AFace1 AFace1
    #face #bangladesh #international #aface1 #aface
    Advanced Search
  • Login
  • Register

  • Night mode
  • © 2025 AFace1
    About • Directory • Contact Us • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Work • Points and Payments • DMCA

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Explore Popular Posts Games Jobs Offers Fundings
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all
Barshan Panday
User Image
Drag to reposition cover
Barshan Panday

Barshan Panday

@Barshan90
  • Timeline
  • Groups
  • Likes
  • Following 1
  • Followers 3
  • Photos
  • Videos
  • Reels
  • Products
I am a student
1 Following
3 Followers
5 posts
Male
13 years old
Working at Student
Studied at Shialy secdentry school
Living in Bangladesh
Located in Khulna
image
image
Barshan Panday
Barshan Panday
2 w

গল্প: অপেক্ষার রং

নন্দিনী আর আরিফ—একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তো। প্রথম দিন ক্লাসেই দেখা হয়েছিল তাদের। নন্দিনী ছিল চুপচাপ, বইয়ের পাতায় ডুবে থাকা এক মেয়ে। আর আরিফ? সে ছিল পুরো উল্টো—হাসিখুশি, বন্ধুবান্ধব নিয়ে সবসময় ব্যস্ত।

প্রথম দিকে দু’জনের কথা তেমন হতো না। কিন্তু সময় গড়াতেই, লাইব্রেরির কোনা টেবিলটা তাদের প্রিয় স্থান হয়ে উঠল। নন্দিনীর চোখে গভীর কিছু ছিল, যা আরিফকে টানত। ধীরে ধীরে আরিফ বুঝে গেল, সে এই মেয়েটার জন্য কিছু একটা অনুভব করছে।

একদিন বইয়ের পৃষ্ঠায় গুঁজে রাখা একটা ছোট্ট চিরকুটে আরিফ লিখে দিল, “তোমার চোখে একটা গল্প আছে, আমি কি পড়তে পারি?”

নন্দিনী পড়ে হেসে ফেলেছিল। সেটাই ছিল তাদের প্রথম ‘হ্যাঁ’।

এরপর দিনের পর দিন কেটে গেল—একসাথে ক্যান্টিনে চা খাওয়া, হাঁটতে হাঁটতে বৃষ্টি ভেজা বিকেল, পরীক্ষার আগে একে অপরকে পড়ানো। আরিফ মাঝে মাঝে বলত, “তুমি না আমার পছন্দের অধ্যায়—বারবার পড়তে ইচ্ছা করে।”

তবে জীবনে সব গল্প একেবারে সোজা পথে চলে না।

শেষ বর্ষে হঠাৎ করে নন্দিনীর পরিবার তাকে জানাল, তার বিয়ে ঠিক করা হয়েছে—একটা ভালো পরিবারে, বাবা-মায়ের পছন্দে। নন্দিনী কিছু বলল না। চোখে জল জমলেও মুখে না বলার সাহস হয়নি।

সেই রাতেই সে আরিফকে চিঠি লিখে জানাল—“আমার চলে যেতে হবে। আমি চেয়েও পারলাম না তোমার পাশে দাঁড়াতে। তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অধ্যায়, কিন্তু আমি হয়তো তোমার শেষ পাতায় থাকবো না।”

আরিফ সেই চিঠি পড়ে কিছু বলল না। শুধু একটাই কথা মনে মনে বলল, “আমি অপেক্ষা করব... যত দিন লাগে।”

পাঁচ বছর কেটে গেছে। আরিফ এখন শহরের এক নামকরা স্থপতি। কিন্তু প্রতিদিন সন্ধ্যায় সে এখনো সেই পুরনো বইয়ের দোকানে যায়—যেখানে একদিন নন্দিনীর প্রিয় কবিতার বই কিনেছিল।

একদিন হঠাৎই বইয়ের দোকানে ঢুকল একটা চেনা মুখ—নন্দিনী।

চোখে একই গভীরতা, মুখে হালকা হাসি। আরিফ তাকিয়ে থাকে—নির্বাক।

নন্দিনী এগিয়ে এসে বলল, “তুমি কি এখনো অপেক্ষা করো?”

আরিফ কিছু না বলে একটা পুরনো চিঠি বের করল—যেটা নন্দিনী লিখেছিল পাঁচ বছর আগে।

“তুমি তো বলেছিলে, আমি তোমার শেষ পাতায় থাকবো না,” আরিফ বলল।

নন্দিনী মৃদু হাসল, “তবে কি এবার নতুন অধ্যায় শুরু করা যাবে?”

আরিফ চুপচাপ মাথা নাড়ল।

আর হ্যাঁ, সেই মুহূর্তে তাদের প্রেম যেন নতুন করে শুরু হলো—সময় পেরিয়ে, দূরত্ব পেরিয়ে, দুই হৃদয়ের টান অটুট থেকেছে।


---

শেষ।

আপনি চাইলে এই গল্পের অন্য পরিণতি বা ধারাও পেতে পারেন—বললেই আমি পরিবর্তন করে দিতে পারি।

Like
Comment
Share
Barshan Panday
Barshan Panday
2 w

---

গল্প: শেষ চিঠি

পল্লবপুর গ্রামের শেষপ্রান্তে ছোট্ট একটা কুটির। সেখানে থাকেন বৃদ্ধা অনিমা দেবী। বছর সাতেক ধরে তিনি একাই থাকেন, তার স্বামী বহু আগেই পরলোক গমন করেছেন। একমাত্র ছেলে সৌরভ শহরে থাকে, বড় চাকরি করে, কিন্তু মায়ের খোঁজখবর খুব একটা নেয় না।

অনিমা দেবী প্রতিদিন সকালে উঠেই নিজের বাগানে ফুল গাছগুলোতে জল দেন। তাঁর চোখে একটা অদ্ভুত শান্তি, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন গভীর এক শূন্যতা বাসা বেঁধেছে। প্রতিদিন বিকেল হলে তিনি চা খেয়ে বারান্দায় বসেন, আর দূরপাল্লার বাসগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকেন—হয়তো অপেক্ষা করেন, যদি কখনো ছেলে এসে পড়ে।

একদিন সকালে ডাকপিয়ন একটা চিঠি এনে দিল। হাতে পেয়ে চমকে উঠলেন তিনি। অনেক বছর পর চিঠি! হাতে কাঁপুনি নিয়ে খামটা খুললেন।

চিঠিটা সৌরভের। লিখেছে:

> “মা,
জানি, অনেক দিন হলো তোমার কোনো খোঁজ নিইনি। শহরের ব্যস্ততা, সংসারের জটিলতা সব কিছুতেই তোমাকে ভুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু গতকাল, আমার ছেলেকে যখন স্কুলে নামিয়ে দিতে গিয়ে দেখলাম একটা বৃদ্ধা রাস্তায় বসে কান্না করছে, তখন যেন চোখে সব খুলে গেল। বুঝলাম, মা, তুমি কী হারিয়ে ফেলেছো—আর আমি কী ভুল করেছি।

মা, আমি আসছি। এবার তোমাকে নিয়ে যাব। এই শীতের মধ্যে আর একা থাকতে হবে না।"



চিঠি পড়ে অনিমা দেবীর চোখে জল। কিন্তু এ চোখের জল কষ্টের নয়, এটি আশার, এটি সন্তুষ্টির।

দুদিন পর এক সকালে, গ্রামের বাসস্ট্যান্ডে একটি গাড়ি থামে। সেখান থেকে নেমে আসে একজন যুবক—সৌরভ। সঙ্গে তার স্ত্রী ও ছেলে। অনিমা দেবী তখন বাগানে জল দিচ্ছিলেন। গাড়ির শব্দে ফিরে তাকাতেই চোখ ছলছলিয়ে ওঠে।

“মা,” বলে ডেকে ওঠে সৌরভ।

অনিমা দেবী ছুটে যান। বছর সাতেকের প্রতীক্ষা যেন মুহূর্তেই মিলিয়ে যায়। তিনি ছেলেকে জড়িয়ে ধরেন। চোখের জল ধরে রাখতে পারেন না কেউই।

সেই সন্ধ্যায়, পুরো পল্লবপুর যেন আলোকিত হয়ে ওঠে। অনিমা দেবী এবার ঘরে ফেরেন—not শুধু ছেলের বাড়িতে, বরং ভালোবাসার মাঝে, আত্মার আবাসে।


---

শেষ।

আপনার চাইলে গল্পটি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর বা অন্য ধারায় (ভৌতিক, রোমান্টিক, শিশুতোষ ইত্যাদি)ও লেখা যেতে পারে।

Like
Comment
Share
Barshan Panday
Barshan Panday
3 w

পড়ন্ত বিকেলে বেলা তোলা কিছু ছবি। অনেক সুন্দর লাগে পড়ন্ত বিকেলে সময় কাটাতে। খুব ভালো লাগে,,,, বিকেলে ঘুরাঘুরি করতে,, আমারা বন্ধুরা মিলে বিকেলে ঘুরাঘুরি করি তাছাড়া আমাদের গ্রামের পাসে একটা নদীর আছে সেখানে আমরা বন্ধুরা মিলে যাই ঘুরতে। এবং পড়ন্ত বিকেলে ঘুরাঘুরি করা আমার একটি নেশা 🌸😌❤️‍🩹।#viral #foryoy

image
image
Like
Comment
Share
avatar

Aysha570

Sundor
Like
· Reply · 1749225442

Delete Comment

Are you sure that you want to delete this comment ?

Load more posts

Unfriend

Are you sure you want to unfriend?

Report this User

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund