51 ш ·перевести

জামায়াত-শিবিরের নিষেধাজ্ঞা বাতিলের গেজেট প্রকাশ...

#newsupdate #news #bangladesh #somoytv

image
3 ш ·перевести

​পটভূমি
​২০২৪ সালের জুন মাসে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহাল করে একটি রায় দেয়। এই রায়ের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ১ জুলাই থেকে নতুন করে আন্দোলন শুরু করেন। মূলত "বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন"-এর ব্যানারে এই আন্দোলন শুরু হলেও, এটি দ্রুতই সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং সাধারণ জনগণের ব্যাপক সমর্থন লাভ করে।
​আন্দোলনের সময়রেখা
​১-১৫ জুলাই: কোটা বাতিলের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম কয়েকদিন আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকলেও, সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না আসায় এবং উল্টো দমন-পীড়ন শুরু হওয়ায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে শুরু করে।
​১৬ জুলাই: এই দিনটি আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। রংপুরে পুলিশের গুলিতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এই মৃত্যুর খবর সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন আরও তীব্র হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ক্যাম্পাসের হল থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বের করে দেয়।
​১৭-১৯ জুলাই: আন্দোলন আরও সহিংস হয়ে ওঠে। পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি ক্ষমতাসীন দলের সশস্ত্র কর্মীদের হামলায় সারা দেশে বহু মানুষ নিহত ও আহত হন। বিশেষ করে ১৯ জুলাই ছিল সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী দিন, যখন রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে গুলি চালানো হয়। এই সময়ের সহিংসতাকে পরবর্তীতে "জুলাই গণহত্যা" নামে অভিহিত করা হয়।
​১৭ জুলাই: তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক সংবাদ সম্মেলনে কোটা নিয়ে তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং কোটা আন্দোলনের সমালোচনা করেন। ওই দিন রাতে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
​১৮ জুলাই: মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে এবং আন্দোলনের ওপর হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী 'কমপ্লিট শাটডাউন' বা সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এই অবরোধ কর্মসূচিতে সারা দেশের সড়ক ও রেলপথ অচল হয়ে পড়ে, জনজীবন স্থবির হয়ে যায়।
​২১ জুলাই: সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বাতিল করে এবং সরকারি চাকরিতে মেধার ভিত্তিতে ৯৩% এবং ৭% কোটা বহাল রাখার নির্দেশ দেয়।
​২৩ জুলাই: সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারি করে। তবে, ততক্ষণে আন্দোলন কোটা সংস্কারের দাবি ছাড়িয়ে রাজনৈতিক রূপ ধারণ করে। আন্দোলনকারীরা সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি তোলেন।
​২৪ জুলাই: আন্দোলনকারীরা "অসহযোগ আন্দোলন"-এর ডাক দেন। এই অসহযোগ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল সরকারের সকল প্রশাসনিক ও আর্থিক কার্যক্রমে বাধা দেওয়া। এতে দেশজুড়ে সরকারের কার্যকারিতা প্রায় অচল হয়ে পড়ে।
​৫ আগস্ট: দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগ করেন। এর মধ্য দিয়ে এক দশকের বেশি সময়ের আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
​ফলাফল
​জুলাই মাসের এই গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়, যার প্রধান উপদেষ্টা হন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

7 ш ·перевести

ঢাকা সদরঘাট লঞ্চ #bangladesh😁

image
8 ш ·перевести

জাতীয় দল থেকে অনেকটাই নির্বাসিত অবস্থায় আছেন সাকিব আল হাসান। রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে নিজেকে ক্রিকেটের বাইরেও অনেকটাই বিতর্কিত করেছেন। এরমাঝে এসেছিল বোলিং নিষেধাজ্ঞা। যে কারণে সাকিবকে মাঠে দেখতে পাওয়াটাই ছিল কঠিন। তবে সেই সময় পার করে আবার মাঠেই ব্যস্ত হচ্ছেন একসময়ের ক্রিকেট বিশ্বের নাম্বার ওয়ান অলরাউন্ডার।
বেকিং নিউজ।।।

8 ш ·перевести

তিন দাবি নিয়ে সমাবেশ ১ বাদপড়া প্রধানশিক্ষক গেজেট প্রকাশ ২ টাইমস্কেল সংক্রান্ত ৩ গণণা কাল কার্যকরী।

image
9 ш ·перевести

জেলা প্রশাসক দাবি করে, ‘সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি রক্ষা এবং জনশৃঙ্খলা বজায় রাখার’ লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। কেউ নির্দেশনা ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকিও দেয় সে।

এ উপলক্ষে প্রশাসনের উদ্যোগে একটি শান্তি কমিটির বৈঠক হয়, যেখানে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয় এমন এলাকার প্রতিনিধিরা অংশ নেয়। বৈঠক শেষে জানানো হয়, জেলার ১৯টি নির্ধারিত স্থানে সীমিতভাবে পশু কুরবানীর অনুমতি থাকবে। এর বাইরে কুরবানী সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।

এছাড়া কুরবানীর ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করতেও নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। প্রশাসনের মতে, এসব পোস্ট সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নষ্ট করতে পারে এবং আইনি জটিলতা তৈরি করতে পারে।