ব্যাপারে হস্তক্ষেপ না করা।
সার্কের নীতিমালা ও কাঠামো:
১৯৮৫ সালের ৭ ও ৮ ডিসেম্বর ঢাকায় দক্ষিণ এশিয়ার ৭টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার পর্যায়ের অনুষ্ঠিত শীর্ষ বৈঠকে সার্কের জন্ম হয়। এই বৈঠকেই সংস্থাটির নীতিমালা ও সাংগঠনিক কাঠামো নির্ধারণ করা হয়। সার্কের নীতিমালাগুলো হলো- সহযোগীতার ভিত্তি হবে সম-সার্বভৌমত্ব, রাজনৈতিক স্বাধীনতা, পারস্পরিক সাহায্য ও অন্যের অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ না করার মনোভাব।
এ সহযোগীতা দ্বি-পাক্ষিক ও বহু-পাক্ষিক সহযোগিতার বিকল্প নয়, বরং তার সহযোগী।
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্থার আলোচনা হবে এবং বিতর্কিত বিষয় পরিহার করা হবে।
সার্কের নীতিমালা ও কাঠামো:
১৯৮৫ সালের ৭ ও ৮ ডিসেম্বর ঢাকায় দক্ষিণ এশিয়ার ৭টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার পর্যায়ের অনুষ্ঠিত শীর্ষ বৈঠকে সার্কের জন্ম হয়। এই বৈঠকেই সংস্থাটির নীতিমালা ও সাংগঠনিক কাঠামো নির্ধারণ করা হয়। সার্কের নীতিমালাগুলো হলো- সহযোগীতার ভিত্তি হবে সম-সার্বভৌমত্ব, রাজনৈতিক স্বাধীনতা, পারস্পরিক সাহায্য ও অন্যের অভ্যন্তরীণ ক্ষেত্রে হস্তক্ষেপ না করার মনোভাব।
এ সহযোগীতা দ্বি-পাক্ষিক ও বহু-পাক্ষিক সহযোগিতার বিকল্প নয়, বরং তার সহযোগী।
ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্থার আলোচনা হবে এবং বিতর্কিত বিষয় পরিহার করা হবে।
پسندیدن
اظهار نظر
اشتراک گذاری
mdalamingazi
حذف نظر
آیا مطمئن هستید که می خواهید این نظر را حذف کنید؟