Obidul Mostafa  Создал новую статью
51 ш ·перевести

বাংলাদেশের বন্যা ২০২৪: বাস্তব চিত্র ও করণীয় | #flood in Bangladesh #flood

বাংলাদেশের বন্যা ২০২৪: বাস্তব চিত্র ও করণীয়

বাংলাদেশের বন্যা ২০২৪: বাস্তব চিত্র ও করণীয়

"বন্ধুরা, আজকের ব্লগে আমরা কথা বলবো বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বন্যা নিয়ে। প্রতি বছর বর্ষাকালে আমাদের দেশের কি
19 часы ·перевести

তোমার যদি কোন স্বপ্ন দেখার সামর্থ্য থাকে ,
তাহলে তুমি তা বাস্তবায়ন করার যোগ্যতা অবশ্যই রাখো।

1 d ·перевести

#21
এই কথা শুনে বৃ্দ্ধ আফসোস করে উঠলো!



সে মনে মনে ভাবলো,'হায় হায়!যদি আমি শুধু একবার জানতাম যে আমি আমার নিজের বাড়ি তৈরী করছি! তাহলে এটা আমার জীবনে করা সবচেয়ে ভাল কাজ হতো!'



বাস্তবেও আমরা প্রতিটা দিন আমাদের জীবনকে এই বাড়ির মতই তৈরী করে চলেছি। কিন্তু আমরা প্রায়ই তা ভুলে যাই। আর তাই সব কাজে আমাদের বেস্ট টার চেয়ে অনেক কম চেষ্টাটা করি,অনেক কম পরিশ্রমটা দেই।আমরা যদি আজ এই সত্যটা উপলব্ধি করতে পারি তবে আমরা হয়তো আমাদের সেরা পরিশ্রমটাই দিতে পারবো।

1 d ·перевести

#6
মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজান্ডার তার

সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন,'আমার মৃত্যুর

পর আমার তিনটা ইচ্ছা তোমরা পূরণ করবে।

আমার প্রথম অভিপ্রায় হচ্ছে,শুধু আমার

চিকিৎসকরাই আমার কফিন বহন করবেন।

আমার ২য় অভিপ্রায় হচ্ছে, আমার কফিন যে পথ

দিয়ে গোরস্থানে যাবে সেই পথে আমার

অর্জিত সোনা ও রুপা ছড়িয়ে থাকবে |

আর শেষ অভিপ্রায় হচ্ছে, কফিন বহনের সময়

আমার দুইহাত কফিনের

বাইরে ঝুলে থাকবে।'

তার সেনাপতি তখন তাঁকে এই বিচিত্র

অভিপ্রায় কেন করছেন প্রশ্ন করলেন। দীর্ঘ

শ্বাস গ্রহণ করে আলেকজান্ডার বললেন,

'আমি দুনিয়ার

সামনে তিনটি শিক্ষা রেখে যেতে চাই।

*আমার চিকিৎসকদের কফিন বহন করতে এই

কারনে বলেছি যে যাতে লোকে অনুধাবন

করতে পারে যে চিকিৎসকেরা কোন

মানুষকে সারিয়ে তুলতে পারে না।

তারা ক্ষমতাহীন আর মৃত্যুর

থাবা থেকে রক্ষা করতে অক্ষম।'

*'গোরস্হানের পথে সোনা-

দানা ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে এটা বোঝানোর জন্য যে

সোনা-দানার একটা কণাও আমার

সঙ্গে যাবে না।এগুলো পাওয়ার

জন্য সারাটা জীবন ব্যয় করেছি কিন্তু নিজের

সঙ্গে কিছুই নিয়ে যেতে পারছি না।মানুষ

বুঝুক এসবের পেছনে ছোটা সময়ের অপচয়।'

* 'কফিনের বাইরে আমার হাত

ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে এটা জানাতে

খালি হাতেই পৃথিবী থেকে চলে যাচ্ছি. . . .

1 d ·перевести

সাদা পরী

এক সময় পাহাড়ের গায়ে ছোট্ট এক গ্রাম ছিল। গ্রামের মানুষ ছিল পরিশ্রমী, কিন্তু তাদের জীবন কষ্টে ভরা। খরা হলে ফসল হতো না, আর বন্যা হলে ঘরবাড়ি ভেসে যেত। সবাই বিশ্বাস করত, তাদের গ্রামের কাছে নাকি এক সাদা পরী থাকে, যে শুধু সত্যিকারের দুঃখী মানুষের কাছে আসে।

একদিন গ্রামের ছোট্ট মেয়ে লীনা কেঁদে কেঁদে আকাশের দিকে বলল—
“হে সাদা পরী, তুমি কি সত্যিই আছো? যদি থেকো, তবে আমাদের একটু সাহায্য করো।”

রাতের আকাশ হঠাৎ ঝলমল করে উঠল। চাঁদের আলোয় এক শুভ্র পোশাক পরা সাদা পরী লীনার সামনে নেমে এলো। তার চোখে ছিল দয়া, মুখে ছিল মধুর হাসি।

পরী বলল,
“আমি কেবল তাদের কাছেই আসি, যাদের মন স্বচ্ছ সাদা রঙের মতো। তুমি সত্যিই সবার জন্য প্রার্থনা করেছ, নিজের জন্য নয়—তাই আমি এসেছি।”

পরী তার জাদুর ছড়ি নেড়ে দিল। শুকনো মাঠে সবুজ ঘাস গজিয়ে উঠল, নদীর পানি থেমে গেল, আর মানুষের মুখে ফিরল হাসি। গ্রামের সবাই লীনাকে বলল, “তুমি-ই আমাদের সৌভাগ্য, কারণ তোমার ভালোবাসার ডাকেই সাদা পরী এসেছিল।”

এরপর থেকে সবাই বিশ্বাস করল—সাদা পরী কেবল তাদের কাছেই আসে, যাদের হৃদয় সত্য ও নির্মল।

1 d ·перевести

সাদা পরী

এক সময় পাহাড়ের গায়ে ছোট্ট এক গ্রাম ছিল। গ্রামের মানুষ ছিল পরিশ্রমী, কিন্তু তাদের জীবন কষ্টে ভরা। খরা হলে ফসল হতো না, আর বন্যা হলে ঘরবাড়ি ভেসে যেত। সবাই বিশ্বাস করত, তাদের গ্রামের কাছে নাকি এক সাদা পরী থাকে, যে শুধু সত্যিকারের দুঃখী মানুষের কাছে আসে।

একদিন গ্রামের ছোট্ট মেয়ে লীনা কেঁদে কেঁদে আকাশের দিকে বলল—
“হে সাদা পরী, তুমি কি সত্যিই আছো? যদি থেকো, তবে আমাদের একটু সাহায্য করো।”

রাতের আকাশ হঠাৎ ঝলমল করে উঠল। চাঁদের আলোয় এক শুভ্র পোশাক পরা সাদা পরী লীনার সামনে নেমে এলো। তার চোখে ছিল দয়া, মুখে ছিল মধুর হাসি।

পরী বলল,
“আমি কেবল তাদের কাছেই আসি, যাদের মন স্বচ্ছ সাদা রঙের মতো। তুমি সত্যিই সবার জন্য প্রার্থনা করেছ, নিজের জন্য নয়—তাই আমি এসেছি।”

পরী তার জাদুর ছড়ি নেড়ে দিল। শুকনো মাঠে সবুজ ঘাস গজিয়ে উঠল, নদীর পানি থেমে গেল, আর মানুষের মুখে ফিরল হাসি। গ্রামের সবাই লীনাকে বলল, “তুমি-ই আমাদের সৌভাগ্য, কারণ তোমার ভালোবাসার ডাকেই সাদা পরী এসেছিল।”

এরপর থেকে সবাই বিশ্বাস করল—সাদা পরী কেবল তাদের কাছেই আসে, যাদের হৃদয় সত্য ও নির্মল।