উপসংহার:
বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষ অবিরাম পৃথিবীর রহস্য উম্মোচন করে চলেছে এবং বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ ও গবেষণার জন্য বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাচ্ছে মহাকাশে। বর্তমানযুগে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বাইরে বসবাসের জন্য বিভিন্ন গ্রহে গবেষণা করে চলছে। ইতোমধ্যে নাসার বিজ্ঞানীরা জীবনধারণের উপযোগী দুটি পৃথিবীসদৃশ গ্রহের সন্ধান পেয়েছে। কেপলার ’৬২-এফ’ এবং ‘৬২-ই’ গ্রহ দুটি প্রাণীর বসবাসের উপযোগী। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে মানুষ নতুন কোনো গ্রহে বাস করবে।
বিজ্ঞানের কল্যাণে মানুষ অবিরাম পৃথিবীর রহস্য উম্মোচন করে চলেছে এবং বিশ্বব্যাপী যোগাযোগ ও গবেষণার জন্য বিভিন্ন কৃত্রিম উপগ্রহ পাঠাচ্ছে মহাকাশে। বর্তমানযুগে বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর বাইরে বসবাসের জন্য বিভিন্ন গ্রহে গবেষণা করে চলছে। ইতোমধ্যে নাসার বিজ্ঞানীরা জীবনধারণের উপযোগী দুটি পৃথিবীসদৃশ গ্রহের সন্ধান পেয়েছে। কেপলার ’৬২-এফ’ এবং ‘৬২-ই’ গ্রহ দুটি প্রাণীর বসবাসের উপযোগী। হয়তো অদূর ভবিষ্যতে মানুষ নতুন কোনো গ্রহে বাস করবে।
Synes godt om
Kommentar
Del
Ridoy miah
Slet kommentar
Er du sikker på, at du vil slette denne kommentar?