পরমাণু শক্তি:
জ্বালানি আজ বিশ্বের অন্যতম একটি সমস্যা। আর এ সমস্যা সমাধানের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিকল্প শক্তি হিসেবে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে। বর্তমান বিশ্বে ৪২০টি পরমাণু ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র আছে। এদের মধ্যে ফ্রান্সে ৫৯টি এবং বেলজিয়ামে ৫৮টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। ফ্রান্স ৭৯ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় পরমাণু কেন্দ্র থেকে। চীন এ খাত থেকে উৎপাদন করছে ৯ হাজার মেগাওয়াট, ভারত ৪ হাজার ১২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ২০২০ সালের মধ্যে পাকিস্তান ৭ হাজার, ভারত ২০ হাজার এবং চীন ৪০ হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করবে। ২০০৭ সালে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেয়। এ লক্ষ্যে ২০০৯ সালের ১৩ মে বাংলাদেশ রাশিয়ার সাথে একটি চুক্তিতে সাক্ষর করে। এরপর ২০০৯ সালের ২১ মে মস্কোয় বাংলাদেশ ও রাশিয়া পরমাণু জ্বালানির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সহযোগিতায় ‘কাঠামো চুক্তি’ স্বাক্ষর করে। বাংলাদেশে জ্বালানি সংকট মোকাবিলার জন্য পরমাণু ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন করা খুবই
জ্বালানি আজ বিশ্বের অন্যতম একটি সমস্যা। আর এ সমস্যা সমাধানের জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিকল্প শক্তি হিসেবে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন শুরু করেছে। বর্তমান বিশ্বে ৪২০টি পরমাণু ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র আছে। এদের মধ্যে ফ্রান্সে ৫৯টি এবং বেলজিয়ামে ৫৮টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। ফ্রান্স ৭৯ শতাংশ বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয় পরমাণু কেন্দ্র থেকে। চীন এ খাত থেকে উৎপাদন করছে ৯ হাজার মেগাওয়াট, ভারত ৪ হাজার ১২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ। ২০২০ সালের মধ্যে পাকিস্তান ৭ হাজার, ভারত ২০ হাজার এবং চীন ৪০ হাজার মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপন করবে। ২০০৭ সালে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে পরমাণু বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের অনুমতি দেয়। এ লক্ষ্যে ২০০৯ সালের ১৩ মে বাংলাদেশ রাশিয়ার সাথে একটি চুক্তিতে সাক্ষর করে। এরপর ২০০৯ সালের ২১ মে মস্কোয় বাংলাদেশ ও রাশিয়া পরমাণু জ্বালানির শান্তিপূর্ণ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সহযোগিতায় ‘কাঠামো চুক্তি’ স্বাক্ষর করে। বাংলাদেশে জ্বালানি সংকট মোকাবিলার জন্য পরমাণু ভিত্তিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা এবং বাস্তবায়ন করা খুবই
Beğen
Yorum Yap
Paylaş
Nil Pori
Yorum Sil
Bu yorumu silmek istediğinizden emin misiniz?