বাকস্বাধীনতা, গণতন্ত্র ও গণমাধ্যম:
গণমাধ্যম মানুষের বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করে। গণমাধ্যম যখন স্বাধীনভাবে চলে, বাকস্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে, জনগণের হয়ে কথা বলতে পারে তখন স্বভাবতই সেখানে গণতন্ত্র আছে বলে ধরে নেয়া যায়। তাই গণমাধ্যমকে বলা হয় গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত। গণমাধ্যম গণতন্ত্রকে সুসংহত করে। আর স্বাধীন গণমাধ্যম গণতন্ত্রেরই বহিঃপ্রকাশ। পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষেরই মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। গণমাধ্যম মানুষকে মত প্রকাশের জায়গা তৈরি করে দেয়। এ ছাড়া ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী ও অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং রাষ্ট্রীয় কর্মকা-কে গণমাধ্যম সকলের সামনে নিয়ে আসে। এতে করে জবাবদিহিতার মুখোমুখি হতে হয় প্রত্যেককেই। তাই তাদেরকে দেশ ও দশের কথা ভাবতে হয়। এর ফলে গণতন্ত্রের ভিত্তিও পাকাপোক্ত হয়।
গণমাধ্যম মানুষের বাকস্বাধীনতা নিশ্চিত করে। গণমাধ্যম যখন স্বাধীনভাবে চলে, বাকস্বাধীনতা প্রতিষ্ঠা করতে পারে, জনগণের হয়ে কথা বলতে পারে তখন স্বভাবতই সেখানে গণতন্ত্র আছে বলে ধরে নেয়া যায়। তাই গণমাধ্যমকে বলা হয় গণতন্ত্রের পূর্বশর্ত। গণমাধ্যম গণতন্ত্রকে সুসংহত করে। আর স্বাধীন গণমাধ্যম গণতন্ত্রেরই বহিঃপ্রকাশ। পৃথিবীতে প্রতিটি মানুষেরই মত প্রকাশের স্বাধীনতা রয়েছে। গণমাধ্যম মানুষকে মত প্রকাশের জায়গা তৈরি করে দেয়। এ ছাড়া ক্ষমতাসীন গোষ্ঠী ও অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং রাষ্ট্রীয় কর্মকা-কে গণমাধ্যম সকলের সামনে নিয়ে আসে। এতে করে জবাবদিহিতার মুখোমুখি হতে হয় প্রত্যেককেই। তাই তাদেরকে দেশ ও দশের কথা ভাবতে হয়। এর ফলে গণতন্ত্রের ভিত্তিও পাকাপোক্ত হয়।
お気に入り
コメント
シェア
tamimahmod123
コメントを削除
このコメントを削除してもよろしいですか?
tamimahmod123
コメントを削除
このコメントを削除してもよろしいですか?