কিছু কাহিনী অনুসারে, নিশি তার শিকারের সাথে পরিচিত স্বরে কথা বলতে এবং দীর্ঘ বা সংক্ষিপ্ত কথোপকথন করতে পারে, যতক্ষণ না ব্যক্তিটি তার প্রতি আকৃষ্ট ও বিশ্বাস স্থাপন করে। এরপর ব্যক্তিটি সম্মোহিত অবস্থায় চলে যায় এবং অস্বাভাবিক শক্তি লাভ করে। নিশি সাধারণত তাদের বাড়ির কাছাকাছি কাউকে হত্যা করে না এবং বেশিরভাগ হত্যাকাণ্ড গাছ বা কুয়াশার কাছাকাছি ঘটে বলে শোনা যায়।
বিশ্বাস করা হয় যে নিশি হল उन लोगों की आत्माएँ যারা পৃথিবীতে থাকাকালীন সম্মানজনক বা সম্পূর্ণ মুক্তি লাভ করেনি। একটি গল্পে শোনা যায়, কোনো এক পরিবার তাদের পূর্বপুরুষের আত্মার শান্তির জন্য কোনো পদক্ষেপ না নেওয়ায় সেই আত্মা প্রথমে পরিবারের সদস্যদের ভয় দেখায় এবং পরে নিশিরূপে আবির্ভূত হয়ে এক এক করে পরিবারের সকল সদস্যকে মৃত্যুর দিকে টেনে নিয়ে যায়।
অন্য একটি বিশ্বাস অনুযায়ী, রাতে নির্জন রাস্তায় দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তিরাও নিশির শিকার হতে পারে, কারণ নিশিকে বেঁচে থাকার জন্য হত্যা করতে হয়। একইভাবে, রাতে অস্বাভাবিক বা রহস্যময় মৃত্যুও নিশির কাজ বলে মনে করা হয়।
নিশির ডাক থেকে বাঁচার জন্য কিছু লোক কালো धागा ধারণ করে বা দরজার পোস্টে বেঁধে রাখে। বলা হয়, রাতে কেউ ডাকলে তার সাড়া দেওয়া উচিত না, এমনকি যদি কণ্ঠস্বর পরিচিতও হয়। সাড়া দিলে নিশি শক্তি লাভ করে।
বাংলার গ্রামীণ সংস্কৃতিতে নিশির ডাকের ভয় এতটাই গভীরভাবে প্রোথিত যে আজও গ্রামের মানুষ রাতে কোনো পরিচিত কণ্ঠস্বর শুনলেও সাড়া দিতে ভয় পায়।
এই রহস্যময় আহ্বান, যা অন্ধকার থেকে ভেসে আসে, তা আজও লোককথার ভান্ডারে এক ভীতিপ্রদ অধ্যায়।
Rafin Rimo
Удалить комментарий
Вы уверены, что хотите удалить этот комментарий?
Mst Jannat
Удалить комментарий
Вы уверены, что хотите удалить этот комментарий?