১০ লক্ষ টাকা ঘুষ দিয়ে ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের সমাজে সবাই বলে, "হ্যাঁ ছেলেটা প্রতিষ্ঠিত হয়ে নিজের পায়ে দাঁড়িয়েছে। "
কিন্তু ৩ লক্ষ টাকা পুঁজি নিয়ে ব্যবসা করার পর ,যেই ছেলেটা সমপরিমাণ টাকা উপার্জন করে অর্থাৎ ৩০ হাজার টাকা উপার্জন করা ছেলেটাকে আজকের এ সমাজ বলে, ছেলেটা এখানো দাঁড়াতে পারলো না শেষ পর্যন্ত ......."ব্যবসা"।
যে ছেলেটা তার উপার্জন শুরুই করে হারাম দিয়ে, সেই সমাজ তাকে করে পুরস্কৃত।
আর যেই ছেলেটা তার উপার্জন শুরু করে হালাল দিয়ে, সেই সমাজ তাকে করে তিরস্কার করে।
বর্তমান সমাজ হারামকে মূল্যায়ন করে , হালালকে নয় ।
অথচ "ইবাদত কবুলের পূর্ব শর্তই হল হালাল উপার্জন।
আল্লাহ সবাইকে বুঝার তৌফিক দান করুন, আমীন।
🖋️🖋️ এক জন প্রশ্ন করছে হুজুর কয় শ্রেণীর মিয়ে বা স্ত্রী যারা সশুর বাড়ি গিয়ে শুখি হতে পারে না। এবং স্বামীর ভালোবাসা থেকে বনচিত।
🖋️আমি বললাম দেখেন বতমান সময়ে যে মিয়ে বা স্ত্রী মধ্যে এই গুলো সবাব পাওয়া যাবে।
১/ যে মিয়ে স্বামীর সাথে জিদ করে।
২/ যে মিয়ে স্বামীর কথা মানে না।
৩/যে মিয়ের রাগ বেশি।
৪/ যে মিয়েকে স্বামী ডাকলে কাছে আসেনা।
৫/যে সশুর সাশুরির সাথে মিলেমিসে থাকতে পারেনা।
৬/যে মিয়ে স্বামী এবং সশুর বাড়ির মানুষ এর কথা না শুনে অন্য দের কান কথা শুনে।
৭/যে স্ত্রী স্বামীকে সম্মান দিতে যানে না এবং স্বামীর নিষেধ আদেশ মেনে চললে না।
🖋️এই সমস্ত মিয়ে এবং স্ত্রীরা শুখি হতে পারে না কারন তারা বাবার বাড়ির কথা শুনে চলে কিন্তু সুশুর বাড়ির কোনো কথা বা পরামর্শ নিতে রাজি না এবং এই কারনে বতমান জামানাতে অনেক মিয়ে বা স্ত্রী স্বামীর ভালোবাসা এবং আদর থেকে বনচিত।
🖋️আরো সবাব থাকতে পারবে যারা জানেন অবশ্যই কমেন্ট করবেন ইনশাআল্লাহ।
Md Nur nabi
Ta bort kommentar
Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?