেলাম গর্ব করে হাঁটা স্টোরে,,
``অহংকারের হাই-হিল: উঁচুতে তোলে, পড়তেও সাহায্য করে!
"পিউর টাকার কুমিরের,, চামড়া দিয়ে বানানো``
গেলাম অতীত ভেজাল স্টোরে,,
""স্মৃতির ডাস্টবিনে,, পুরোনো আবেগ পঁচে গলে পড়ে আছে,, আহাঃ কি দাম,,
নগদে চোখের জল ফেলে কিনে নিলাম, তবুও।,,
..বন্ধুরা এলো, বলে,, চল আরও তলিয়ে কাঁদি গলা মিলে``।
গেলাম হতাশা রিচার্জ স্টোরে,,
"দুঃখের রিফিল কার্টিজ! চিরস্থায়ী উৎকণ্ঠা!
ফুল লোড,,
"নিলাম- লোভের EMI স্কিম! প্রথম কিস্তি: সামান্য বিবেক পে!"
একটু হাঁটতেই দেখি,, "শয়তান দোকান খুলেছে 'নরকের 'রসগোল্লা' নামে,
বলে, আসুন,, 'একটা খেয়ে দেখুন, স্বাদ পাবেন অনুতাপের চিনি!'
জিজ্ঞেস করলাম, 'ক্যালোরি কত?'
উত্তরে হাসে, 'এক গ্লাস 'পাপের সমান!'"
..মুখে নিতেই,, কপালে পড়লো,, 'দুর্ভাগ্যের শুকনো পাঁউরুটি'..
অবশেষ,, 'শয়তান মুচকি হেসে বলে,,
নেন, আরও একটা হতাশার ডোজ, সারাক্ষন মিথ্যা কুয়াশার তৃপ্তি পাবেন !'
জিজ্ঞাস করলাম, 'মেয়াদ কতদিন?'
প্যাকেটের গায়ে লিখা আছে , 'সত্যের আলো উত্থান পর্যন্ত"!
———————
'হতাশা স্টোর।
সাজিদুল্লাহ ফরহাদ।
ওপেন সোর্স এআই কীভাবে চীনকে হৃদয় এবং বাজারের শেয়ার জিততে সহায়তা করছে
বর্তমান যুগে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (Artificial Intelligence বা AI) শুধু প্রযুক্তির উন্নয়নেই নয়, বৈশ্বিক প্রতিযোগিতাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। AI এর এই প্রতিযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্র দীর্ঘদিন ধরেই শীর্ষে থাকলেও, চীন দ্রুত তাদের অবস্থান শক্তিশালী করছে। বিশেষ করে ওপেন সোর্স AI-এর মাধ্যমে চীন বিশ্বব্যাপী প্রযুক্তি প্রেমীদের হৃদয় জয় করছে এবং একই সঙ্গে বিশাল বাজার শেয়ার অর্জন করছে।
ওপেন সোর্স AI কী?
ওপেন সোর্স AI হলো এমন এক ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তি যার সোর্স কোড উন্মুক্ত রাখা হয়। এটি যে কেউ দেখতে, পরিবর্তন করতে এবং উন্নয়ন করতে পারে। যেমন GPT, LLaMA, বা Baichuan-এর কিছু সংস্করণ ওপেন সোর্স হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এই নীতির ফলে গবেষক, শিক্ষার্থী ও উদ্যোক্তারা কম খরচে বা বিনামূল্যে AI প্রযুক্তি ব্যবহার ও উন্নয়ন করতে পারেন।
চীনের ওপেন সোর্স উদ্যোগ
চীন সরকার ও বড় বড় টেক কোম্পানিগুলো — যেমন Baidu, Alibaba, SenseTime এবং Huawei — নিজেদের AI মডেল ওপেন সোর্স করছে। Baichuan, InternLM, এবং ChatGLM এর মতো চীনা ওপেন সোর্স ভাষা মডেলগুলো ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক প্রযুক্তি মহলে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছে। এরা ইংরেজির পাশাপাশি চাইনিজ ভাষায় শক্তিশালী পারফর্ম করছে, যা একে বিশ্বজুড়ে বহুভাষাভিত্তিক ব্যবহারে উপযোগী করে তুলছে।
কেন চীন ওপেন সোর্স AI-কে গুরুত্ব দিচ্ছে?
১. বৈশ্বিক গ্রহণযোগ্যতা: ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীনা AI মডেলগুলো আন্তর্জাতিক ডেভেলপারদের কাছে গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে। এটি এক ধরনের 'সফট পাওয়ার', যা প্রযুক্তির মাধ্যমে চীনের ইতিবাচক ভাবমূর্তি গড়ে তুলছে।
২. তৃতীয় বিশ্বের আকর্ষণ: আফ্রিকা, দক্ষিণ এশিয়া ও মধ্যপ্রাচ্যের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো উচ্চমূল্যের পশ্চিমা প্রযুক্তি কেনার সামর্থ্য না রাখলেও ওপেন সোর্স চীনা মডেল ব্যবহার করে নিজেদের প্রয়োজন মেটাতে পারছে।
৩. স্থানীয়করণে সুবিধা: চীনা ওপেন সোর্স মডেলগুলো সহজে স্থানীয় ভাষা ও সংস্কৃতির সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার মতো করে তৈরি করা হচ্ছে, যা মার্কিন মডেলগুলোর তুলনায় অনেক সময় বেশি গ্রহণযোগ্যতা পাচ্ছে।
মার্কিন ওপেন সোর্স বনাম চীনা ওপেন সোর্স
মার্কিন প্রতিষ্ঠানগুলো যেমন OpenAI, Google বা Anthropic অনেক সময় নিজেদের উন্নত AI মডেলগুলো সম্পূর্ণ ওপেন রাখে না। তবে চীনা কোম্পানিগুলো কম বাধা দিয়ে তাদের মডেল ওপেন করে দিচ্ছে, যাতে করে বিশ্বের যে কোনো দেশ সহজেই এটি ব্যবহার করতে পারে। ফলে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের ডেভেলপার ও উদ্যোক্তারা চীনা মডেল বেছে নিচ্ছেন।
অর্থনৈতিক প্রভাব
চীনের ওপেন সোর্স কৌশলের ফলে তারা শুধু প্রযুক্তিগত ভাবেই নয়, অর্থনৈতিক দিক থেকেও লাভবান হচ্ছে। উদাহরণস্বরূপ:
ওপেন সোর্স মডেল ব্যবহার করে গড়ে ওঠা অ্যাপ বা সার্ভিসের মাধ্যমে স্থানীয় উদ্যোক্তারা চীনা ক্লাউড সেবা গ্রহণ করছে।
বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থা চীনা ওপেন সোর্স মডেল নিয়ে গবেষণা ও উন্নয়ন করছে, যার ফলে চীনের প্রযুক্তি রপ্তানি ও সেবা বাড়ছে।
রাজনৈতিক ও কৌশলগত দিক
চীন এই ওপেন সোর্স কৌশলকে শুধু অর্থনৈতিক বা প্রযুক্তিগত দৃষ্টিভঙ্গিতে নয়, বরং কৌশলগত ভাবেও ব্যবহার করছে। যুক্তরাষ্ট্রের প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণ নীতির বিরুদ্ধে এটি একটি কৌশলগত প্রতিক্রিয়া। ওপেন সোর্সের মাধ্যমে চীন বলছে — “আমরা সবাইকে অংশগ্রহণের সুযোগ দিচ্ছি” — যা যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় অনেক বেশি উন্মুক্ত মনে হয়।
ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ
তবে চীনের এই ওপেন সোর্স কৌশলের কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে:
নিরাপত্তা ও নজরদারি নিয়ে অনেক দেশ সন্দিহান।
কিছু চীনা মডেলের মান এখনও পশ্চিমা মডেলের তুলনায় দুর্বল।
ওপেন সোর্স হলেও অনেক সময় চীন সরকারের কঠোর নিয়ন্ত্রণ থাকে এই প্রযুক্তিগুলোর ওপর।
উপসংহার
ওপেন সোর্স AI এখন কেবল একটি প্রযুক্তি কৌশল নয়, বরং একটি বিশ্বব্যাপী প্রভাব বিস্তারকারী হাতিয়ার। চীন অত্যন্ত কৌশলীভাবে এটি ব্যবহার করছে — তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলোকে পাশে টানছে, উন্নয়নশীল উদ্যোক্তাদের সহায়তা করছে এবং নিজেদের প্রযুক্তিগত ক্ষমতা বাড়াচ্ছে। এই পথেই চীন হৃদয় এবং বাজার দুই-ই জিততে সক্ষম হচ্ছে। তবে এই প্রতিযোগিতা ভবিষ্যতে কোন দিকে মোড় নেয়, তা নির্ভর করবে বিশ্ব রাজনীতি ও প্রযুক্তির ভারসাম্যের ওপর।
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ২০২৫-২০২৬ সেশনে ভর্তির জন্য কিছু প্রয়োজনীয় তথ্যঃ
সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমুহ:
১। ম্যাথসহ জিপিএ ৩.০০ (আবেদন শুরুর সম্ভাব্য তারিখ: ২০ জুলাই ২০২৫ খ্রি.)
২। ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী বাছাই করা হবে ( ভর্তি পরীক্ষার সম্ভাব্য তারিখ: ২৯
আগস্ট ২০২৫ খ্রি.)
৩। ২০২৩, ২০২৪ এবং ২০২৫ খ্রি. এ এসএসসি/সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে।
বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমুহ:
১। জিপিএ ২.০০ (জিপিএর ভিত্তিতে ভর্তি) (আবেদন শুরুর সম্ভাব্য তারিখ: ২০ জুলাই
২০২৫ খ্রি.)
২। ২০২১, ২০২২, ২০২৩, ২০২৪ এবং ২০২৫ খ্রি. এ এসএসসি/সমমান পরীক্ষায়
উত্তীর্ণ হতে হবে।
সরকারিও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট সমুহে ক্লাশ শুরুর সম্ভাব্য তারিখ: সেপ্টেম্বরের ২য় / ৩য় সপ্তাহ ২০২৫ খ্রি.।
(এখানে সম্ভাব্য তারিখ দেয়া হয়েছে, তারিখ পরির্তন হতে পারে)
ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং পাস করার পর বিভিন্ন সেক্টরে কর্মসংস্থানের অপার সুযোগ রয়েছে। নিম্নে টেকনোলজী(সিভিল,এনভায়রনমেন্টাল,কনস্ট্রাকশন, আরএসি,ইলেকট্রিক্যাল,ইলেকট্রনিক্স, কম্পিউটার সায়েন্স ও মেকানিক্যাল টেকনোলজীর ) কর্মসংস্থানের সম্ভাব্য ক্ষেত্রসমূহের তালিকা সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো।
*১ সিভিল সমমান টেকনোলজি (সিভিল,এনভায়রনমেন্টাল,কনস্ট্রাকশন টেকনোলজি )
১/ সরকারি প্রকৌশল দপ্তর (LGED, PWD, RHD,EED Etc)
২/ নির্মাণ কোম্পানি (Real Estate, Developers)
৩/ সাইট ইঞ্জিনিয়ার / প্রজেক্ট ম্যানেজার (কনস্ট্রাকশন ফার্ম)
৪/ স্থাপত্য সহকারী / উপ-সহকারী প্রকৌশলী
৫/ উপ-সহকারী প্রকৌশলী (বিভিন্ন সংস্থা / প্রতিষ্ঠানে)
৬/ ব্রিজ, রোড, কালভার্ট নির্মাণ সংস্থা
৭/ পানির প্রকল্প (DPHE, WASA)
৮/ পরিবেশ ও নগর পরিকল্পনা সংস্থা
৯/ বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যায়ন কর্তৃপক্ষ (NTRCA)
১০/ বিদেশেও চাকরি করার সুযোগ রয়েছে ।
১১/ দেশে ও বিদেশে উচ্চ শিক্ষার সুযোগ রয়েছে।
১২/ সরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষক
১৩/ সরকারি টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষক(TSC)
১৪/ টেকনিক্যাল ট্রেনিং সেন্টারের শিক্ষক (TTC)
১৫/ সরকারি হাইস্কুল ও মাদ্রাসার শিক্ষক
১৬/ বিভিন্ন এন.জি.ও প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক
১৭/ উদ্যোক্তা হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
প্রেস্টন বনাম লিভারপুল: আবেগঘন ট্রিবিউট ও প্রদর্শনী
প্রেক্ষাপট এবং আবেগের সূচনা
২০২৫ সালের ১৩ জুলাই, ইংল্যান্ডের চ্যাম্পিয়নশিপ ক্লাব প্রেস্টন নর্থ এন্ডের ডিপডেইল স্টেডিয়ামে একটি বিশেষ ও আবেগঘন মুহূর্তের সাক্ষী হয়। কারণ, ডিয়োগো জোটা ও তাঁর ভাই আন্দ্রে সিলভার একই গাড়ি দুর্ঘটনায় মৃত্যুর মাত্র ১০ দিন পর এটি হচ্ছে লিভারপুলের প্রথম ম্যাচ। ম্যাচ শুরুর আগেই অন্তত এক মিনিটের নীরবতা পালন করা হয়েছে এবং প্রস্তুতির সময়ে আয়োজিত হয় হৃদ্য সমবেদনা—প্রেস্টনের অধিনায়ক বেন হুইটম্যান একটি বুলবুরি মতো মালা স্টেডিয়ামে ফেলে দেন, এবং লিভারপুল ও প্রেস্টন উভয়ের খেলোয়াড়রা কালো বাহুভাগ (আর্মব্যান্ড) পড়ে মাঠে নামেন ।
গ্রাউন্ড জুড়ে ‘You’ll Never Walk Alone’ গাওয়া শুরু হয়, এবং স্ট্যাণ্ড থেকে ‘Oh, his name is Diogo’–এর মতো করেও গান রিং করে ওঠে । প্রেস্টন ও লিভারপুল, দুই দলের সমর্থক সকলেই ডিয়োগোকে শ্রদ্ধা জানাতে ছায়াপথ দিয়ে প্রণাম জ্ঞাপন করেন।
প্রথমার্ধ: ব্র্যাডলি'র গোলে আশার বাতি
ম্যাচ শুরু হওয়ার চল্লিশ মিনিটে, লিভারপুলের ডোমিনিক সোবোসলাই একটি শট আটকে দেন। রিপ্লে থেকে প্রতীয়মান হয়—সেখান থেকে রক্ষক আইভারসেন ছুঁড়ে দেয় বল, আর কনর ব্র্যাডলি তা নেন এবং হেড দিয়ে জালে পৌঁছে দেন—লিভারপুলে প্রথম গোল । এটি ম্যাচের মাত্র ৩৩তম মিনিটে আসে। সোহোসলাই ও ব্র্যাডলি–র সমন্বয়ই ছিল মূল চালক।
প্রেস্টনও চ্যালেঞ্জ করে, মন্টেনেগ্রিন অসমাজিক এবং লুইস গিবসন–রা কিছু আক্রমণ চালায়, তবে প্রথমার্ধে দলটি গোল করতে পারেনি ।
বিরতির পরিকল্পনা ও দ্বিতীয়ার্ধ: আনাচ—নুয়েজ ও গাক্পোর অনবদ্য কাজ
বিরতির পর, কোচ আরনে স্লট পুরো একাদশ পরিবর্তন করেন। দ্বিতীয়ার্ধ শুরু হয় নতুন রক্ষণে।
৪০ মিনিটের মধ্যেই, আর একটি ভুল পাস থেকে সুযোগ আসে—লুইস স্টোরির বাল বিষমত নিয়ন্ত্রণে ফেলেন এবং ডারউইন নুয়েজ তা কাজে লাগিয়ে গোল করে ফেলে, যা নিয়ে আসে ২–০ ব্যবধান । গোলের পর, নুয়েজ ডিয়োগোর প্রিয় ভিডিও গেম কন্ট্রোলার–সেটিং সেলিব্রেশনে খুশি প্রকাশ করেন—একটি হৃদ্য সাড়া।
৮৮ মিনিটে, কডি গাক্পো বক্স থেকে ঠেলাঠেলিতে জয়জয়কার করে শেষ গোলটি ঠেলে দেন, পরিবর্তন হয়ে ব্যবধান তিন গোল । এই গোলের পর গাক্পো ছিলেন একদম শান্ত, তার কাঁধে ডিস্ক্রিপশন—ডিয়োগোর মহিমার অভ্যুদয়।
সারসংক্ষেপে—প্রেস্টন বনাম লিভারপুলে শিখা ওঠে জয়ের বাতাস। যদিও শেষ মুহূর্তে প্রেস্টনের লিয়াম লিন্ডসে একটি হেডার গোল করেন, ম্যাল্টাকে বড় একটা চাপ দেয়—but শেষে রান্নায় তিন গোল–৩–১ ব্যবধানে লিভারপুল জয়ী হয় ।
ম্যাচের পর: আবেগ, শ্রদ্ধা ও ঐতিহাসিক উদ্যোগ
“শূন্যতা না, স্মৃতির চলা”
লিণ্ডসে–র গোলে প্রেস্টনের মাথা ছেড়ে না দেয়, তবে লিভারপুলের ভক্তরা ম্যাচ শেষে মাঠে গিয়ে ডিয়োগোর গান ও সেলিব্রেশনে একত্রিত হন—এমন দৃশ্য ছিল আবেগ-প্রবাহিত এক আত্মার পুনর্জাগরণ ।
আরনে স্লটের কথাবার্তা
প্রশাসক আরনে স্লট এক সাক্ষাৎকারে বলেন, “যদি আমরা হাসতে চাই, হাসব; যদি কাঁদতে চাই, কাঁদব। তাঁকে আমরা সর্বদা হৃদয়ে রাখব। জোটার মতো হওয়াই আমাদের সুপারিশ”—ডিপ ডায়ালগ । এটি প্রমাণ করে, ব্যক্তিগত আবেগকে সম্মান করেই ফুটবলকে চালিয়ে যাওয়ার দৃঢ়তা।
ডিয়োগোর নাম না তুলে চিরস্থায়ী স্মরণ: নম্বর ২০।
লিভারপুল ঘোষণা করেছে, ডিয়োগো জোটার সর্বস্বাপেক্ষা বাবা নম্বর ২০ পোশাক আর ব্যবহার হবে না—চরম সম্মান ও শ্রদ্ধার ঘোষণার প্রতীক ।
উন্নয়ন ও তরুণদের উদ্ভাস
প্রেস্টনের তরুণ মিডফিল্ডার ও লিভারপুলের জুনিয়র খেলোয়াড়রা উদ্ভাস ছিলেন:
রিওং গুনহোহা (১৬) নেতা হয়ে ওঠেন ডিফেন্সে চাপসহ আক্রমণে থাকার জন্য।
মিলোস কোরেকজ ও জেরেমী ফ্রিম্পং লিভারপুলে প্রথমবার মাঠে নামার সুযোগ পেলেন—তাদের ফ্লেয়ার উইংসে সতেজতা বয়ে এনেছিল ।
“রুন-বিহাই-দ-ওয়াল” ফ্রিম্পং প্রিভিউ ম্যাচে প্রদর্শনীয়ে ছিলেন। জেফারস শার্লে তাঁকে নির্ভরযোগ্য প্রতিভা বলেছিলেন ।
রেডডিট রিয়েকশনও ছিল অনুপ্রেরণামূলক:
এই মন্তব্যগুলো দেখায়—এই বিশেষ মুহূর্তটি যেন উভয় পক্ষের খেলোয়াড়দের মনোঃপ্রাণক উন্নয়নে সাহায্য করেছে।
প্রেস্টনের গৌরব: ডিপডেইল স্টেডিয়াম ও ঐতিহাসিক দৃষ্টিপাত
ডিপডেইল হল ফুটবলের সবচেয়ে পুরনো মাঠ, যা ফ্রিস্টাইল স্পিরিট ও ইতিহাস যুক্ত করে। ১৮৭৫ সালে নির্মিত ও ১৮৮০ সালে প্রতিষ্ঠিত ক্লাবটির এখন এই আবেগঘন ম্যাচটি যেন তাদের ইতিহাসের নতুন অধ্যায় খুলে দেয় ।
ম্যাচের পরবর্তী দৃষ্টি
লিভারপুল তাদের পরবর্তী ম্যাচ খেলবে ২৬ জুলাই, হংকং–এ AC মিলানের বিরুদ্ধে ।
প্রেস্টন কোচ পল হেকিংবটম বলেন: “আমরা ডিয়োগোর প্রতি সম্মান জানিয়েছি সব রকমভাবেই”—সহানুভূতির এক দৃঢ় প্রকাশ ।
সামগ্রিক বিশ্লেষণ
১. আবেগীয় ট্রিবিউট – স্টেডিয়ামে শ্রদ্ধার পরিবেশ ছিল বিমূর্ত—জোটা উপলক্ষ্যে ফল তার চেয়েও ছোট।
২. দলীয় সমন্বয় ও নতুন খেলোয়াড়দের উজ্জ্বলতা – ফ্রেমে থাকে নতুন পরীক্ষা ও সাহসিকতা।
৩. বর্তমান স্ট্রাকচার ও মৌলিক সভাপনা – আরনে স্লটের সামাজিক ও ব্যক্তিগত সমর্থন দলকে মেন্টালভাবে চাঙ্গা করেছে।
৪. ইতিহাসের সঙ্গে আবেদনের মিল – ডিপডেইলে নতুন স্মৃতি সৃষ্টি ও ক্লাব সংস্কৃতির সংযোজন।
উপসংহার
৩–১ ফলাফল মাপকাঠিতে লিভারপুলের জয়, কিন্তু এই ম্যাচ ছিল “ফুটবল শূন্যতা নয়, স্মৃতির অনন্ত যাত্রা”–এর এক দলিল। ডিপডেইল স্টেডিয়ামে এই আবেগঘন ট্রিবিউটে ফুটবল থেকে বেশি ছিল “মানবতা ও অনুভূতির আলোচকতা”। পরিবার, ক্লাব ও দলের পরিবেশে স্তব্ধতা না, বরং ডিয়োগো জোটা ও আন্দ্রে সিলভাকে নিয়ে শুরু হয়েছে এক নতুন অধ্যায়।
rs razon
تبصرہ حذف کریں۔
کیا آپ واقعی اس تبصرہ کو حذف کرنا چاہتے ہیں؟