Monirul Islam    एक नया लेख बनाया
50 में ·अनुवाद करना

অক্টোবর মাসের নামাজের ও আযানের সময়সূচি | #অক্টোবর মাসের নামাজের

অক্টোবর মাসের নামাজের ও আযানের সময়সূচি

অক্টোবর মাসের নামাজের ও আযানের সময়সূচি

প্রিয় প্রার্থনাকারী বন্ধুরা, আমি এখন 2023 সালের অক্টোবর মাসের নামাজের সময়সূচী নিয়ে আলোচনা করব। আপনাদের মধ্য
2 डी ·अनुवाद करना

#28


---

গল্প ১: শেষ ট্রেন

মফস্বলের ছোট্ট রেলস্টেশন। রাত তখন প্রায় সাড়ে এগারোটা। স্টেশনে একা বসে আছে বৃদ্ধ গোপালচন্দ্র। চোখে অদ্ভুত শূন্যতা। শেষ ট্রেন আসবে পাঁচ মিনিটের মধ্যে। তিনি জানেন—এই ট্রেন ধরলে ছেলেদের শহরের বাড়িতে যাওয়া সম্ভব, না ধরলে থেকে যাওয়া চিরকালের মতো এই গ্রামে।

স্মৃতির ভেতর ভেসে উঠছে স্ত্রীর মুখ, যিনি গতবছর চলে গেছেন। ছেলে-মেয়েরা শহরে, তাদের ডাক আছে—“বাবা, চলে এসো, একা আর কতদিন?” কিন্তু গোপালের বুক টানে এই গ্রাম, এই পুকুর, এই ক্ষেত।

ট্রেনের সিটি বাজল। গোপাল দাঁড়ালেন। তাঁর চোখ ভিজে উঠল—ছোটবেলার খেলাধুলা, স্ত্রীর সঙ্গে নদীর পাড়ে হাঁটা, সব যেন বিদায় নিচ্ছে।

অবশেষে ট্রেন এল। দরজা খোলা। তিনি দাঁড়িয়ে রইলেন কিছুক্ষণ। তারপর ধীরে ধীরে উঠে গেলেন ভেতরে। জানালা দিয়ে শেষবার তাকালেন গ্রামের দিকে। মনে হল—তিনি একসঙ্গে বিদায় জানালেন অতীতকে, আর স্বাগত জানালেন নতুন জীবনের শুরু।


---

গল্প ২: হারানো দিনলিপি

মিতার বিয়ের পর নতুন বাসায় উঠল। পুরোনো আলমারি খুলতে গিয়ে এক কোণে পেল ধুলোমাখা এক খাতা। কৌতূহল বশত খুলল। অবাক হয়ে দেখল—এটা তার নিজের কলেজ জীবনের দিনলিপি! সে কেমন ছিল, কাকে পছন্দ করত, কোন স্বপ্নগুলোকে বুকে লালন করত—সবই লেখা।

পাতা উল্টাতে উল্টাতে চোখে জল এল। কারণ সেখানে লিখা—“আমি একদিন ভালো লেখক হবো।” অথচ চাকরি-বিয়ে-গৃহস্থালির ভিড়ে সে স্বপ্ন যেন চাপা পড়ে গেছে।

দিনলিপি তাকে মনে করিয়ে দিল—সে এখনো লিখতে পারে। সেদিন রাতে খাতাটা বুকে চেপে প্রতিজ্ঞা করল—আবার লিখবে। হয়তো পেশাদার লেখক হবে না, তবু তার ভেতরের স্বপ্নটা আবার বাঁচবে।


---

গল্প ৩: ভিখারির গান

ঢাকার ব্যস্ত মোড়ে বসে আছে এক ভিখারি। বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। হাতে ভাঙা একটুখানি একতারা। মানুষ তাকে কয়েন দেয় না, তবু সে গান ছাড়ে না।

এক তরুণ দাঁড়িয়ে শোনে। সুরে যেন কষ্ট আর আশার মিশ্রণ। তরুণটি বিস্মিত হয়ে জিজ্ঞেস করে—“আপনি ভিক্ষা করেন কেন? এত সুন্দর গান গাইতে পারেন!”

ভিখারি হেসে বলে—“গান আমার জীবন, ভিক্ষা আমার বাঁচা। দুটো মিলে আমি টিকে আছি।”

তরুণটি সেদিন তার ভিডিও করে অনলাইনে দেয়। কয়েক মাসের মধ্যে সেই ভিখারি হয় ভাইরাল। গানের কদর মেলে, আর ভিক্ষার বদলে আবার গানই হয়ে ওঠে তার রুজি।


---

গল্প ৪: ছোট্ট উপহার

এক ছোট্ট মেয়ে, নাম টুনি। খুব গরিব ঘরে জন্ম। স্কুলে সবাই বড় ব্যাগ, রঙিন খাতা নিয়ে আসে। টুনির কাছে নেই কিছুই।

একদিন শিক্ষক তাকে ডেকে দিলেন। হাতে দিলেন একটি নতুন খাতা আর কলম। টুনির চোখ ঝলমল করে উঠল। সে যেন দুনিয়ার সবচেয়ে দামি উপহার পেল।

সেই খাতাতেই সে প্রথম অক্ষর লিখল, প্রথম আঁকিবুকি করল। ছোট্ট সেই উপহার তার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রেরণা হয়ে গেল।


---

গল্প ৫: নীলচোখ কুকুর

বৃষ্টির রাতে রাস্তার পাশে কাঁদছিল এক কুকুরছানা। তার চোখ ছিল আশ্চর্য নীল। রিমা তাকে কোলে তুলে বাসায় নিয়ে এল।

পরিবার প্রথমে মানতে চাইছিল না, কিন্তু ধীরে ধীরে সবাই কুকুরটিকে ভালোবেসে ফেলল।

কয়েক বছর পর কুকুরটা রিমাকে একবার জীবন বাঁচাল—রাতের অন্ধকারে চোর ঢুকেছিল, সে ঘেউ ঘেউ করে সবাইকে জাগিয়ে দেয়।

রিমা বুঝল—এক বৃষ্টির রাতে যাকে সে আশ্রয় দিয়েছিল, সে-ই হয়ে উঠেছে তার জীবনের রক্ষাকর্তা।


---

👉 এগুলো প্রথম ৫টি গল্প। চাইলে আমি এভাবে বাকিগুলো লিখে দিতে পারি, মোট ২০টা পূর্ণ হবে।

আপনি কি চান আমি এখনই বাকি ১৫টা গল্প লিখে দিই, নাকি কয়েক ভাগে দেব যাতে পড়তে সহজ হয়?

3 में ·अनुवाद करना

​পটভূমি
​২০২৪ সালের জুন মাসে বাংলাদেশের সুপ্রিম কোর্ট সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি পুনর্বহাল করে একটি রায় দেয়। এই রায়ের প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা ১ জুলাই থেকে নতুন করে আন্দোলন শুরু করেন। মূলত "বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন"-এর ব্যানারে এই আন্দোলন শুরু হলেও, এটি দ্রুতই সারা দেশে ছড়িয়ে পড়ে এবং সাধারণ জনগণের ব্যাপক সমর্থন লাভ করে।
​আন্দোলনের সময়রেখা
​১-১৫ জুলাই: কোটা বাতিলের পরিপত্র পুনর্বহালের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রসমাবেশ ও বিক্ষোভ অনুষ্ঠিত হয়। প্রথম কয়েকদিন আন্দোলন শান্তিপূর্ণ থাকলেও, সরকার ও ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া না আসায় এবং উল্টো দমন-পীড়ন শুরু হওয়ায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হতে শুরু করে।
​১৬ জুলাই: এই দিনটি আন্দোলনের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। রংপুরে পুলিশের গুলিতে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আবু সাঈদ নিহত হন। এই মৃত্যুর খবর সারা দেশে ছড়িয়ে পড়লে আন্দোলন আরও তীব্র হয়। বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন ক্যাম্পাসের হল থেকে ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের বের করে দেয়।
​১৭-১৯ জুলাই: আন্দোলন আরও সহিংস হয়ে ওঠে। পুলিশ, র‌্যাব ও বিজিবির পাশাপাশি ক্ষমতাসীন দলের সশস্ত্র কর্মীদের হামলায় সারা দেশে বহু মানুষ নিহত ও আহত হন। বিশেষ করে ১৯ জুলাই ছিল সবচেয়ে রক্তক্ষয়ী দিন, যখন রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে গুলি চালানো হয়। এই সময়ের সহিংসতাকে পরবর্তীতে "জুলাই গণহত্যা" নামে অভিহিত করা হয়।
​১৭ জুলাই: তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এক সংবাদ সম্মেলনে কোটা নিয়ে তার অবস্থান পুনর্ব্যক্ত করেন এবং কোটা আন্দোলনের সমালোচনা করেন। ওই দিন রাতে মোবাইল ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়া হয়, যা পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে।
​১৮ জুলাই: মোবাইল ইন্টারনেট বন্ধের প্রতিবাদে এবং আন্দোলনের ওপর হামলার প্রতিবাদে শিক্ষার্থীরা দেশব্যাপী 'কমপ্লিট শাটডাউন' বা সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচির ঘোষণা দেন। এই অবরোধ কর্মসূচিতে সারা দেশের সড়ক ও রেলপথ অচল হয়ে পড়ে, জনজীবন স্থবির হয়ে যায়।
​২১ জুলাই: সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ হাইকোর্টের রায় বাতিল করে এবং সরকারি চাকরিতে মেধার ভিত্তিতে ৯৩% এবং ৭% কোটা বহাল রাখার নির্দেশ দেয়।
​২৩ জুলাই: সুপ্রিম কোর্টের রায়ের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কোটা সংস্কারের প্রজ্ঞাপন জারি করে। তবে, ততক্ষণে আন্দোলন কোটা সংস্কারের দাবি ছাড়িয়ে রাজনৈতিক রূপ ধারণ করে। আন্দোলনকারীরা সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের দাবি তোলেন।
​২৪ জুলাই: আন্দোলনকারীরা "অসহযোগ আন্দোলন"-এর ডাক দেন। এই অসহযোগ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য ছিল সরকারের সকল প্রশাসনিক ও আর্থিক কার্যক্রমে বাধা দেওয়া। এতে দেশজুড়ে সরকারের কার্যকারিতা প্রায় অচল হয়ে পড়ে।
​৫ আগস্ট: দেশব্যাপী তীব্র গণ-আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশত্যাগ করেন। এর মধ্য দিয়ে এক দশকের বেশি সময়ের আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটে।
​ফলাফল
​জুলাই মাসের এই গণ-অভ্যুত্থান বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে একটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা করে। শেখ হাসিনার পদত্যাগের পর একটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়, যার প্রধান উপদেষ্টা হন ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

4 में ·अनुवाद करना

মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.) দাজ্জাল সম্পর্কে তাঁর উম্মতকে সতর্ক করার জন্য অনেক হাদিস বর্ণনা করেছেন। এই হাদিসগুলো থেকে দাজ্জালের পরিচয়, তার ফিতনা এবং তার মোকাবেলা করার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যায়।
​দাজ্জাল সম্পর্কে মহানবী (সা.)-এর কিছু গুরুত্বপূর্ণ বর্ণনা নিচে দেওয়া হলো:
​দাজ্জালের শারীরিক বৈশিষ্ট্য
​এক চোখ কানা: নবী করিম (সা.) বলেছেন, "প্রত্যেক নবীই তাঁর জাতিকে মিথ্যাবাদী কানা (দাজ্জাল) সম্পর্কে সতর্ক করেছেন। সাবধান! দাজ্জাল কানা হবে, কিন্তু তোমাদের রব কানা নন।" (সহিহ বুখারী, সহিহ মুসলিম) অন্য এক হাদিসে এসেছে যে, তার ডান চোখ কানা এবং তা ফোলা আঙ্গুরের মতো হবে।
​কপালে 'কাফির' লেখা: দাজ্জালের দুই চোখের মাঝখানে 'কাফির' (ك ف ر) লেখা থাকবে, যা প্রত্যেক মুমিন ব্যক্তিই পড়তে পারবে।
​চুল ও গঠন: দাজ্জালের চুল হবে কোঁকড়ানো এবং তার দেহ হবে মোটা ও শক্তপোক্ত। সে হবে বেঁটে আকৃতির।
​দাজ্জালের ক্ষমতা ও ফিতনা
​দাজ্জাল নিজেকে প্রভু বা আল্লাহ হিসেবে দাবি করবে এবং মানুষকে বিভ্রান্ত করার জন্য অনেক অলৌকিক ঘটনা দেখাবে। এই অলৌকিক ঘটনাগুলো হবে তার ফিতনা বা পরীক্ষা।
​জান্নাত ও জাহান্নাম: তার সঙ্গে জান্নাত ও জাহান্নামের চিত্র থাকবে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে, তার দেখানো জান্নাত হবে আগুন (জাহান্নাম) এবং তার দেখানো জাহান্নাম হবে সুমিষ্ট ঠাণ্ডা পানি (জান্নাত)।
​বৃষ্টি ও ফসল: সে আকাশকে বৃষ্টি বর্ষণের নির্দেশ দেবে এবং ভূমিকে ফসল উৎপাদনের নির্দেশ দেবে। মানুষ তার এই ক্ষমতা দেখে বিভ্রান্ত হবে।
​মৃতকে জীবিত করা: সে মানুষের মৃত বাবা-মাকে জীবিত করে দেখাবে (প্রকৃতপক্ষে সেগুলো শয়তান হবে), যাতে মানুষ তাকে বিশ্বাস করে।
​সম্পদের ভান্ডার: সে পৃথিবীর ধন-সম্পদের ভান্ডারকে বের করে আনবে।
​দাজ্জালের বিস্তার ও প্রবেশ নিষিদ্ধ স্থান
​দাজ্জাল মক্কা ও মদিনা ছাড়া পৃথিবীর প্রায় সব শহরেই প্রবেশ করবে। মক্কা ও মদিনার প্রবেশ পথে ফেরেশতারা পাহারা দেবেন, তাই সেখানে সে প্রবেশ করতে পারবে না। সে মদিনার উপকণ্ঠে একটি লোনা জমিতে আসবে, তখন মদিনা তিনবার কেঁপে উঠবে এবং সকল মুনাফিক ও কাফির সেখান থেকে বের হয়ে তার সাথে যোগ দেবে।
​দাজ্জালের শেষ পরিণতি
​দাজ্জালের ফিতনা যখন চরম পর্যায়ে পৌঁছাবে, তখন ঈসা (আ.) আকাশ থেকে নেমে আসবেন। তিনি সিরিয়ার দামেস্কের পূর্ব প্রান্তে সাদা মিনারের কাছে অবতরণ করবেন। তারপর তিনি দাজ্জালকে খুঁজে বের করবেন এবং 'লুদ' নামক স্থানে তাকে হত্যা করবেন।
​মহানবী (সা.) দাজ্জালের ফিতনা থেকে বাঁচার জন্য কিছু দোয়া শিখিয়েছেন। এর মধ্যে একটি হলো, নামাজের শেষ বৈঠকে "আল্লাহুম্মা ইন্নি আ'উযু বিকা মিন আযাবি জাহান্নাম..." এই দোয়াটি পড়া। এছাড়াও সূরা কাহফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে পাঠ করার কথা বলেছেন।
​এই হাদিসগুলো থেকে বোঝা যায় যে, দাজ্জালের ফিতনা হবে মানবজাতির ইতিহাসে সবচেয়ে বড় পরীক্ষা। তাই প্রত্যেক মুসলিমের জন্য তার সম্পর্কে জ্ঞান রাখা এবং এই ফিতনা থেকে বাঁচার জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করা অপরিহার্য।

5 में ·अनुवाद करना

কলা পাতার ভিতরে সিন্নি খাওয়ার মজাই আলাদা গান বাংলা প্রচলিত এলাকায় কিছু কিছু দরবার শরীফে আছে যারা কলা পাতায় সেইনি আয়োজন করা হয় যার সুবে সাদেকের পরে ফজরের শেষে ফিরে পাওয়া যায় কেউ কেউ আবার এশার নামাজের পরও দিয়ে থাকেন মিলাদ মাহফিলের শেষে। আমি বলব সবকিছু মিলিয়ে চমৎকার খুব সুন্দর

image
6 में ·अनुवाद करना

☄️🦋☄️🙋নদীর ঐ পারে ফরিদাবাদ এর কাছাকাছি একবার হাঁটতেছিলাম নামাজের পরে দেখতে পেলাম মানবতার আলমারিটা দেখে একটু দাঁড়ালাম আসলে মানুষের জন্য মানুষ অনেক কিছুই করতে চেষ্টা করে বিষয়টা হচ্ছে আমাদের বুঝ ক্ষমতার বাইরে বুঝতে একটা বয়সে পৌঁছে গেলাম

image