AFace1 AFace1
    #spotnrides #mobileappdevelopment #spotneats #uberfortowtruck #uberfortowtrucks
    avancerad sökning
  • Logga in
  • Registrera

  • Nattläge
  • © 2025 AFace1
    Handla om • Kontakta oss • Integritetspolicy • Villkor • Återbetalning • Guidelines • Apps Install • DMCA

    Välj Språk

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Kolla på

Kolla på Rullar Filmer

evenemang

Bläddra bland evenemang Mina händelser

Blogg

Bläddra bland artiklar

Marknadsföra

Senaste produkterna

Sidor

Mina sidor Gillade sidor

Mer

Forum Utforska populära inlägg Jobb Erbjudanden Finansiering
Rullar Kolla på evenemang Marknadsföra Blogg Mina sidor Se allt
Setu
User Image
Dra för att flytta omslaget
Setu

Setu

@1755649105905312_25560
  • Tidslinje
  • Grupper
  • Gillar
  • Följande 6
  • Följare 19
  • Foton
  • videoklipp
  • Rullar
  • Produkter
Halum'S Mummy
6 Följande
19 Följare
45 inlägg
Kvinna
Jobbar på Nothing
Studerade på M.s.s. in political science
image
image
image
image
image
image
Setu
Setu  
8 i ·Översätt

বিড়াল কেন নরম জায়গায় ঘুমায় –
বিড়াল এমন একটি প্রাণী, যে দিনে গড়ে **১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা** পর্যন্ত ঘুমায়। কিছু বিড়াল তো দিনে ২০ ঘণ্টা পর্যন্তও ঘুমায়! 💤
কিন্তু খেয়াল করলে দেখবে, তারা সবসময় **নরম, আরামদায়ক জায়গা** খুঁজে নেয় ঘুমানোর জন্য — যেমন সোফা, বালিশ, বিছানা, কাপড়ের স্তূপ, বা তোমার কোলে।
তাহলে প্রশ্ন হলো, **বিড়াল কেন নরম জায়গায় ঘুমাতে ভালোবাসে?**

চলুন, বিস্তারিতভাবে জেনে নিই 🐈👇

---

### 🧠 ১. প্রকৃতি ও প্রবৃত্তিগত কারণ

বিড়ালের ঘুমের জায়গা বাছাই করার অভ্যাস তার **প্রাকৃতিক প্রবৃত্তি (instinct)** থেকে আসে।
বন্য জীবনে তারা শিকারী এবং একইসাথে শিকারের টার্গেটও হতে পারে।
তাই তারা এমন জায়গায় ঘুমাতে চায় যেখানে:

* নিরাপদ,
* উষ্ণ,
* আরামদায়ক,
* এবং বিপদ এড়ানো যায়।

**নরম জায়গা** সাধারণত শরীরের আকারের সঙ্গে মানিয়ে যায়, ফলে বিড়াল নিজেকে নিরাপদ মনে করে।

---

### 🌡️ ২. উষ্ণতা ধরে রাখার জন্য

বিড়ালের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা প্রায় **৩৮–৩৯.৫° সেলসিয়াস**।
তারা ঘুমের সময় শরীরের তাপমাত্রা সামান্য কমে যায়, তাই **উষ্ণ ও নরম জায়গা** তাদের আরাম দেয়।

🛏️ নরম জায়গা (যেমন বালিশ, কম্বল, বা কাপড়)
➡ তাপ ধরে রাখে
➡ ঠান্ডা বাতাস থেকে রক্ষা করে
➡ আরামদায়ক ঘুমে সাহায্য করে

তাই তুমি দেখবে, শীতে বিড়াল আরও বেশি **কম্বলের ভেতর বা সোফায় কুঁকড়ে ঘুমায়**।

---

### 🧸 ৩. নিরাপত্তা ও মানসিক আরাম

বিড়ালের মস্তিষ্কে নিরাপত্তা একটা বড় বিষয়।
নরম জায়গা তাদের মনে করিয়ে দেয় **মায়ের কোলে থাকা অবস্থার অনুভূতি**—
যেখানে তারা ছোটবেলায় দুধ খেয়ে আরামে ঘুমাত।

তাই নরম জায়গা মানে তাদের কাছে:

* নিরাপদ আশ্রয়,
* মায়ের ভালোবাসা,
* উষ্ণতা,
* এবং শান্তিপূর্ণ ঘুম।

---

### 🐾 ৪. শরীরের চাপ কমানোর জন্য

বিড়ালের শরীর খুব নমনীয়, কিন্তু দীর্ঘ সময় ঘুমালে শরীরে চাপ পড়তে পারে।
নরম জায়গা তাদের হাড়, জয়েন্ট ও পেশি সাপোর্ট দেয়।
বিশেষ করে:

* বৃদ্ধ বিড়াল 🧓
* বা অসুস্থ বিড়ালের জন্য 🏥
নরম জায়গা খুবই আরামদায়ক।

---

### 🌙 ৫. ঘুমের মান বাড়ায়

বিড়াল হালকা ঘুম ও গভীর ঘুম—দুই ধরণের ঘুম নেয়।
**নরম জায়গা** তাদের:

* গভীর ঘুমে যেতে সাহায্য করে
* বাহ্যিক শব্দ বা ঠান্ডা থেকে সুরক্ষা দেয়
* ঘুমের ব্যাঘাত কমায়

ফলে বিড়াল পরের দিন চঞ্চল ও খুশি থাকে। 😺

---

### 🧺 ৬. মানুষের গন্ধ ও সম্পর্ক

বিড়াল অনেক সময় **তোমার বিছানা বা জামা-কাপড়ের উপর ঘুমায়**।
এর কারণ হলো তোমার গন্ধ।
বিড়ালের কাছে এই গন্ধ মানে:
❤️ “আমি নিরাপদ”
🧠 “এখানে আমার মানুষ আছে”

তোমার গন্ধে তাদের মন শান্ত হয়, তাই নরম কাপড় বা বালিশে তারা ঘুমাতে ভালোবাসে।

---

### 🧠 ৭. এলাকা নির্ধারণ (Territorial Behavior)

বিড়াল তার গন্ধ ছড়িয়ে **নিজের এলাকা নির্ধারণ করে**।
নরম জায়গায় ঘুমানোর সময় তারা শরীর ঘষে, ফলে তাদের গন্ধ সেই স্থানে থেকে যায়।
এভাবে তারা জানায়,
👉 “এই জায়গাটা আমার!”

---

### 🧴 ৮. আরাম ও বিলাসিতা

বিড়াল প্রকৃতিগতভাবে আরামপ্রিয় প্রাণী।
তারা সবসময় আরামদায়ক পরিবেশ খোঁজে।
নরম জায়গায় শুয়ে তারা শরীর কুঁকড়ে নেয়,
লেজ গুটিয়ে রাখে,
আর মাঝে মাঝে তোমার কোলে এসে ঘুমিয়ে পড়ে —
এগুলো তাদের মানসিক সুখের প্রকাশ।

---

### ⚠️ ৯. বিপদ থেকে দূরে থাকার জন্য

বন্য পরিবেশে বিড়াল নরম ঘাস, পাতা বা ঝোপের নিচে ঘুমাত।
এতে তারা শিকারী প্রাণীর চোখে ধরা পড়ত না।
তাই গৃহপালিত বিড়ালের মধ্যেও সেই অভ্যাস আজও রয়ে গেছে।

---

### 💡 ১০. তুমি কী করতে পারো

বিড়ালের জন্য আরামদায়ক ঘুমের জায়গা তৈরি করতে নিচের টিপসগুলো অনুসরণ করো:

#### ✅ **১. নরম বিছানা*

* বাজারে পাওয়া যায় cat bed 🛏️
* বিকল্প হিসেবে পুরনো কম্বল বা তোয়ালে ব্যবহার করো

#### ✅ **২. উষ্ণ স্থান*

* ঘরের এমন জায়গা বেছে নাও যেখানে বাতাস ঢোকে না
* শীতকালে কম্বলের নিচে রাখতে পারো

#### ✅ **৩. শান্ত পরিবেশ*

* ঘুমের সময় শব্দহীন জায়গা বেছে নাও
* আলো কম রাখো

#### ✅ **৪. নিয়মিত পরিষ্কার*

* বিছানা পরিষ্কার রাখো
* লোম ও ময়লা দূর করো

#### ✅ **৫. ব্যক্তিগত জায়গা*

* বিড়ালের নিজস্ব “safe zone” রাখো
* যাতে সে নিজে থেকে সেখানে যেতে পারে

---

### 🧘 ১১. ঘুমের সময় বিড়ালের কিছু আচরণ

1. **কুঁকড়ে ঘুমানো* নিরাপত্তা অনুভবের চিহ্ন
2. **পিঠের উপর শুয়ে ঘুমানো* সম্পূর্ণ বিশ্বাস
3. **পা টানটান করে ঘুমানো* উষ্ণতা বজায় রাখা
4. **চোখ আধা খোলা* সতর্কতা বজায় রাখার প্রবৃত্তি

---

### 🧠 ১২. যদি বিড়াল শক্ত জায়গায় ঘুমায়?

কিছু বিড়াল মাঝে মাঝে শক্ত জায়গায় ঘুমায়,
👉 কারণ ওখানে ঠান্ডা লাগে,
👉 বা জায়গাটা শান্ত।
এতে সমস্যা নেই,
তবে নিশ্চিত করো,

* জায়গাটা পরিষ্কার,
* নিরাপদ,
* এবং খুব ঠান্ডা না।

---

### 🧴 ১৩. উপসংহার

বিড়াল কেন নরম জায়গায় ঘুমায়—
এর মূল কারণ হলো:
✅ উষ্ণতা
✅ নিরাপত্তা
✅ আরাম
✅ মানসিক প্রশান্তি
✅ এবং প্রাকৃতিক প্রবৃত্তি

তাদের জন্য আরামদায়ক বিছানা তৈরি করলে তারা হবে **খুশি, সুস্থ ও প্রফুল্ল**।

বিড়ালের ঘুম মানে শুধু বিশ্রাম নয়,
এটা তাদের মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের জন্য অপরিহার্য।
#catsleepinghabits #biralcare #catbehavior #catcomfort #catparent #biraltips #petcare #catfacts #catlove #happycat

image
Tycka om
Kommentar
Dela med sig
Setu
Setu  
8 i ·Översätt

ছেলেকে বিদেশে পাঠানোর জন্য দুই বছর আগে এলাকার বোরহান নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে সু/দের ওপর ৭০ হাজার

টাকা নিয়েছিলেন বৃ/দ্ধ আলী আকবর (৭০)। কিন্তু দুই বছরেও সেই টাকা পরি/শো/ধ করতে পারেননি তিনি। এরই মধ্যে সু/দের টাকার পরিমাণ বে/ড়ে দাঁড়িয়েছে দেড় লাখে। সঠিক সময়ে টাকা পরিশোধ না করায় বোরহান বৃ/দ্ধ আলী আকবরকে এলাকার

একটি বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে প্রায় আড়াই ঘণ্টা বেঁ/ধে রাখেন।
এই অপমান সহ্য করতে না পারায় বৃ/দ্ধ আলী আকবর অ/সু/স্থ হয়ে পড়লে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে চান্দিনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন।

গতকাল সোমবার কুমিল্লার চান্দিনা উপজেলার মাইজখার ইউনিয়নের রসুলপুর গ্রামে এ ঘ/ট/না ঘ/টে/ছে।🥺

image
Tycka om
Kommentar
Dela med sig
avatar

Rahema Mony

 
যে এই কাজটি করেছে সে একটা পাষান্ড লোক সুদ খাওয়া এবং সুদে টাকা নেওয়া এক ‌ই অপরাধ
Tycka om
· Svar · 1759835209

Ta bort kommentar

Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?

Setu
Setu  
8 i ·Översätt

মানুষ প্রেমে আটকে যায় কয়েকটা সপ্তাহ,
মোহে ডুবে থাকে কয়েকটা মাস,
ভালোবাসায় বেঁচে থাকে কয়েকটা বছর,
কিন্তু মায়া—সে তো সময়ের গণ্ডি মানে না,
মায়া থেকে যায় সহস্রকাল ধরে।

মায়া নেই তো সম্পর্কের কোনো আসল মূল্যও থাকে না।
কারণ মানুষ আপনার সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে প্রেমে পড়বে,
মোহে হারিয়ে যাবে,
ভালোবাসায় উতলা হবে—
কিন্তু বিপরীতে মায়া জন্ম না নিলে
একদিন হঠাৎ সব ছেড়ে চলে যাবে।

প্রেম হয়তো চমকের মতো আসে,
ভালোবাসা দায়িত্বের মতো টিকে থাকে,
কিন্তু মায়া—
সে সম্পর্ককে নীরবে শেকড়ের মতো ধরে রাখে।
মায়া ছাড়া সম্পর্ক টেকে না,
আর মায়া থাকলে সম্পর্ক কখনোই নিঃশেষ হয় না।

তাই সম্পর্ককে গভীর করতে হলে
শুধু প্রেম বা ভালোবাসা নয়,
প্রয়োজন একটু যত্ন, একটু খেয়াল,
আর নিঃশব্দে জন্ম নেওয়া সেই অব্যক্ত মায়া।

image
Tycka om
Kommentar
Dela med sig
Setu
Setu  
9 i ·Översätt

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার এক প্রাচীন গ্রাম। চারিদিকে কাদামাটির সরু পথ, বটগাছের ঝুলন্ত শিকড়, আর রাত নামলেই ভেসে আসে নদীর জলের গর্জন। এই গ্রামেই থাকত বুড়ি রহিমা। বয়স সত্তরের ওপরে, নাতনি আসমাকে নিয়ে থাকত সে।

আসমা ছিল বোবা মেয়ে। কেবল চোখ দিয়েই সব কথা বলত। ছোট্ট কিশোরী, বয়স পনেরো–ষোলো। সারারাত ভোর হওয়ার আগে উঠেই শিউলি ফুল কুড়াত সে। গ্রামের একদম প্রান্তে বড় এক বাগান ছিল, সেখানেই শিউলির আস্তরণ পড়ত।

কিন্তু এক ভোরে আসমা ফিরে এলো ছুটতে ছুটতে। মুখে কোনো শব্দ নেই, চোখে আতঙ্ক জমাট বাঁধা। সেই থেকে মেয়েটা ঘরে শুয়ে থাকে, সারাদিন কেঁপে কেঁপে কাঁদে, রাতে ঘুমোয় না।

রহিমা কাঁদতে কাঁদতে গ্রামের মানুষকে বলল—
“ও বাগানটা অভিশপ্ত। আমার আসমার গলায় হাত দিয়েছে কিছু অশরীরী।”

কেউ বিশ্বাস করল, কেউ হাসল।

এক রাতে, মহালয়ার ক’দিন আগে, রহিমা উঠোনে হাঁটছিল। হঠাৎ দরজার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা এক অচেনা মেয়ে দেখতে পেল। বয়স উনিশ–কুড়ি, মাথায় উন্মুক্ত চুল, সাদা শাড়ি, পাড়ে লাল রক্তের মতো রেখা। হাতে একগুচ্ছ শিউলি ফুল।

মেয়েটি বলল নরম গলায়—
“বুড়ি মা, ফুল নেই কেন? আমার তো দরকার।”

রহিমা হতভম্ব। বলল,
“মা গো, শিউলি তোলার মানুষ আমার আর নেই। নাতনিটা অসুস্থ হয়ে শুয়ে আছে।”

মেয়েটি একদৃষ্টে তাকিয়ে রইল আসমার ঘরের দিকে। তার ঠোঁটে এক টুকরো হাসি, চোখে অদ্ভুত ঝিলিক। তারপর এগিয়ে এসে রহিমার হাতে ফুল দিল।
“এই ফুল ওর মাথার পাশে রেখো। তবে মনে রেখো—শিউলি কুড়াতে গিয়ে যে ঘটনার শুরু, শেষটা আমি করব।”

কথা শেষ করেই মেয়েটি মিলিয়ে গেল রাতের অন্ধকারে।

রহিমা ভয়ে আসমার মাথার কাছে ফুল রাখল। আশ্চর্য! মেয়ে আস্তে আস্তে শান্ত হলো। কয়েকদিন পর স্বাভাবিক হয়ে গেল আসমা।

কিন্তু রহস্য থামল না।

মহালয়ার ভোর। গ্রামে শঙ্খ বাজছে, ঢাকের শব্দ উঠছে। সেই ভোরেই আসমা আবার গেল বাগানের দিকে। আঁচলে শিউলি ভরল।

হঠাৎ পেছনে লণ্ঠনের আলো। আসমা ঘুরতেই দেখল—প্রধানের ছেলে রইস দাঁড়িয়ে আছে। গ্রামের কুখ্যাত বদমাশ। তার বাঁ গালে পুরনো ক্ষত, চোখ লালচে, ঠোঁটে বিকৃত হাসি।

সে ফিসফিস করে বলল,
“কি রে বোবা মেয়ে? ওইদিন অর্ধেক কাজ বাকি রেখেছিলি। আজ শেষ করব।”

আসমার বুক ধকধক। পেছন ঘুরে দৌড়াতে যাবেই, এমন সময় শিরদাঁড়া বেয়ে হিম নেমে এলো। কারণ রইসের পেছনে দাঁড়িয়ে আছে সেই সাদা শাড়ির মেয়ে।

চুল ভিজে নেমে এসেছে বুক পর্যন্ত। হাত থেকে শিউলির পাপড়ি ঝরছে মাটিতে। চোখদুটি আর আগের মতো কোমল নয়—একেবারে রক্তাভ আগুনের মতো।

সে এগিয়ে এসে রইসের কানে ফিসফিস করল—
“আমার ফুল ছিঁড়েছিলি তোকে? মেয়েটাকে কষ্ট দিয়েছিলি? আজ আমি তোর গলা ভাঙব।”

রইস চিৎকার করে উঠল, কিন্তু কণ্ঠ থেকে শুধু গরগর শব্দ বেরোল। তার পা কাঁপতে কাঁপতে পিছোতে লাগল। ঠিক তখনই সাদা শাড়ির মেয়েটি আঙুল তুলে ধরল আকাশের দিকে। ঝড়ের হাওয়া উঠল, শিউলি গাছ থেকে ফুল ঝরতে লাগল, আর সে দুহাত বাড়িয়ে রইসের গলায় চেপে ধরল।

চোখের সামনে ঘটল অবিশ্বাস্য দৃশ্য। রইসের শরীর কাঁপতে কাঁপতে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। মুখ থেকে রক্ত গড়িয়ে আসছে, চোখ উল্টে গেছে।

আসমা আঁচল দিয়ে মুখ চেপে ধরল।

মেয়েটি ফিরে তাকাল তার দিকে। এবার চোখে কোনো রাগ নেই—শুধু মায়া। সে ফিসফিস করে বলল—
“ভয় পেয়ো না মা। আমি তোমাদের মতো নই। আমি ওই শিউলির বাগানের আত্মা। আমাকে অপবিত্র করেছিল রইস। তাই আমি প্রতি মহালয়ায় ফিরে আসি। তোমার ভয়ের বোবা কান্না আমি শুনেছিলাম। তাই তোমাকে বাঁচাতে এসেছিলাম।”

বলেই মিলিয়ে গেল। শিউলি ফুলের সাদা আস্তরণের ওপর শুধু পড়ে রইল রইসের নিথর দেহ।

ভোরের আলো ফুটতেই আসমা ছুটল মন্দিরের দিকে। আঁচলে ভরা শিউলি ফুল মায়ের চরণে ঢেলে দিল। তার চোখ ভরা জল, অথচ বুক থেকে বোবা কান্নার বাঁধন যেন ভেঙে গেছে।

কেউ জানল না সেই ভোরে বাগানে আসলে কী হয়েছিল। শুধু গ্রামজুড়ে শোনা গেল—প্রধানের ছেলে রইসকে মৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে। আর বোবা আসমা সেইদিন থেকেই কেমন যেন বদলে গেল—তার চোখে অদ্ভুত দীপ্তি, ঠোঁটের কোণে হাসি।

কেউ বলে, মা দুর্গা নিজে তাকে রক্ষা করেছিলেন।
কেউ বলে, শিউলির বাগানের সেই সাদা শাড়ির ভূত আজও প্রতি মহালয়ায় ফিরে আসে।

গল্প: শিউলি ফুল রহস্য
লেখক: ভূতের গল্প লেখক সান

দ্রষ্টব্য: গল্পের লেখায় ছোটখাটো ভুল থাকলে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন। যদি সম্ভব হয়, মেসেজের মাধ্যমে জানাবেন। সবশেষে কমেন্টে জানাতে ভুলবেন না, আজকের গল্পটি আপনার কেমন লেগেছে

#fyp #viral #highlights #photochallenge #amazing #trending #ভূতেরগল্প

image
Tycka om
Kommentar
Dela med sig
Setu
Setu    bytte hennes profilomslag
9 i

image
Tycka om
Kommentar
Dela med sig
avatar

Jannatul Ferdous

নিজেকে কখনো অবমূল্যায়ন করো না। ব্যথার মধ্যেও আশা আছে। চেষ্টা চালিয়ে যাও, ধৈর্য ধরো।
Tycka om
· Svar · 1760614237

Ta bort kommentar

Är du säker på att du vill ta bort den här kommentaren?

Ladda fler inlägg

Unfriend

Är du säker på att du vill bli vän?

Rapportera denna användare

Redigera erbjudande

Lägg till nivå








Välj en bild
Ta bort din nivå
Är du säker på att du vill ta bort den här nivån?

Recensioner

För att sälja ditt innehåll och dina inlägg, börja med att skapa några paket. Intäktsgenerering

Betala med plånbok

Betalningslarm

Du är på väg att köpa varorna, vill du fortsätta?

Begära återbetalning