রূপা অনুভব করল, তার হৃদয়ে আরিফের জন্য এক বিশেষ স্থান তৈরি হয়েছে। তাদের মধ্যে প্রেমের এক অদ্ভুত টান গড়ে উঠল।
বছর শেষে, এক সন্ধ্যায়, আরিফ রূপাকে প্রস্তাব দিল। বৃষ্টির ধারায়, তারা দুজনেই একে অপরকে বলল, “আমরা একে অপরের জন্য তৈরি।” সেই রাতের বৃষ্টি তাদের প্রেমের সেলাইয়ে এক নতুন অধ্যায়ের সূচনা করল। | ##রোমান্টিক গল্প
Read More
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
Other
একদিন বৃষ্টির দিনে একটি ছোট গ্রামে, দুইজন পরিচিত হলো—রূপা ও আরিফ। রূপা ছিল এক শান্তশিষ্ট মেয়ে, আর আরিফ ছিল বেপরোয়া। তা
রূপা এবং আরিফ একই কলেজের ছাত্র। তারা প্রথম দেখা করে কলেজের লাইব্রেরিতে, যেখানে রূপা একটি বই পড়ছিল। আরিফ
Nila Islam
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?
Md Jony
---
"চোখের পালক"
আয়ান ছোটবেলা থেকেই অন্যরকম। সে কথা কম বলে, চোখে সবসময় একটা গভীরতা, যেন কোথাও ডুবে থাকে।
স্কুলের বন্ধুরা তাকে একটু পাগলও ভাবত — কারণ আয়ান মাঝেমধ্যে খাতা বন্ধ করে জানালার বাইরে তাকিয়ে বলত,
“ওই যে পাখিটা উড়ছে, ও আমার চোখের ভেতর বাসা বাঁধে।”
শিক্ষকরা বিরক্ত হতেন, বাবা-মা চিন্তিত, কিন্তু আয়ান বদলায়নি।
ক্লাস টেন-এ পড়ার সময় আয়ানের মা হঠাৎ অসুস্থ হয়ে গেলেন। খুব দ্রুত সবকিছু বদলে গেল — হাসিখুশি মা হঠাৎ চুপসে গেলেন, হাসপাতাল, ঔষধ, কেমোথেরাপি — আয়ান আরও নীরব হয়ে গেল।
একদিন মায়ের পাশে বসে সে বলল,
“মা, তোমার চোখে আজ পাখির পালক নেই। আমি খুঁজে আনবো?”
মা হাসলেন, দুর্বল গলায় বললেন,
“আয়ান, তুই তো সেই পাখিটাই, যে আমার চোখে স্বপ্ন রাখে।”
তারপর একদিন মা চলে গেলেন। কেউ আর জানালার পাশে বসে না, আয়ানের ঘরেও পাখির শব্দ নেই।
কিন্তু মা মারা যাওয়ার পর প্রথমবার আয়ান তার পুরোনো খাতার মাঝে একটা কাগজ পেল —
মায়ের হাতে লেখা এক লাইন:
“তুই যেদিন আবার কল্পনায় ডুবে যাবি, আমি তোর চোখের পালকে উড়ে যাব।”
সেই থেকে আয়ান লিখতে শুরু করল। পাখি নিয়ে, পালক নিয়ে, আকাশ নিয়ে — আর সব গল্পেই মায়ের ছায়া থেকে যায়।
আজ আয়ান একজন লেখক। তার বইয়ের নাম:
“চোখের পালক” – উৎসর্গ করা: মাকে।
---
আরও গল্প লিখে দিতে পারি — ভালোবাসা, যুদ্ধ, রহস্য, শিশুর দৃষ্টিভঙ্গি, কিংবা ভবিষ্যতের কল্পজগত — যা খুশি বলেন, আমি লিখি। আরেকটা দেব? 😊
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?