তিনি তড়িৎ গতিতে অজু-গোসল করে ফজরের নামায আদায় করলেন। নামায শেষে প্রধানমন্ত্রী জালালুদ্দীন মৌশুলীর নিকট গিয়ে গোপনীয়তা রক্ষার প্রতিশ্রুতি নিয়ে স্বপ্নের বিবরণ শুনালেন এবং এ মুহূর্তে কী করা যায়, এ ব্যাপারে সুচিন্তিত পরামর্শ চাইলেন।
জালালুদ্দীন মৌশুলী স্বপ্নের বৃত্তান্ত অবগত হয়ে বললে, "হুজুর! আপনি এখনও বসে আছেন? নিশ্চয়ই প্রিয় নবীর রওজা মোবারক কোন কঠিন বিপদের সম্মুখীন হয়েছে। তাই এ বিপদ থেকে উদ্ধার করার জন্য বারবার তিনি আপনাকে স্মরণ করছেন। অতএব, আমার পরামর্শ হল, সময় নষ্ট না করে অতিসত্তর মদীনার পথে অগ্রসর হোন।"
Suka
Komentar
Membagikan
Jubayer25
রাতে তিথি একা ছিল বাসায়। হঠাৎ ফোন বাজল—"আমি তোমার জানালার বাইরে দাঁড়িয়ে আছি…"। তিথি জানালা দিয়ে তাকাল, কেউ নেই। ভয় পেয়ে ফোন কেটে দেয়। কিছুক্ষণ পর আবার ফোন—"আমি এখন দরজার সামনে।"
তিথি দৌড়ে দরজা বন্ধ করে দেয়। তারপর আরেকটা কল—"ভেতরেই আছি এখন।" সাথে সাথে বাতি নিভে যায়। তিথির চিৎকারে পাশের ফ্ল্যাটের লোকজন ছুটে আসে।
ঘরের দরজা খোলা, বাতি জ্বলে উঠলেও—তিথি আর নেই।
---
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?
Alom123
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?