31 میں ·ترجمہ کریں۔
প্রস্তুতি পর্ব:

একমাস ধরে সারা দেশে ‘লাখো কণ্ঠে সোনার বাংলা’ কর্মসূচি নিয়ে কর্মতৎপরতা চলে। শুদ্ধ করে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার জন্য, সঠিক সুরে গাওয়া জাতীয় সংগীতের অডিও রেকর্ড শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ব্যবস্থাপনায় জেলা ও উপজেলা প্রশাসনের মাধ্যমে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠানো হয়। সেই অডিও থেকে সঠিক সুরে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়ার প্রশিক্ষণ ও মহড়া হয়েছে সারা দেশে। বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী বিভাগের সহায়তায় সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় এই আয়োজনটি বাস্তবায়ন করেছে। শুধু প্যারেড গ্রাউন্ড নয়, একই সময়ে সারাদেশের কোটি কোটি মানুষও কণ্ঠ মিলিয়ে গেয়েছেন আমার সোনার বাংলা গানটি। দেশের বাইরে অবস্থান করা বাংলাদেশিরাও এসময় গলা মিলিয়েছেন টেলিভিশন, ইন্টারনেটের কল্যাণে। ২৬ মার্চ স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসের ৪৩তম বার্ষিকীতে জাতীয় প্যারেড গ্রাউন্ডে রচিত হলো এই নতুন ইতিহাস ২ লাখ ৫৪ হাজার ৬৮১ জন নারী-পুরুষ, কিশোর-কিশোরী, তাদের মাঝে উপস্থিত দেশের প্রধানমন্ত্রী, সবার কণ্ঠেই এক সুর-আমার সোনার বাংলা, আমি তোমায় ভালোবাসি।