Hasan Raj  एक नया लेख बनाया
51 में ·अनुवाद करना

লা লিগার শুরুটা আশানুরূপ হচ্ছেনা মাদ্রিদের | #realmadrid #barcelona #sports #football #soccer #fifa #laliga #championsleague

লা লিগার শুরুটা আশানুরূপ হচ্ছেনা মাদ্রিদের

লা লিগার শুরুটা আশানুরূপ হচ্ছেনা মাদ্রিদের

পিএসজি থেকে কাইলিয়ান এমবাপ্পে দলে আসার পরও এখনো গোল করতে পারেননি এই ফরাসি ফরোয়ার্ড।
4 में ·अनुवाद करना

গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স বনাম রংপুর রাইডার্স: উত্তেজনাপূর্ণ এক মুখোমুখি দ্বৈরথ

ক্রিকেট বিশ্বে ফ্র্যাঞ্চাইজি ভিত্তিক টুর্নামেন্টগুলো প্রতিনিয়তই নতুন নতুন চমক নিয়ে আসে। সেই ধারায় যদি ক্যারিবিয়ান প্রিমিয়ার লিগ (CPL) এর গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স এবং বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ (BPL) এর রংপুর রাইডার্স মুখোমুখি হয়, তবে তা হবে এক রোমাঞ্চকর লড়াই।

গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স বরাবরই পরিচিত তাদের শক্তিশালী বোলিং ইউনিট ও উদীয়মান তরুণদের জন্য। ক্যারিবিয়ান তারকাদের পাশাপাশি রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের খেলোয়াড়দের দারুণ সমন্বয়। অন্যদিকে, রংপুর রাইডার্সও পিছিয়ে নেই। একাধিক জাতীয় তারকা ও অভিজ্ঞ বিদেশি ক্রিকেটার নিয়ে দলটি সবসময়ই শিরোপার অন্যতম দাবিদার।

ধরা যাক এই ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হচ্ছে নিরপেক্ষ ভেন্যুতে। টসে জিতে গায়ানা প্রথমে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নিল। শুরুটা হয় ধীর গতিতে, কিন্তু মিডল অর্ডারে রোমারিও শেফার্ড ও শাই হোপের ঝড়ো ইনিংসে স্কোর দাঁড়ায় ১৬৫। রংপুরের হয়ে হাসান মাহমুদ ও তাসকিন আহমেদ দুর্দান্ত বল করেন।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে রংপুরের শুরুটা হয় দুর্দান্ত। রনি তালুকদার ও ব্র্যান্ডন কিং ওপেনিং জুটিতে ৫০+ রান যোগ করেন। কিন্তু এরপর গায়ানার স্পিনার গুডকেশ মটির দুর্দান্ত বোলিংয়ে রংপুরের মিডল অর্ডার ভেঙে পড়ে। শেষদিকে শামীম পাটোয়ারী কিছুটা প্রতিরোধ গড়লেও রান তাড়া অসম্পূর্ণ থেকে যায়।

ফলাফল: গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স ১৫ রানে জয়লাভ করে।

এমন এক ম্যাচে দু’দলের মধ্যে দেখা যায় কঠিন প্রতিযোগিতা, টান টান উত্তেজনা ও অসাধারণ পারফরম্যান্স। যদি সত্যি এই দুটি দল কখনও মুখোমুখি হয়, তবে তা নিশ্চিতভাবেই ক্রিকেট ভক্তদের জন্য হবে এক স্মরণীয় অভিজ্ঞতা।

শেষ কথা: CPL বনাম BPL-এর এই কল্পিত লড়াই ক্রিকেটের সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যকে আরও একধাপ এগিয়ে দেয়।

image
5 में ·अनुवाद करना

অসফলতা মানেই শেষ নয়—এটা কেবল একটি শিক্ষা, আর শুরুটা নতুনভাবে করার সুযোগ।"

6 में ·अनुवाद करना

বড় লক্ষ্য অর্জন করতে হলে শুরুটা ছোট ছোট পদক্ষেপ দিয়ে করতে হয়। মনে রাখবেন, "হাজার মাইলের যাত্রা শুরু হয় একটি ছোট পদক্ষেপ দিয়ে।" আপনার লক্ষ্যকে ছোট ছোট ভাগে ভাগ করে নিন এবং প্রতিদিন একটি করে পদক্ষেপ নিন। এই ধারাবাহিকতা আপনাকে একদিন আপনার গন্তব্যে পৌঁছে দেবে। প্রতিদিনের সামান্য অগ্রগতিও বিশাল সাফল্যের জন্ম দেয়।

6 में ·अनुवाद करना

সমাজে চলতে আমাদের অন্যের সহযোগিতা প্রয়োজন হয়। এ সহযোগিতা যে কেবলই বিপদ ও সংকটের মুহূর্তে প্রয়োজন হয় এমন নয়, বরং সহযোগিতা প্রয়োজন হয় খুশি ও আনন্দের প্রতিটি উপলক্ষেও। কেউ যদি বড় কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, তাহলে অন্যদের অংশগ্রহণেই তা পূর্ণতা পায়, আয়োজনটি সফল ও সার্থক হয়। শত শত মানুষের আতিথেয়তার ব্যবস্থা করার পর যদি আশানুরূপ উপস্থিতি না হয়, তাহলে আয়োজকগণের আনন্দে ভাটা পড়বেই। আর এ অনুপস্থিতি যদি কোনো আপনজনের পক্ষ থেকে হয় তাহলে তো বলাই বাহুল্য। এমন কোনো অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করাকে কেন্দ্র করে অনেক সময় সম্পর্কেও ছেদ পড়ে। শিথিল হয়ে পড়ে আত্মীয়তা কিংবা বন্ধুত্বের বন্ধন। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাই আমরা পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর ভর করেই টিকে থাকি। কথা হল, যখন আমরা কারও কাছ থেকে সহযোগিতা পাই, উপকৃত হই, এর বিনিময়ে আমরা কী করতে পারি? এ উপকার ও সহযোগিতার বদলা আমরা কীভাবে দিতে পারি? এর কৃতজ্ঞতা আমরা আদায় করতে পারি কী করে?

সহযোগিতা ও উপকারের কত ধরন যে মানুষের সমাজে দেখা যায়! যারা অঢেল অর্থসম্পদের মালিক, তারা যেমন অসহায় ও অসচ্ছলদের সহযোগিতা করে থাকেন, ঠিক এর উল্টো অসহায়দের সহযোগিতা ছাড়াও ধনীরা একটা দিন পার করতে পারে না। শহরের মানুষ ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে যায়। দুই-চারদিন বেড়ায়। এলাকার গরীব-অসচ্ছল প্রতিবেশী ও আত্মীয়দের খোঁজখবর নেয়। সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। এতটুকু আন্তরিকতা পেলে গরীব মানুষের কৃতজ্ঞতার অন্ত থাকে না। আবার ধনীরা যখন শহরে চলে আসে, তখন গ্রাম থেকে নিয়ে আসা অসচ্ছল পরিবারের কাজের মানুষেরাই তাদের সুখকে টিকিয়ে রাখে। এ তো একটা উদাহরণ মাত্র। আমাদের সমাজে এমন উদাহরণের অভাব নেই।

সহযোগিতা ও ভালো কাজের একটি ছোট তালিকা বর্ণিত হয়েছে প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদীসে। হযরত আবু যার রা. থেকে বর্ণিত সেই হাদীসে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

تَبَسّمُكَ فِي وَجْهِ أَخِيكَ لَكَ صَدَقَةٌ، وَأَمْرُكَ بِالمَعْرُوفِ وَنَهْيُكَ عَنِ الْمُنْكَرِ صَدَقَةٌ ، وَإِرْشَادُكَ الرَّجُلَ فِي أَرْضِ الضّلاَلِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَبَصَرُكَ لِلرّجُلِ الرّدِيءِ البَصَرِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَإِمَاطَتُكَ الحَجَرَ وَالشّوْكَةَ وَالعَظْمَ عَنِ الطّرِيقِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَإِفْرَاغُكَ مِنْ دَلْوِكَ فِي دَلْوِ أَخِيكَ لَكَ صَدَقَةٌ.

তোমার ভাইয়ের চেহারায় তাকিয়ে মুচকি হাসাও তোমার জন্যে একটি সদকা। সৎকাজের প্রতি আদেশ এবং অসৎকাজ থেকে বাধাপ্রদানও সদকা। পথ হারানো কাউকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেয়াটাও তোমার জন্যে সদকা। দৃষ্টিশক্তি দুর্বল- এমন কাউকে সহযোগিতা করাও তোমার জন্যে সদকা। রাস্তা থেকে পাথর, কাটা আর হাড্ডি সরিয়ে দেওয়াও তোমার জন্যে সদকা। ভাইয়ের বালতিতে তোমার বালতি থেকে একটু পানি ঢেলে দেওয়াও তোমার জন্যে সদকা। -জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯৫৬

6 में ·अनुवाद करना

সমাজে চলতে আমাদের অন্যের সহযোগিতা প্রয়োজন হয়। এ সহযোগিতা যে কেবলই বিপদ ও সংকটের মুহূর্তে প্রয়োজন হয় এমন নয়, বরং সহযোগিতা প্রয়োজন হয় খুশি ও আনন্দের প্রতিটি উপলক্ষেও। কেউ যদি বড় কোনো অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, তাহলে অন্যদের অংশগ্রহণেই তা পূর্ণতা পায়, আয়োজনটি সফল ও সার্থক হয়। শত শত মানুষের আতিথেয়তার ব্যবস্থা করার পর যদি আশানুরূপ উপস্থিতি না হয়, তাহলে আয়োজকগণের আনন্দে ভাটা পড়বেই। আর এ অনুপস্থিতি যদি কোনো আপনজনের পক্ষ থেকে হয় তাহলে তো বলাই বাহুল্য। এমন কোনো অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ না করাকে কেন্দ্র করে অনেক সময় সম্পর্কেও ছেদ পড়ে। শিথিল হয়ে পড়ে আত্মীয়তা কিংবা বন্ধুত্বের বন্ধন। জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তাই আমরা পারস্পরিক সহযোগিতার ওপর ভর করেই টিকে থাকি। কথা হল, যখন আমরা কারও কাছ থেকে সহযোগিতা পাই, উপকৃত হই, এর বিনিময়ে আমরা কী করতে পারি? এ উপকার ও সহযোগিতার বদলা আমরা কীভাবে দিতে পারি? এর কৃতজ্ঞতা আমরা আদায় করতে পারি কী করে?

সহযোগিতা ও উপকারের কত ধরন যে মানুষের সমাজে দেখা যায়! যারা অঢেল অর্থসম্পদের মালিক, তারা যেমন অসহায় ও অসচ্ছলদের সহযোগিতা করে থাকেন, ঠিক এর উল্টো অসহায়দের সহযোগিতা ছাড়াও ধনীরা একটা দিন পার করতে পারে না। শহরের মানুষ ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়িতে যায়। দুই-চারদিন বেড়ায়। এলাকার গরীব-অসচ্ছল প্রতিবেশী ও আত্মীয়দের খোঁজখবর নেয়। সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেয়। এতটুকু আন্তরিকতা পেলে গরীব মানুষের কৃতজ্ঞতার অন্ত থাকে না। আবার ধনীরা যখন শহরে চলে আসে, তখন গ্রাম থেকে নিয়ে আসা অসচ্ছল পরিবারের কাজের মানুষেরাই তাদের সুখকে টিকিয়ে রাখে। এ তো একটা উদাহরণ মাত্র। আমাদের সমাজে এমন উদাহরণের অভাব নেই।

সহযোগিতা ও ভালো কাজের একটি ছোট তালিকা বর্ণিত হয়েছে প্রিয় নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদীসে। হযরত আবু যার রা. থেকে বর্ণিত সেই হাদীসে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-

تَبَسّمُكَ فِي وَجْهِ أَخِيكَ لَكَ صَدَقَةٌ، وَأَمْرُكَ بِالمَعْرُوفِ وَنَهْيُكَ عَنِ الْمُنْكَرِ صَدَقَةٌ ، وَإِرْشَادُكَ الرَّجُلَ فِي أَرْضِ الضّلاَلِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَبَصَرُكَ لِلرّجُلِ الرّدِيءِ البَصَرِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَإِمَاطَتُكَ الحَجَرَ وَالشّوْكَةَ وَالعَظْمَ عَنِ الطّرِيقِ لَكَ صَدَقَةٌ ، وَإِفْرَاغُكَ مِنْ دَلْوِكَ فِي دَلْوِ أَخِيكَ لَكَ صَدَقَةٌ.

তোমার ভাইয়ের চেহারায় তাকিয়ে মুচকি হাসাও তোমার জন্যে একটি সদকা। সৎকাজের প্রতি আদেশ এবং অসৎকাজ থেকে বাধাপ্রদানও সদকা। পথ হারানো কাউকে সঠিক পথ দেখিয়ে দেয়াটাও তোমার জন্যে সদকা। দৃষ্টিশক্তি দুর্বল- এমন কাউকে সহযোগিতা করাও তোমার জন্যে সদকা। রাস্তা থেকে পাথর, কাটা আর হাড্ডি সরিয়ে দেওয়াও তোমার জন্যে সদকা। ভাইয়ের বালতিতে তোমার বালতি থেকে একটু পানি ঢেলে দেওয়াও তোমার জন্যে সদকা। -জামে তিরমিযী, হাদীস ১৯৫৬