Abu Hasan Bappi  یک مقاله جدید ایجاد کرد
50 که در ·ترجمه کردن

কি কি সুবিধা থাকবে আইফোন ১৬-তে? | #tech #iphone #apple #macbook #technews

কি কি সুবিধা থাকবে আইফোন ১৬-তে?

কি কি সুবিধা থাকবে আইফোন ১৬-তে?

অ্যাপল ইতিমধ্যে আইফোন 16 সিরিজ লঞ্চিং তারিখ ঘোষণা করেছে।
1 د ·ترجمه کردن

#6
মৃত্যু শয্যায় মহাবীর আলেকজান্ডার তার

সেনাপতিদের ডেকে বলেছিলেন,'আমার মৃত্যুর

পর আমার তিনটা ইচ্ছা তোমরা পূরণ করবে।

আমার প্রথম অভিপ্রায় হচ্ছে,শুধু আমার

চিকিৎসকরাই আমার কফিন বহন করবেন।

আমার ২য় অভিপ্রায় হচ্ছে, আমার কফিন যে পথ

দিয়ে গোরস্থানে যাবে সেই পথে আমার

অর্জিত সোনা ও রুপা ছড়িয়ে থাকবে |

আর শেষ অভিপ্রায় হচ্ছে, কফিন বহনের সময়

আমার দুইহাত কফিনের

বাইরে ঝুলে থাকবে।'

তার সেনাপতি তখন তাঁকে এই বিচিত্র

অভিপ্রায় কেন করছেন প্রশ্ন করলেন। দীর্ঘ

শ্বাস গ্রহণ করে আলেকজান্ডার বললেন,

'আমি দুনিয়ার

সামনে তিনটি শিক্ষা রেখে যেতে চাই।

*আমার চিকিৎসকদের কফিন বহন করতে এই

কারনে বলেছি যে যাতে লোকে অনুধাবন

করতে পারে যে চিকিৎসকেরা কোন

মানুষকে সারিয়ে তুলতে পারে না।

তারা ক্ষমতাহীন আর মৃত্যুর

থাবা থেকে রক্ষা করতে অক্ষম।'

*'গোরস্হানের পথে সোনা-

দানা ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে এটা বোঝানোর জন্য যে

সোনা-দানার একটা কণাও আমার

সঙ্গে যাবে না।এগুলো পাওয়ার

জন্য সারাটা জীবন ব্যয় করেছি কিন্তু নিজের

সঙ্গে কিছুই নিয়ে যেতে পারছি না।মানুষ

বুঝুক এসবের পেছনে ছোটা সময়ের অপচয়।'

* 'কফিনের বাইরে আমার হাত

ছড়িয়ে রাখতে বলেছি মানুষকে এটা জানাতে

খালি হাতেই পৃথিবী থেকে চলে যাচ্ছি. . . .

4 د ·ترجمه کردن

বৃষ্টি থেমে গেলে, ভিজা ছাতাটা আমরা বাইরে রাখি।
কারণ সেটা ভেজা। ঘরের ভেতরে আনলে floor ভিজে যাবে। অসুবিধা হবে।

কিন্তু ছাতাটা বৃষ্টিতে আপনাকে ভিজতে দেয়নি।

আপনিও কি সেই ছাতার মতো সবাইকে শুধু দিয়েই যাচ্ছেন ?

Don’t be that umbrella.
যাকে শুধু কষ্টের সময়ে মনে পড়ে,
আর ভালো দিনে ভুলে যায়।

ভালোবাসা, বন্ধুত্ব, সম্পর্ক সব কিছু একতরফা হলে সেটা হয়ে যায় ব্যবহার । আপনার মূল্যায়ন যদি কেও না করতে পারে তার থেকে দূরে সরে যাওয়া সবচেয়ে উত্তম।

মনে রাখবেন নিজেকে এমন কারো জন্য খরচ করবেন না,
যে আপনাকে শুধু প্রয়োজনের সময় মনে রাখে।

You deserve to be valued,
not Used !! ❤️

5 د ·ترجمه کردن

---

💌 ভালোবাসা – হৃদয়ের নীরব সুর 💌

ভালোবাসা কোনো পরিকল্পনা করে আসে না। এটা হঠাৎ করেই জীবনের দরজায় কড়া নাড়ে, আর মনকে এক অজানা আনন্দে ভরিয়ে দেয়। ভালোবাসা মানে শুধু একসাথে সময় কাটানো নয়, বরং এমন এক গভীর অনুভূতি যেখানে শব্দের প্রয়োজন হয় না—চোখের ভাষাতেই সব বলা যায়।

যখন তুমি কাউকে ভালোবাসো, তার হাসি তোমার জন্য দিনের সেরা মুহূর্ত হয়ে ওঠে। তার একফোঁটা অশ্রুও তোমার হৃদয়কে কাঁপিয়ে দেয়। ভালোবাসা মানে হলো এমন একজনকে পাওয়া, যে তোমার সব দুর্বলতা জেনেও তোমাকে আঁকড়ে ধরে রাখে।

এটা নিঃস্বার্থ, কারণ এতে নিজের থেকে বেশি অন্যের সুখকে প্রাধান্য দেওয়া হয়। ভালোবাসা মানে স্বপ্ন ভাগাভাগি করা, প্রতিদিন নতুন করে সম্পর্ককে সাজানো, আর একে অপরের জন্য অটুট থাকা।

হাজারো মানুষের ভিড়ে সেই এক বিশেষ মানুষটাই তোমার পৃথিবী হয়ে ওঠে। ভালোবাসা মানে শুধু আজকের জন্য নয়, বরং আগামীকাল, আগামী বছর—চিরদিনের জন্য একসাথে থাকার প্রতিশ্রুতি।

দূরত্ব, সময় কিংবা পরিস্থিতি—সত্যিকারের ভালোবাসার পথে বাধা হতে পারে না। কারণ ভালোবাসা হলো এক অদৃশ্য বাঁধন, যা দুইটি হৃদয়কে চিরদিনের জন্য যুক্ত করে রাখে।

ভালোবাসা আসলে এক অন্তহীন গল্প, যা কখনো শেষ হয় না। যতদিন হৃদয় ধ্বনিত হবে, ততদিন ভালোবাসা তার মধুর সুরে বাজতেই থাকবে। ❤️


---

image
1 که در ·ترجمه کردن

একটি দুর্ঘটনায় এক পিতা তার ছেলেকে হারান। ভদ্রলোক কিছুতেই এই নিদারুণ মৃত্যুশোক সহ্য করতে পারছিলেন না। খাওয়া, ঘুম, কাজকর্ম সব প্রায় বন্ধ। মর্মান্তিক যন্ত্রণায় দিন কাটছিল তার। এ কষ্টের ভার বহন করা তার পক্ষে কিছুতেই আর সম্ভব হচ্ছিল না। শরীর-মন পুরো ভেঙে গিয়েছিল।

এমন দুঃসহ সময়ে একদিন তার ছোট্ট মেয়েটি আবদার করে বসল- বাবা, আমাকে একটা নৌকা বানিয়ে দেবে? মেয়েকে খুশি করতে তিনি একটানা কয়েক ঘণ্টা কঠোর পরিশ্রম করে কাঠ দিয়ে একটা নৌকা বানালেন। নৌকাটি মেয়ের হাতে তুলে দিতে গিয়েই তার মনে হলো, ছেলে মারা যাওয়ার পর নৌকা বানানোর এই কয়েকটি ঘণ্টাই তিনি পুত্রশোকের যন্ত্রণা থেকে মুক্ত ছিলেন।

কেন তিনি এ সময়টা পুত্রশোকের দুঃখ অনুভব করলেন না? কারণ খুঁজতে গিয়ে টের পেলেন ছেলের মৃত্যুর পর এই প্রথম তিনি ছেলেকে নিয়ে কিছু ভাবার সময় পান নি। তখন তিনি বুঝলেন, কাজ জিনিসটা এমনই। কোনো কাজ করার সময় কারো পক্ষে অন্য কিছু ভাবা সম্ভব নয়। নৌকা তৈরির সময় তিনি ছিলেন ঐ কাজটার মধ্যে পুরোপুরি ডুবে যাওয়া মানুষ। তাই সন্তান হারানোর শোকও তার তখন অনুভূত হয় নি। ব্যস, তিনি যন্ত্রণা থেকে মুক্তির পথ পেয়ে গেলেন।

এরপর তিনি সিদ্ধান্ত নিলেন- একের পর এক কাজ করে যাবেন। যতক্ষণ কাজ ততক্ষণই শান্তি। তিনি মন দিয়ে কাজ করতে লাগলেন। করতে করতে ঠিকই একসময় পুত্রশোক কাটিয়ে উঠলেন।

কাজ এভাবেই মানুষকে বাঁচায়। কাজ দিয়েই আমরা দুঃখকে অতিক্রম করি, দুর্ভাগ্যকে জয় করি। যে যত বেশি কাজ করে সে তত হতাশামুক্ত, দুঃখ-যন্ত্রণাহীন ও আনন্দপূর্ণ। প্রতিটা কাজই জীবনে কমবেশি সাফল্য নিয়ে আসে। সাফল্য মানেই আনন্দ। তাই কাজ মানেও আনন্দ। একজন মানুষ যত কাজ করবে তত তার জীবনে আনন্দ বাড়বে।

প্রিয় বন্ধু, কাজ করতে করতে আপনি বড়জোর ক্লান্ত হবেন, কিন্তু কখনো বিষন্ন কিংবা হতাশ হবেন না।
জীবনে তো অবশ্যই ক্লান্ত হওয়ার দরকার আছে। ক্লান্ত না হলে বিশ্রামের আনন্দ পাবেন কিভাবে?

এখন অনেকে বলতে পারেন- কী কাজ করবো?
করার মতো কোনো কাজ যদি আপনি খুঁজে না পান, গুগলে সার্চ দিন- কোন পাঁচটি কাজ আগামী দশ বছর চাহিদার শীর্ষে থাকবে?
তিন চারটা আর্টিকেল পড়লেই মোটামুটি একটা ধারণা পেয়ে যাবেন। আপনার পছন্দের সাথে যায়, এমন একটি কাজ সিলেক্ট করুন। তারপর শুরু করুন সেই কাজের খুটিনাটি জানা, ধারাবাহিকভাবে দক্ষতা অর্জন করা। প্রচুর পরিশ্রম করুন। এখন এই মুহূর্তে ফেসবুকের চটুল রিলস, আর অহেতুক ভিডিও দেখা বন্ধ করুন। এগুলোই আপনাকে ডিপ্রেশনে ফেলে দেয়। হতাশ করে দেয়।
আপনি স্কিল বাড়ান। স্কিল বাড়বে এমন ভিডিও দেখুন, ডকুমেন্টারি দেখুন, নিজে চর্চা করুন, এক্সপার্ট কোনো প্রতিষ্ঠান থেকে প্রশিক্ষণ নিন।
তবুও কাজের সাথে যুক্ত থাকুন। দেখবেন সব হতাশা, ডিপ্রেশন কেটে গিয়ে সফলতা এসেছে আপনার দ্বারে।
____________________
© Paint with Ashraf

2 که در ·ترجمه کردن

মাইলস্টোনের উপর বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় যাদের পাওয়া যাচ্ছে না-

১। সাইবা জাহান (ক্লাস ফোর, আইডি- ২২৭৬)
২। সাজিদ আহমেদ সানি (এইচএসসি ক্যান্ডিডেট)
৩। মাহতাব রহমান (ক্লাস সেভেন, আইডি- ১০১৪)
৪। নুসরাত জাহান আনিকা (ক্লাস থ্রি, মারা গেছে বাবুটা)
৫। এরিকসন (জাতীয় বার্ন ইন্সটিটিউটে আছে)
৬। নাজিহা (ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে আছে)
৭। মোনতাহা তোয়া কর্নো (ক্লাস থ্রি, আইডি- ২০৩১)
৮। আফিয়া উম্মে মরিয়ম (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- আকাশ)
৯। সোহান হাসান নিহাদ (খোঁজ পাওয়া গেছে, সুস্থ আছে)
১০। মুহতাসিম হক ফুয়াদ (ক্লাস এইট, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১১। আসমাউল হুসনা জায়রা (ক্লাস থ্রি, সুস্থ তবে অভিভাবক খোঁজা হচ্ছে)
১২। সাদ সালাহউদ্দিন (ক্লাস থ্রি)
১৩। লামিয়া আক্তার সোনিয়া (পোড়া রোগীর পকেট থেকে আইডি কার্ড পাওয়া গেছে)
১৪। রাফসি আক্তার রাফি (ক্লাস ফোর, আইডি- ২৩৫৭ ওর বাবা-মা'কে খুঁজছি)
১৫। সায়মা আক্তার (ক্লাস থ্রি, বিভাগ- ক্লাউড, সিএমএইচে মারা গেছে)
১৬। এমডি জিহাদ (কলেজ শিক্ষার্থী, সুস্থ আছে পাওয়া গেছে)
১৭। মেহনাজ আফরিন হুমাইরা (ক্লাস টু, আইডি-১৮২৫ বাবুটা মারা গেছে)
১৮। রাইসা (ক্লাস থ্রি, বার্ন ইনস্টিটিউটে পাওয়া গেছে)

(এই পোস্টটি আপডেট হতে থাকবে)

বার্ণ ইন্সটিটিউট, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
– এ সর্বশেষ দগ্ধ রোগীদের ভর্তির তালিকা-

তালিকাভুক্ত দগ্ধরা হলেন:
1. শামীম ইউসুফ (১৪)
2. কাব্য (বয়স অনির্দিষ্ট)
3. আবিদূর রহমান (১০)
4. রুফিয়া বড়ুয়া (১০)
5. সায়েম ইউসুফ (১৪)
6. তানভির (বয়স অনির্দিষ্ট)
7. মুনতাহা (১০)
8. নাফি (৯)
9. মেহেনুর (১২)
10. আয়ান (১৪)
11. জায়মা (১৩)
12. লোরিন (৩০)
13. রোহান (১৪)
14. আবিদ (৯)
15. আশরাফ (৩৭)
16. ইউশা (১১)
17. পায়েল (১২)
18. আলবেরা (১০)
19. তাসমিয়া (১৫)
20. মাহিয়া (বয়স অনির্দিষ্ট)
21. সায়েবা (৯)
22. ফয়েজ (১৪)
23. মাসুমা (৩৮)
24. মাহাতাব (১৪)
25. শামীম (১৪)
26. জাকির (৫৫)
27. নিলয় (বয়স অনির্দিষ্ট)
28 . সায়রা (১০)
29. নাফিজ (বয়স অনির্দিষ্ট)
30. তৌফিক (১৩)
31. নিশি (২৮)
32. নুসরাত (১২)
33. আরিয়ান (১৩)
34. বাপ্পি (১০)
35. জুনায়েদ (১২)
36. তাসনুবা মাহবিন (১১)
37. ফারজানা ইয়াসমিন রিনা (৪৫)
38. মাকিন (১৫)
39. শ্রেয়া (৯)
40. ইরিকশন (১৩)
41. রাইসা (১১)

এই ৪২ জন রোগী বর্তমানে ভর্তি রয়েছেন। যাদের সন্তান নিখোঁজ, অনুগ্রহ করে নাম দেখে মিলিয়ে নিন এবং যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালের সঙ্গে যোগাযোগ করা