Betrachten
Veranstaltungen
Blog
Markt
Seiten
mehr
বিকেলের সূর্য কতো সুন্দর
old player
Dragon fruit
L m c power
Beautiful curved edge
Bist du sicher, dass du dich unfreundst?
laden Sie mehr
Sie können die Artikel kaufen, möchten Sie fortfahren?
📲 Download our app for a better experience!
Mst Jannat
📌 জন্ম:
হযরত মুহাম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেন ৫৭০ খ্রিস্টাব্দে, আরবের মক্কা নগরীতে। এই বছরকে "আমুল ফীল" বা "হাতির বছর" বলা হয়। তাঁর পিতার নাম ছিল আবদুল্লাহ এবং মাতার নাম আমিনা। জন্মের আগেই তাঁর পিতা মারা যান।
👶 শৈশবকাল:
শিশু মুহাম্মদ (সা.) কে আরব রীতি অনুযায়ী একজন দুধ মা—হালিমা সাদিয়া—এর কাছে পাঠানো হয়। তিনি খুব আদর ও যত্নে মুহাম্মদ (সা.)-কে লালনপালন করেন। ছেলেবেলা থেকেই তিনি ছিলেন সত্, ন্যায়পরায়ণ ও শান্ত স্বভাবের।
💍 বিবাহ ও পারিবারিক জীবন:
২৫ বছর বয়সে তিনি ধনী ব্যবসায়ী মহিলা খদিজা (রা.)-এর সঙ্গে বিবাহ বন্ধনে আবদ্ধ হন। তিনি ছিলেন তাঁর প্রথম স্ত্রী এবং তাঁরা একসাথে সুখী জীবন কাটান। খদিজা (রা.)-ই সর্বপ্রথম ইসলাম গ্রহণ করেন।
🕋 নবুওয়ত প্রাপ্তি:
৪০ বছর বয়সে হেরা গুহায় ধ্যান করার সময় জিবরাঈল (আ.) তাঁর কাছে প্রথম ওহি (আল্লাহর বাণী) নিয়ে আসেন। তখন থেকেই তিনি নবী এবং রাসুল হিসেবে নিযুক্ত হন।
প্রথম ওহি ছিল:
"পড়ো তোমার প্রতিপালকের নামে..." (সূরা আল-আলাক, আয়াত ১)
📢 দাওয়াত ও কষ্ট:
নবুওয়তের পর তিনি মক্কার মানুষকে এক আল্লাহর ইবাদত করতে আহ্বান করেন। মুশরিকরা তাকে ও সাহাবিদের উপর ভয়াবহ নির্যাতন চালায়। তবুও তিনি ধৈর্য হারাননি।
🛑 হিজরত:
৭ম বছরে মক্কায় নির্যাতন বেড়ে গেলে আল্লাহর নির্দেশে তিনি ও সাহাবিরা মদিনায় হিজরত করেন। সেখানেই ইসলামিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করেন।
⚔️ যুদ্ধসমূহ:
ইসলামের আত্মরক্ষা ও প্রতিষ্ঠার জন্য রাসুল (সা.) বহু যুদ্ধ পরিচালনা করেন—যেমন বদর, উহুদ, খন্দক। সব সময় তিনি শান্তি ও ন্যায়বিচারকে অগ্রাধিকার দিতেন।
🌙 বিদায় হজ:
১০ হিজরিতে তিনি বিদায় হজ আদায় করেন, যেখানে লাখো সাহাবির সামনে তাঁর বিখ্যাত "বিদায় ভাষণ" প্রদান করেন। তিনি বলেন:
"হে মানুষ! আমি তোমাদের জন্য দ্বীন পরিপূর্ণ করে গিয়েছি।"
"তোমরা কুরআন ও আমার সুন্নাহ মজবুতভাবে আঁকড়ে ধরো।"
💔 ইন্তেকাল:
১১ হিজরির ১২ রবিউল আউয়াল—মহানবী (সা.) ইন্তেকাল করেন। মদিনার মসজিদে নববির পাশেই তাঁকে দাফন করা হয়।
✨ বিশেষ গুণাবলি:
আল-আমিন (বিশ্বস্ত)
দয়ালু, ক্ষমাশীল
উত্তম চরিত্রের ধারক
শিশু, নারী ও গরীবদের প্রতি সহানুভূতিশীল
📖 বার্তা:
রাসুলুল্লাহ (সা.) ছিলেন মানবজাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ আদর্শ। তাঁর জীবনী থেকে আমরা শিখি—
ধৈর্য, সততা, ক্ষমা, ভালোবাসা ও ঈমানের গুরুত্ব।
Kommentar löschen
Diesen Kommentar wirklich löschen ?