সুন্দরবনের অর্থনৈতিক গুরুত্ব:
সুন্দরবনের প্রত্যেকটি উপাদানই অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। সুন্দরবনের বৃক্ষের মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান হলো পশুর গাছের কাঠ। এছাড়া সুন্দরী, গেওয়া গাছের কাঠেরও সুনাম রয়েছে দেশে-বিদেশে। কারণ এর কাঠ পেন্সিলের কাঠ, দিয়াশলাইয়ের কাঠি, নিউজপ্রিন্ট কাগজ, দৈনন্দিন আসবাপত্র, নৌকা, প্রভৃতি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া সুন্দরবনের মৎস্যকুল আয়ের একটা বড় উৎস, যেখান থেকে কোনো প্রকার বিনিয়োগ ছাড়াই প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। মৌয়ালিরা সুন্দরবন থেকে প্রচুর মধু ও মোম সংগ্রহ করে, যা দেশের মধু চাহিদা পূরণের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। এগুলো ছাড়াও সুন্দরবন নানা ধরণের পশু-পাখির জন্য বিখ্যাত। সুন্দরবনে প্রায় ৪২ প্রজাতির প্রাণীর বাস। যা শুধু সুন্দরবনকেই সমৃদ্ধ করেনি বরং সমৃদ্ধ করেছে এদেশের অর্থনীতিকে। প্রতিবছর এখান থেকে কাঠ, মাছ, প্রাণী দেশে-বিদেশে রপ্তানি করা হয়। যা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করছে।
সুন্দরবনের প্রত্যেকটি উপাদানই অত্যন্ত মূল্যবান সম্পদ। সুন্দরবনের বৃক্ষের মধ্যে সবচেয়ে মূল্যবান হলো পশুর গাছের কাঠ। এছাড়া সুন্দরী, গেওয়া গাছের কাঠেরও সুনাম রয়েছে দেশে-বিদেশে। কারণ এর কাঠ পেন্সিলের কাঠ, দিয়াশলাইয়ের কাঠি, নিউজপ্রিন্ট কাগজ, দৈনন্দিন আসবাপত্র, নৌকা, প্রভৃতি তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। এছাড়া সুন্দরবনের মৎস্যকুল আয়ের একটা বড় উৎস, যেখান থেকে কোনো প্রকার বিনিয়োগ ছাড়াই প্রচুর অর্থ উপার্জন করা সম্ভব। মৌয়ালিরা সুন্দরবন থেকে প্রচুর মধু ও মোম সংগ্রহ করে, যা দেশের মধু চাহিদা পূরণের পাশাপাশি কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছে। এগুলো ছাড়াও সুন্দরবন নানা ধরণের পশু-পাখির জন্য বিখ্যাত। সুন্দরবনে প্রায় ৪২ প্রজাতির প্রাণীর বাস। যা শুধু সুন্দরবনকেই সমৃদ্ধ করেনি বরং সমৃদ্ধ করেছে এদেশের অর্থনীতিকে। প্রতিবছর এখান থেকে কাঠ, মাছ, প্রাণী দেশে-বিদেশে রপ্তানি করা হয়। যা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করছে।
إعجاب
علق
شارك