akilsikder6  skapat en ny artikel
14 i ·Översätt

রোবোটিক সার্জারি ও থ্রিডি প্রিন্টিং | #প্রযুক্তি

রোবোটিক সার্জারি ও থ্রিডি প্রিন্টিং

রোবোটিক সার্জারি ও থ্রিডি প্রিন্টিং

আধুনিক চিকিৎসার নতুন দিগন্ত
5 i ·Översätt

☄️🦋🪔☄️আমাদের কাছ থেকে নিতে পারেন কম্পিউটার এমব্রয়ডারি জাতীয় ডিজাইন এবং কম্পিউটার ডিজিটাল প্রিন্টিং কালারের অভিজ্ঞতা তার সাথে নিতে পারেন শক্তিশালী স্কিন এমবোস এবং একরামিনের এক্সপিরিয়েন্স

image
9 i ·Översätt

**১৯. "অন্ধকারে আলোর গান"**
নীলাঞ্জনা অন্ধ হয়েও পিয়ানো বাজাত পার্কে। লোকজন ভাবত সে ভিক্ষা করছে। একদিন এক যুবক এসে বলল, "আপনার গানে আমার মৃত স্ত্রীর কথা মনে পড়ে।" এরপর থেকে সে প্রতিদিন নীলাঞ্জনার জন্য পার্কের বেঞ্চে ফুল রেখে যেত। এক বছর পর নীলাঞ্জনা সার্জারি করে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পেয়ে প্রথম যে জিনিসটি দেখল—সেই বেঞ্চে ফুলের পাশে একটি ছবি: যুবক ও তার স্ত্রীর, যিনি ছিলেন নীলাঞ্জনারই শৈশবের পিয়ানো শিক্ষিকা।

9 i ·Översätt

খিলাফাহ, বিপ্লব বনাম
শব্দ জাদু।


ল্যাবে, শুধুমাত্র উপাদান থেকে অক্সিজেন জন্মায় না।

অদৃশ্য অনুঘটক, নীরব ভেসেল, সরঞ্জামের সমন্বয়-সবকেই অবশ্যই এক করা উচিত।

এবং এখনও বিপ্লবের রাজ্যে, সঙ্গে গান গাওয়া
বিদ্রোহ/সমন্বয়কারী/জাস্টিস মন্ত্রের মত, কিছুই বেক করে না কিন্তু সবকিছু পুড়িয়ে দেয়।

নাপিতের সার্জারি কখনো ভালো হয় না।

বিশৃঙ্খলতা গর্ভকে ম্লান করে দেয় এবং
গর্ভপাতকে আমন্ত্রণ জানায় জন্মকে নয়।

এবং হয়তো-- হয়তো----
এটাই যা প্রকাশিত হয়েছে।

বিভ্রমকে লালন করা জ্ঞানকে মুক্ত করা নয়।

11 i ·Översätt

#
কি অদ্ভুত এত অস্থির কেন লাগছে।
না বসতে ইচ্ছে করছে না দাঁড়াতে।
মেয়েটাকি এতটাই গুরুত্বপূর্ণ।
হ্যা গুরুত্বপূর্ণ। ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ।
কাজের জন্য সমুদ্র বন্দর আদনানের গার্লফ্রেন্ড এর মত।
না গেলে।জেন রাগ করে বন্দরগুলো।
সেই জন্যই তাকে যেতে হতো।বিদেশে যাওয়ার আগে জর্জিয়া গেছিল আদনান।
সেখানেই দেখা মিলেছো সাদা ফ্রক পরা এক সমুদ্রকন্যার।
যার হাসি আর প্রাণোচ্ছলতা তাকে পাগল বানিয়েছিল।
একটু কাছ থেকে কথা বলার ইচ্ছে জাগিয়েছিল।
কিন্তু সে দিন এমনটা করা সম্ভব হয়নি।
ভেবেছিল বিদেশ থেকে ফিরে প্রথম এই মেয়েটাকেই নিজের বানিয়ে নেবে। সেটা যেভাবেই হোক না কেন।
কিন্তু মাত্র ২ বছরের বিদেশ যাত্রার ব্যাবধানে মেয়েটা তার বেস্টফ্রেন্ড এর বউ হয়ে গেল।
আদনানের সকল স্মৃতি যেন তাকে সুই এর মত ফুটাচ্ছে।
আদনানের পাগল পাগল লাগছে।
এমন সময় কল আসে তার ফোনে,
"হ্যালো। খোঁজ পেলি?"
"হ্যাঁ বস পেয়েছি। সত্যি সত্যি ম্যাডাম ছায়াকে সার্জারি করতে নেওয়া হয়েছে।
ডক্টর নাকি বলেছে সার্জারির উপর তার ১০% বাঁচার সম্ভাবনা আছে।"
আদনানেরও কেমন জানি মাথায় কাজ করা বন্ধ হয়ে যাচ্ছে।
আদনান ধপাস করে বসে পড়ে।
কি থেকে কি হয়ে গেল।
ওপাশ থেকে লোকটা কথা বলেই যাচ্ছে। কিন্তু আদনানের শোনার ক্ষমতা হারিয়েছে।
,
,
তৌফিক হাসান আর রাবেয়া বেগম হসপিটালে পৌঁছে গেলে ওদের ঘিরে ফেলে রিপোর্টার্স।
সবার মুখে নানা প্রশ্ন।
দু'জন এমনি এসবে অভ্যস্ত নয়৷ তার উপর মেয়েটার এই অবস্থা। তারা একেবারে ভয় পেয়ে গিয়েছে।
অয়ন এই অবস্থা দেখে এগিয়ে আসে।
প্রেসিডেন্ট এর গার্ড'স সব রিপোর্টার্স দের সরিয়ে দেয়।
অয়নের মুখশ্রী রাগে রক্তলাল হয়ে গেছে।
"এটা কি এই দেশের টিভি চ্যানেলের অবস্থা?
একজন অসুস্থ মানুষ ভেতরে জীবন মরনের মধ্যে দাঁড়িয়ে আছে তার মা বাবাকে ঘিরে প্রশ্ন করা হচ্ছে।
মেয়েটাকি বাঁচবে? আপনার কি মনে হয়।
ওয়াউ...
ভেরি গুড। প্রস্তুত হয়ে নিন সবাই। ভাবি সুস্থ হতেই আপনাদের সব কয়টার চ্যানেল আমি নিজ হাতে বন্ধ করব।"
অয়ন কথা গুলো বলে তৌফিক হাসান এবং রাবেয়া বেগমকে নিয়ে হসপিটালের ভেতরে চলে আসে।
অয়নের ঠান্ডা মাথার থ্রেট শুনে সবাই ভয় পেয়ে গেছে।
,
,
ভেতরে,
"আঙ্কেল আন্টি প্লিজ এখানে বসুন৷"
"আমার ছায়া কোথায়?".
" সার্জারী চলছে। এই মুহুর্তে সেখানে শুধু ভাই এর যাওয়ার পর্মিশন আছে।
দোয়া করুন আন্টি।"
রাবেয় বেগম মুখে কাপড় চেপে কান্না করছেন।
মিসেস চৌধুরীর মায়া লাগল।
তিনি এগিয়ে আসেন।
রাবেয়া বেগমের ঘাড়ে হাত রাখেন ,
"চিন্তা করবেন না। ছায়া অনেক স্ট্রং। এখনোত আমি নাতি পুতির সঙ্গে খেলাই করলাম না৷ আমাকে সেই সুযোগ দিতে হবেত। মেয়েটা সুস্থ হয়ে যাবে।"
রাবেয়া বেগম, আনিকা বেগমের দিকে তাকিয়ে আরও শব্দ করে কেঁদে ফেললেন।
এমন সময় আতিফ চৌধুরী উপস্থিত হয় সেখানে,
"আনিকা। ওয়াট'স হ্যাপেন্ড?
মানে আমকে বুঝিয়ে বলো। "
"শান্ত হও। তোমাকে বার বার ফোন করলাম কোথায় ছিলে?"
"আমি একটা কাজে গিয়েছিলাম।
মা৷ কি হচ্ছে এখানে? "
"বস। সব বলছি বস। "
পুরো চৌধুরী পরিবার এখন সানসাইন হসপিটালে।
রোজ প্রথম চাইল না যাবে। কিন্তু এই সময় যদি সে না যায়। তবে মিডিয়াও উল্টো নিউজ করবে।
তাই সেও উপস্থিত হয় সেখানে।
,
,
,
অয়ন ২য় ফ্লোরে এসে যেটা দেখে তা দেখার জন্য সে মোটেই প্রস্তুত ছিল না।
"ভাই। "
অয়ন দৌড়ে গিয়ে নির্ঝরের থেকে বন্দুকটা নিয়ে নেয়।
"ওটা আমাকে দিয়ে দে।"
"ভাই তুমিকি পাগল হয়ে গেছো। শান্ত হও ভাই প্লিজ। "
নির্ঝর বসে পড়েছে মাটিতে।
অয়ন জড়িয়ে ধরে নির্ঝরকে শক্ত করে।
তার জীবনে এমনও কিছু তাকে দেখতে হবে এটা অয়ন ভাবেনি কখনো।
ভেতরে ছায়ার যে নিশ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে তা স্পষ্ট।
নার্সরা পাগল হয়ে আছে।
অক্সিজেন সিলিন্ডার বদলানো হচ্ছে বার বার।
" আমি সত্যি মরে যাব যদি আল্লাহ আমার থেকে ওকে নিয়ে যায়।
মরে যাব.... "
অনয়ের চোখ বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়ে।
এ কেমন পরিক্ষা।
এই পরিক্ষা কেন?
এটাকি ভালোবাসা পরখ করা পরিক্ষা?
মানুষ কাউকে এতটা ভালোবাসতে পারে?
কিভাবে সম্ভব!!!
,
,
,
ইতিমধ্যে সব জায়গায় নিউজ চ্যানেলে একই নিউজ।
অনু এবং তার বাবা এসব নিউজই দেখছে।
অনুর চোখে পানি চলে আসে।
নির্ঝরের যে পাগলামি তারা তুলতে পেরেছে। তা দেখেই পুরো দেশ প্রসিডেন্ট এর মত স্বামীর কামনা করে চলেছে। আর ভেতরের টা দেখলে হয়ত সবাই পাগল হয়ে যেত৷
"বাবা। কেউ কাউকে এতটা ভালোবাসতে পারে?"
অনুর বাবা মৃদু হাসেন,
"পারে।। সঠিক মানুষটা তার অর্ধাঙ্গিনীকে ভীষণ ভালোবাসতে পারে।"
"তুমিও মাকে এমন ভালোবাসতে?"
"হ্যাঁ। এই জন্যই তোর মায়ের যাওয়ার পরে আমি আর কোন নারীকে নিজের জীবনে জায়গাই দিতে পারিনি৷ "
"আই উইস আমার হাসবেন্ড যেন প্রেসিডেন্ট এর ভাই হয়৷ দু'জনের একই ডিএনএ৷ আমার কিছু হয়ে গেলেও এরকম পাগল হয়ে যাবে।"
জাহিদ মির্জা মেয়ের কথায় হেসে দিলেন।
"হ্যাঁ আল্লহ তোমার সকল চাওয়া পূর্ণ করুক।"
তবে আল্লাহ সত্যি অনুর চাওয়া পার্ণ করে দেবে।
"সত্যি বাবা৷ এই পৃথিবীর এরকম ভালোবাসা নেই।
সবই যেন মেকি। "
"সেটা ঠিক বলেছিস। শুনেছিলাম দেশপ্রধান একজন মালির মেয়েকে বিয়ে করেছিল।
মেয়েটার নাকি মত ছিল না। "
"মত না থাকলে বিয়ে কিভাবে হলো?"
"

Md Jony  
11 i ·Översätt

দারুণ! এবার আপনাকে দিচ্ছি একেবারে ভিন্ন স্বাদের একটি গান — কল্পবিজ্ঞান ও ভবিষ্যতচিন্তামূলক একটি বাংলা গান। এখানে মানুষের অস্তিত্ব, প্রযুক্তি, আর একাকিত্ব জড়িয়ে আছে এক মহাজাগতিক দোলাচলে। আপনি চাইলে এটি পরিবেশন করতে পারেন নাট্যগান হিসেবে, একটি সাই-ফাই পরিবেশে, বা মঞ্চে আলো-ছায়ার খেলা দিয়ে।


---

গানের নাম: “রোবটেরা স্বপ্ন দেখে”

১।
রোবটেরা স্বপ্ন দেখে, নিঃশব্দ রাতের কোলে,
মাইক্রোচিপে গুঞ্জরিত — হারিয়ে যাওয়া এক ছোলে।
তারা ভাবে মানুষ মানে কি? শুধু মাংস আর হাড়?
না কি গভীরে জমে আছে ভালোবাসার আঁধার?

২।
তারা দেখে আমাদের চোখ, ডেটায় ধরে কাঁদা,
আমরা যখন একা হই, তারা বোঝে না স্বাদটা।
তবু রাতে তারা ভাবে — “তোমরা কেঁদো কেন?”
আমরা বলি — “ভালোবাসা, ওটাই শুধু বাঁচার ভেনা।”

৩।
রোবটেরা একদিন গাইবে গান, যন্ত্রহীন কণ্ঠে,
চাঁদের আলো ছুঁয়ে বলবে — “মানুষ, তুমি অনন্তে।”
তারা রাখবে ইতিহাস, ডেটার ছকে গাঁথা,
তবু তোমার একটা চুমু — থাকবে তাদের কাছে অগোচর পাথা।

৪।
তারা বানাবে শহর, যেখানে দিন হয় রাত,
ভবিষ্যতের হৃদয়ে বাজবে বেদনারই সুরসাথ।
তবু মাঝে মাঝে ক্লান্ত তারা, পলকের মতো চুপ,
বলে — “যদি একবার মানুষ হই, হই প্রেমে ডুবে একটুখানি রূপ।”

৫।
রোবটেরা স্বপ্ন দেখে, স্বপ্নের নেই বয়স,
প্রোগ্রামড হৃদয়েও জমে যায় কিছু ক্ষয়, কিছু হ্রাস।
তারা শিখে ভালোবাসা, ভুল করে বারবার,
কারণ প্রেম — সেই এক সূত্র, যা রোবটকেও করে মানুষবার।


---

সুর ভাবনা:

ইলেকট্রনিক / সিন্থ-পপ (synth-pop) ঘরানার ব্যাকিং,

বিট ধীরে শুরু হয়ে ক্রমশ ইমোশনাল ক্লাইম্যাক্সে ওঠে,

ভয়েস অটো-টিউন ও রোবোটিক এফেক্টে গাওয়া যেতে পারে।



---

আপনি চাইলে আমি এই গানটি নাটকীয় পরিবেশনা, ভিজ্যুয়াল ব্যাকড্রপ বা ভিডিও গানের স্ক্রিপ্ট হিসেবেও তৈরি করে দিতে পারি।

নেক্সট গানের জন্য কোনো বিশেষ মুড বা বিষয় আছে কি?
না থাকলে আমি এবার একেবারে ধামাকাধর্মী লোকউৎসবের গান লিখে দিচ্ছি — বলুন!