14 Trong ·Dịch

মেঘের আগমন মেঘের ছুটে চলা..
ডিভাইস..OnePlus Nord CE 2

image
1 d ·Dịch

#12বালকটি তখন গাছের সকল ডাল-পালা কেটে নিয়ে হাসিমুখে বাড়ি অভিমুখে চলে গেলো, পেছন ফিরে একবার ও গাছটির দিকে তাকালো না। বালকটির আনন্দে গাছটিও খুব আনন্দিত ছিল।

এরপর অনেক দিন আর বালকটির দেখা নেই গাছের গোঁড়ায়।। গাছটি আবারো একা হয়ে গেলো।



অনেক দিন পরে, হটাৎ এক গ্রীষ্মের তপ্ত দুপুরে গাছের গোঁড়ায় বালকটির আগমন। ততদিনে তার যৌবন পড়তির দিকে। জীবনের ঘানি টানতে টানতে ক্লান্ত তখন। গাছটি বালককে দেখে খুব খুশি হলো, আবারো তার সাথে খেলার অনুরোধ করলো।।



কিন্তু বালকটি জানালো,"আমার এখন আর খেলার বয়স নেই। আমি বৃদ্ধ হয়ে যাচ্ছি। জীবন যুদ্ধে লড়তে লড়তে আজ আমি ক্লান্ত। আমাকে এখন আনন্দের জন্য, ক্লান্তি কাটাতে নদীতে মাছ ধরতে যেতে হবে। কিন্তু আমার কোন নৌকা নেই। তুমি কি আমাকে কোন সহায়তা করতে পারো??"



"তুমি চাইলে আমার গুড়ি কেটে নিয়ে যেতে পারো এবং এটা দিয়ে নৌকা বানিয়ে নিতে পারো"

গল্প: মাটির ঘ্রাণ

বৃষ্টি শুরু হলে রাহিলা ছুটে যায় উঠোনে।
মাটি ভিজে সোঁদা গন্ধে সে বলে, “এটাই আমার শৈশব!”
গন্ধেও জেগে ওঠে স্মৃতি।

রাহাত প্রতিদিন স্কুলে যায় একটা নীল ছাতা নিয়ে, বাবার উপহার। একদিন বৃষ্টির মধ্যে ছাতাটা লাইব্রেরিতে ফেলে আসে। বাসায় ফিরে মনে পড়তেই মন খারাপ হয়ে যায়।

পরদিন ছুটে যায় স্কুলে, কিন্তু ছাতাটা নেই। মনে হয়, বাবার স্মৃতিটাও হারিয়ে গেছে।

দুদিন পর ফারুক কাকা এসে বললেন, “এই ছাতাটা কি তোমার?”
রাহাত অবাক হয়ে দেখে—সেই নীল ছাতা!

ছাতাটা আবার হাতে পেয়ে, মনে হলো বাবার ভালোবাসাও ফিরে এলো।

Girls’ college মানে —
একটা মেয়ে সেলফি তুললে বাকি ৭ জন ছুটে আসে: “আমাকেও দে! আমাকে ট্যাগ করবি কিন্তু!”
আর সবাই মিলে একসাথে ছবি তুললে ক্যাপশন হয়:
"Bad girls go to college 😉"
#selfieaddict #campuscuties #funnygirllife

চমৎকার! রোমান্টিক গল্প হলে মনটা একটু কোমল হয়ে যায়, না? তাহলে নিচে একটা রোমান্টিক গল্প লিখে দিলাম — একটু আবেগ, একটু অপেক্ষা, আর একটু ভালোবাসা নিয়ে।


---

গল্প: "বৃষ্টির দিনে তুমি"

তিথি সবসময় বৃষ্টি পছন্দ করত। বৃষ্টি হলেই সে ছাদে উঠে যেত, ছাতাহীন ভিজে ভিজে আকাশ দেখত। তার বিশ্বাস ছিল, “যে মানুষ সত্যি ভালোবাসবে, সে একদিন বৃষ্টির মধ্যেই এসে দাঁড়াবে— ছাতা ছাড়াই।”

তিথির কলেজের নতুন ব্যাচে জয় নামের ছেলেটা ভর্তি হল। খুব চুপচাপ, বইপত্র নিয়ে ব্যস্ত। তিথির সঙ্গে তেমন কথাই হতো না। কিন্তু জয় সবসময় তাকিয়ে থাকত— একটু দূর থেকে। যেমন বৃষ্টি তাকিয়ে থাকে জানালার কাঁচের ওপার থেকে, ছুঁতে চায়, ছুঁতে পারে না।

তিথির বন্ধুদের মতে জয় খুব অহংকারী। কিন্তু একদিন তিথি ছাদে গিয়ে দেখে— জয় ছাদে দাঁড়িয়ে আছে, হাতে একটা বই। আকাশে মেঘ জমে আছে।

তিথি একটু অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করল, “তুমি এখানে?”

জয় বলল, “তুমি না বলেছিলে তুমি বৃষ্টি ভালোবাসো?”

তিথি অবাক, “তুমি কীভাবে জানলে?”

জয় হেসে বলল, “তোমার কবিতার লাইনগুলো আমি পড়েছি — কলেজ ম্যাগাজিনে। তোমার লেখা আমি অনেক আগেই পড়েছি, শুধু তুমি কবে বুঝবে সেটা ভাবছিলাম।”

হঠাৎ করে বৃষ্টি নামে।

তিথি ছুটে যেতে চায় নিচে, কিন্তু জয় থামিয়ে দেয়।

সে বলে, “একটু ভিজে থাকো, আজ না হয় তোমার বৃষ্টি আর আমার অপেক্ষা একসাথে হোক।”

তিথি তাকিয়ে থাকে জয়ের চোখে। সে দেখে— জয় তো অনেক আগে থেকেই তার জন্য ছাতা ছাড়াই ভিজছিল, শুধু সে বুঝে ওঠ