আয়োজনের উদ্যোগ:
গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখানোর প্রত্যয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এই অনন্য আয়োজনের উদ্যোগ নেয় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় আর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৪৪ বছর পেরিয়ে গেলেও জাতীয় সঙ্গীতকে ঘিরে এমন বর্ণাঢ্য আয়োজন ছিল এই প্রথম। আর তাই বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাধীনতার ৪৪ বছর পর আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজন করা হয় লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়ার এই মহতী কর্ম। এটি জাতিকে বিশ্ব দরবারে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়।
গিনেজ বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে নাম লেখানোর প্রত্যয়ে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে এই অনন্য আয়োজনের উদ্যোগ নেয় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় আর সার্বিক ব্যবস্থাপনায় ছিল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী বিভাগ। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ৪৪ বছর পেরিয়ে গেলেও জাতীয় সঙ্গীতকে ঘিরে এমন বর্ণাঢ্য আয়োজন ছিল এই প্রথম। আর তাই বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় স্বাধীনতার ৪৪ বছর পর আমাদের মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজন করা হয় লাখো কণ্ঠে জাতীয় সঙ্গীত গেয়ে বিশ্ব রেকর্ড গড়ার এই মহতী কর্ম। এটি জাতিকে বিশ্ব দরবারে নতুন করে পরিচয় করিয়ে দেয়।
Gefällt mir
Kommentar
Teilen