সার্ক ও বাংলাদেশ:
সার্ক প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার খাদ্য ঘাটতি মোকাবেলায় বাংলাদেশের সুপারিশ অনুযায়ী ‘Food Reserve System’ গড়ে তোলা হয়েছে। এছাড়া দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ১৯৯৩ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সপ্তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ‘সাপটা’ South Asian Preferential Trading Agreement (SAPTA) চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। নারী ও শিশু পাচার বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে বাংলাদেশের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব সার্ক সম্মেলনে গৃহীত হয়েছে। এছাড়া সন্ত্রাস দমন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সোচ্চার। ২০০৫ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ত্রয়োদশ শীর্ষ সম্মেলন সার্কের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য সম্মেলন। এ সম্মেলনে ২০০৬-২০১৫ সালকে ‘দারিদ্র্যমুক্ত সার্ক দশক’ ঘোষণাসহ ৫৩ দফা ঢাকা ঘোষণা গৃহিত হয়। এভাবে বাংলাদেশ সব সময়ই সার্ককে আঞ্চলিক সহযোগিতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কার্যকরী সংস্থা হিসেবে গড়ে তুলতে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
সার্ক প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার খাদ্য ঘাটতি মোকাবেলায় বাংলাদেশের সুপারিশ অনুযায়ী ‘Food Reserve System’ গড়ে তোলা হয়েছে। এছাড়া দারিদ্র্য দূরীকরণ এবং বাণিজ্য সম্প্রসারণের লক্ষ্যে ১৯৯৩ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত সপ্তম সার্ক শীর্ষ সম্মেলনে ‘সাপটা’ South Asian Preferential Trading Agreement (SAPTA) চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। নারী ও শিশু পাচার বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণে বাংলাদেশের সুনির্দিষ্ট প্রস্তাব সার্ক সম্মেলনে গৃহীত হয়েছে। এছাড়া সন্ত্রাস দমন ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণে বাংলাদেশ সোচ্চার। ২০০৫ সালে ঢাকায় অনুষ্ঠিত ত্রয়োদশ শীর্ষ সম্মেলন সার্কের ইতিহাসে একটি উল্লেখযোগ্য সম্মেলন। এ সম্মেলনে ২০০৬-২০১৫ সালকে ‘দারিদ্র্যমুক্ত সার্ক দশক’ ঘোষণাসহ ৫৩ দফা ঢাকা ঘোষণা গৃহিত হয়। এভাবে বাংলাদেশ সব সময়ই সার্ককে আঞ্চলিক সহযোগিতা ও অর্থনৈতিক উন্নয়নে কার্যকরী সংস্থা হিসেবে গড়ে তুলতে আন্তরিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
إعجاب
علق
شارك
mdalamingazi
حذف التعليق
هل أنت متاكد من حذف هذا التعليق ؟