সান্ডা ও গুইসাপ এর বৈশিষ্ট্য:

সান্ডা মরুভূমির নিরীহত তৃণভোজী। গুইসাপ বাংলাদেশের মাংসাশী শিকারি।

অনেক সময় সান্ডা ও ঘুইসাপকে একই ধরনের প্রাণী মনে করা হয়। যা ভুল ধারণাহ সান্ডা মরুভূমির নিরীহ তৃণভোজী। বাংলাদেশের মাংসা শিকারি ।সান্ডা নিরীহ তৃণভোজী হয়। ইসলামের এটি হালাল। কিন্তু গুইসাপ মাংসা সেই ও শিকারি হওয়ায় এটি হারাম। এছাড়াও বইসা বাংলাদেশের সংরক্ষিত প্রাণী হওয়ায় বাংলাদেশে আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ ।নিচে দুটি সরীসৃপ প্রাণীর মধ্যেও পার্থক্য তুলে ধরা হলো

সান্ডা মরুভূমি অঞ্চলে থাকে। এটি বাংলাদেশের পাওয়া যায় না। এর বাসস্থান বাদুর নিচে এবং এটি দেখতে লেজকাটা বডি চ্যাপ্টা অনেকটা হলদে বাদামি কালার ।এর খাদ্য অভ্যাস ঘাস লতাপাতা ও ফলমূল খায়। ইসলামিক শরীয়া অনুযায়ী এর মাংস খাওয়া হালাল। নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর মাংস না খেলেও সাহাবীরা এর মাংস খেয়েছেন এবং তিনি তা নিষেধ করেননি। 

গুইসাপ বাংলাদেশের মাংসাশী শিকারি। প্রাকৃতিক আবাস বাসস্থান বাংলাদেশ সহ দক্ষিণাঞ্চলে এশিয়া অঞ্চলের তার অবস্থান। গোসাপ মাটিতে পানিতে দেখা যায় ।ছোট প্রাণী মাংস পাখি সাপ  ইত্যাদি শিকার করে। ইসলাম শরীরে অনুযায়ী এর মাংস খাওয়া হারাম। কারণ এটি শিকারি তীক্ষ্ণ দাঁত ও বিষাক্ত লালা রয়েছে। বাংলাদেশে আইন অনুযায়ী বন্যপ্রাণী। সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা আইন ২০১২ অনুযায়ী ধরা খাওয়া মারা সম্পূর্ণভাবে নিষেধ করেছে। 


Araf Hassan

53 Blog posts

Comments