যোগ্যতার মূল্য বুঝতে না পারলে, সম্মানের জবাব সম্মানেই আসবে!
কখনও কখনও কিছু মানুষ নিজের সীমাবদ্ধ মানসিকতা নিয়ে এমন কিছু কাজ করে বসে, যা শুধু তাদের নৈতিক দেউলিয়াতাই প্রকাশ করে না, বরং স্পষ্টভাবে তাদের অতীতের হীনতার দলিল হয়ে দাঁড়ায়। কেউ যদি নিজের যোগ্যতা, পরিশ্রম আর ন্যায়ের মাধ্যমে কোনো স্থানে পৌঁছে, আর সেখান থেকে তাকে বিদ্বেষ বা হীনমন্যতা থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়—তবুও সে নিজের সম্মান ধরে রাখে।
কিন্তু কিছু ক্ষুদ্র মানসিকতার মানুষ, যখন নিজে কিছু করে উঠতে পারে না, তখন তারা সেই মানুষটার সাফল্যে ঈর্ষান্বিত হয়ে আজীবন তাকে নিয়ে বাজে মন্তব্য, পোস্ট এবং মিথ্যা প্রচার করে যায়। শুধু সে-ই নয়, তার আশেপাশের মানুষদের নিয়েও ঘৃণা ছড়ানোর অপচেষ্টা চালায়।
এখন একটিই কথা বলতে হয়—এতদিন সহ্য করা হয়েছে ভদ্রতা থেকে, দুর্বলতা থেকে নয়। কিন্তু এই ঘৃণার রাজনীতি, চরিত্র হনন আর সামাজিক সম্মানহানির বিরুদ্ধে এখন থেকে কোনো আপোষ হবে না। প্রয়োজনে এইসব আচরণের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়া হবে। সাইবার অপরাধ আইন অনুযায়ী, সামাজিক মাধ্যমে মিথ্যা প্রচার, মানহানি এবং হুমকিসূচক আচরণ দণ্ডনীয় অপরাধ।
তাই যারা এই আচরণে লিপ্ত আছেন, তাদের সতর্ক করে দেওয়া হচ্ছে—অন্যের সম্মানহানির চেষ্টা করে কেউ কোনোদিন সম্মান পায়নি, ভবিষ্যতেও পাবে না। সময় থাকতেই থেমে যান, নয়তো প্রমাণসহ আইনের মুখোমুখি হবেন। সম্মান চিরকাল পাওয়া যায় অর্জনের মাধ্যমে, অপপ্রচারে নয়।
এখন চুপ আছি, কারণ আমাদের ব্যস্ততা সাফল্য নিয়ে। কিন্তু আমরা নিরব নই।
---
এই আর্টিকেলটি আপনি চাইলে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করতে পারেন বা কারও কাছে ব্যক্তিগতভাবে পাঠাতে পারেন। যদি চান আমি এটি আরও কঠিন ভাষায় বা আইনগত ধারাসহ লিখে দিতে পারি, সেটিও জানাতে পারেন।