মহাকাশ বিজ্ঞানের যাত্রা:
মহাকাশে যাত্রা মহাবিশ্ব সম্পর্কিত বিষয়ে এক নতুন দিগন্ত উম্মোচন করেছে। মহাশূন্য যাত্রার বহুপূর্বে মানুষ কল্পনায় চাঁদে গিয়েছে, তার অনেক দৃষ্টান্ত আমরা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে পাই। মানুষের বহু আকাঙ্ক্ষিত ও বহু প্রতিক্ষীত এই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয় ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমান রাশিয়া) এই যাত্রার সূচনা করে স্পুটনিক-১ (Sputnik-1) নামক কৃত্রিম উপগ্রহ (Satellite) উৎক্ষেপনের মাধ্যমে। স্পুটনিক-১ কে পাঠানো হয় আন্তর্জাতিক ভূ-গোলবর্ষে। স্পুটনিক-এর উৎক্ষেপণের কয়েক সপ্তাহ পর সোভিয়েত ইউনিয়ন স্পূটনিক-২ মহাশূন্যে প্রেরণ করে। স্পূটনিক-২ এর যাত্রী ছিল ‘লাইকা’ নামের একটি কুকুর। লাইকার হৃদস্পন্দন, শারীরিক তাপমাত্রা ও অন্যান্য প্রতিক্রিয়া বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে পৃথিবীতে আসে। এ থেকেই বিজ্ঞানীরা অনুমান করতে পেরেছিল যে মানুষও হয়তো একদিন জীবিত অবস্থায় মহাকাশে যাত্রা করতে পারবে।
মহাকাশে যাত্রা মহাবিশ্ব সম্পর্কিত বিষয়ে এক নতুন দিগন্ত উম্মোচন করেছে। মহাশূন্য যাত্রার বহুপূর্বে মানুষ কল্পনায় চাঁদে গিয়েছে, তার অনেক দৃষ্টান্ত আমরা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীতে পাই। মানুষের বহু আকাঙ্ক্ষিত ও বহু প্রতিক্ষীত এই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ নেয় ১৯৫৭ সালের ৪ অক্টোবর। তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন (বর্তমান রাশিয়া) এই যাত্রার সূচনা করে স্পুটনিক-১ (Sputnik-1) নামক কৃত্রিম উপগ্রহ (Satellite) উৎক্ষেপনের মাধ্যমে। স্পুটনিক-১ কে পাঠানো হয় আন্তর্জাতিক ভূ-গোলবর্ষে। স্পুটনিক-এর উৎক্ষেপণের কয়েক সপ্তাহ পর সোভিয়েত ইউনিয়ন স্পূটনিক-২ মহাশূন্যে প্রেরণ করে। স্পূটনিক-২ এর যাত্রী ছিল ‘লাইকা’ নামের একটি কুকুর। লাইকার হৃদস্পন্দন, শারীরিক তাপমাত্রা ও অন্যান্য প্রতিক্রিয়া বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে পৃথিবীতে আসে। এ থেকেই বিজ্ঞানীরা অনুমান করতে পেরেছিল যে মানুষও হয়তো একদিন জীবিত অবস্থায় মহাকাশে যাত্রা করতে পারবে।
Beğen
Yorum Yap
Paylaş
Xihab
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?
Ridoy miah
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?