AFace1 AFace1
    #news #foryou #sport #হাদিস #new
    উন্নত অনুসন্ধান
  • প্রবেশ করুন
  • নিবন্ধন

  • রাত মোড
  • © {তারিখ} AFace1
    সম্পর্কিত • ডিরেক্টরি • যোগাযোগ করুন • গোপনীয়তা নীতি • ব্যবহারের শর্তাবলী • ফেরত • Apps Install • DMCA

    নির্বাচন করুন ভাষা

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

ঘড়ি

ঘড়ি রিল সিনেমা

ঘটনা

ইভেন্ট ব্রাউজ করুন আমার ঘটনা

ব্লগ

নিবন্ধ ব্রাউজ করুন

বাজার

সাম্প্রতিক পণ্যসমূহ

পাতা

আমার পাতা লাইক পেজ

আরও

ফোরাম অন্বেষণ জনপ্রিয় পোস্ট চাকরি অফার তহবিল
রিল ঘড়ি ঘটনা বাজার ব্লগ আমার পাতা সবগুলো দেখ
Barshan Panday
User Image
কভার রিপজিশন করতে টেনে আনুন
Barshan Panday

Barshan Panday

@Barshan90
  • টাইমলাইন
  • গোষ্ঠী
  • পছন্দ
  • অনুসরণ করছে 0
  • অনুসারী 0
  • ফটো
  • ভিডিও
  • রিল
  • পণ্য
I am a student
0 অনুসরণ করছে
0 অনুসারী
5 পোস্ট
পুরুষ
13 বছর পুরনো
কর্মরত Student
পড়াশুনা করেছে Shialy secdentry school
বাস করছে Bangladesh
অবস্থিত Khulna
image
image
Barshan Panday
Barshan Panday
10 ভিতরে ·অনুবাদ করা

গল্প: অপেক্ষার রং

নন্দিনী আর আরিফ—একই বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তো। প্রথম দিন ক্লাসেই দেখা হয়েছিল তাদের। নন্দিনী ছিল চুপচাপ, বইয়ের পাতায় ডুবে থাকা এক মেয়ে। আর আরিফ? সে ছিল পুরো উল্টো—হাসিখুশি, বন্ধুবান্ধব নিয়ে সবসময় ব্যস্ত।

প্রথম দিকে দু’জনের কথা তেমন হতো না। কিন্তু সময় গড়াতেই, লাইব্রেরির কোনা টেবিলটা তাদের প্রিয় স্থান হয়ে উঠল। নন্দিনীর চোখে গভীর কিছু ছিল, যা আরিফকে টানত। ধীরে ধীরে আরিফ বুঝে গেল, সে এই মেয়েটার জন্য কিছু একটা অনুভব করছে।

একদিন বইয়ের পৃষ্ঠায় গুঁজে রাখা একটা ছোট্ট চিরকুটে আরিফ লিখে দিল, “তোমার চোখে একটা গল্প আছে, আমি কি পড়তে পারি?”

নন্দিনী পড়ে হেসে ফেলেছিল। সেটাই ছিল তাদের প্রথম ‘হ্যাঁ’।

এরপর দিনের পর দিন কেটে গেল—একসাথে ক্যান্টিনে চা খাওয়া, হাঁটতে হাঁটতে বৃষ্টি ভেজা বিকেল, পরীক্ষার আগে একে অপরকে পড়ানো। আরিফ মাঝে মাঝে বলত, “তুমি না আমার পছন্দের অধ্যায়—বারবার পড়তে ইচ্ছা করে।”

তবে জীবনে সব গল্প একেবারে সোজা পথে চলে না।

শেষ বর্ষে হঠাৎ করে নন্দিনীর পরিবার তাকে জানাল, তার বিয়ে ঠিক করা হয়েছে—একটা ভালো পরিবারে, বাবা-মায়ের পছন্দে। নন্দিনী কিছু বলল না। চোখে জল জমলেও মুখে না বলার সাহস হয়নি।

সেই রাতেই সে আরিফকে চিঠি লিখে জানাল—“আমার চলে যেতে হবে। আমি চেয়েও পারলাম না তোমার পাশে দাঁড়াতে। তুমি আমার জীবনের সবচেয়ে সুন্দর অধ্যায়, কিন্তু আমি হয়তো তোমার শেষ পাতায় থাকবো না।”

আরিফ সেই চিঠি পড়ে কিছু বলল না। শুধু একটাই কথা মনে মনে বলল, “আমি অপেক্ষা করব... যত দিন লাগে।”

পাঁচ বছর কেটে গেছে। আরিফ এখন শহরের এক নামকরা স্থপতি। কিন্তু প্রতিদিন সন্ধ্যায় সে এখনো সেই পুরনো বইয়ের দোকানে যায়—যেখানে একদিন নন্দিনীর প্রিয় কবিতার বই কিনেছিল।

একদিন হঠাৎই বইয়ের দোকানে ঢুকল একটা চেনা মুখ—নন্দিনী।

চোখে একই গভীরতা, মুখে হালকা হাসি। আরিফ তাকিয়ে থাকে—নির্বাক।

নন্দিনী এগিয়ে এসে বলল, “তুমি কি এখনো অপেক্ষা করো?”

আরিফ কিছু না বলে একটা পুরনো চিঠি বের করল—যেটা নন্দিনী লিখেছিল পাঁচ বছর আগে।

“তুমি তো বলেছিলে, আমি তোমার শেষ পাতায় থাকবো না,” আরিফ বলল।

নন্দিনী মৃদু হাসল, “তবে কি এবার নতুন অধ্যায় শুরু করা যাবে?”

আরিফ চুপচাপ মাথা নাড়ল।

আর হ্যাঁ, সেই মুহূর্তে তাদের প্রেম যেন নতুন করে শুরু হলো—সময় পেরিয়ে, দূরত্ব পেরিয়ে, দুই হৃদয়ের টান অটুট থেকেছে।


---

শেষ।

আপনি চাইলে এই গল্পের অন্য পরিণতি বা ধারাও পেতে পারেন—বললেই আমি পরিবর্তন করে দিতে পারি।

লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
Barshan Panday
Barshan Panday
10 ভিতরে ·অনুবাদ করা

---

গল্প: শেষ চিঠি

পল্লবপুর গ্রামের শেষপ্রান্তে ছোট্ট একটা কুটির। সেখানে থাকেন বৃদ্ধা অনিমা দেবী। বছর সাতেক ধরে তিনি একাই থাকেন, তার স্বামী বহু আগেই পরলোক গমন করেছেন। একমাত্র ছেলে সৌরভ শহরে থাকে, বড় চাকরি করে, কিন্তু মায়ের খোঁজখবর খুব একটা নেয় না।

অনিমা দেবী প্রতিদিন সকালে উঠেই নিজের বাগানে ফুল গাছগুলোতে জল দেন। তাঁর চোখে একটা অদ্ভুত শান্তি, কিন্তু ভেতরে কোথাও যেন গভীর এক শূন্যতা বাসা বেঁধেছে। প্রতিদিন বিকেল হলে তিনি চা খেয়ে বারান্দায় বসেন, আর দূরপাল্লার বাসগুলোর দিকে তাকিয়ে থাকেন—হয়তো অপেক্ষা করেন, যদি কখনো ছেলে এসে পড়ে।

একদিন সকালে ডাকপিয়ন একটা চিঠি এনে দিল। হাতে পেয়ে চমকে উঠলেন তিনি। অনেক বছর পর চিঠি! হাতে কাঁপুনি নিয়ে খামটা খুললেন।

চিঠিটা সৌরভের। লিখেছে:

> “মা,
জানি, অনেক দিন হলো তোমার কোনো খোঁজ নিইনি। শহরের ব্যস্ততা, সংসারের জটিলতা সব কিছুতেই তোমাকে ভুলে গিয়েছিলাম। কিন্তু গতকাল, আমার ছেলেকে যখন স্কুলে নামিয়ে দিতে গিয়ে দেখলাম একটা বৃদ্ধা রাস্তায় বসে কান্না করছে, তখন যেন চোখে সব খুলে গেল। বুঝলাম, মা, তুমি কী হারিয়ে ফেলেছো—আর আমি কী ভুল করেছি।

মা, আমি আসছি। এবার তোমাকে নিয়ে যাব। এই শীতের মধ্যে আর একা থাকতে হবে না।"



চিঠি পড়ে অনিমা দেবীর চোখে জল। কিন্তু এ চোখের জল কষ্টের নয়, এটি আশার, এটি সন্তুষ্টির।

দুদিন পর এক সকালে, গ্রামের বাসস্ট্যান্ডে একটি গাড়ি থামে। সেখান থেকে নেমে আসে একজন যুবক—সৌরভ। সঙ্গে তার স্ত্রী ও ছেলে। অনিমা দেবী তখন বাগানে জল দিচ্ছিলেন। গাড়ির শব্দে ফিরে তাকাতেই চোখ ছলছলিয়ে ওঠে।

“মা,” বলে ডেকে ওঠে সৌরভ।

অনিমা দেবী ছুটে যান। বছর সাতেকের প্রতীক্ষা যেন মুহূর্তেই মিলিয়ে যায়। তিনি ছেলেকে জড়িয়ে ধরেন। চোখের জল ধরে রাখতে পারেন না কেউই।

সেই সন্ধ্যায়, পুরো পল্লবপুর যেন আলোকিত হয়ে ওঠে। অনিমা দেবী এবার ঘরে ফেরেন—not শুধু ছেলের বাড়িতে, বরং ভালোবাসার মাঝে, আত্মার আবাসে।


---

শেষ।

আপনার চাইলে গল্পটি কোনো নির্দিষ্ট বিষয়ের ওপর বা অন্য ধারায় (ভৌতিক, রোমান্টিক, শিশুতোষ ইত্যাদি)ও লেখা যেতে পারে।

লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
Barshan Panday
Barshan Panday
11 ভিতরে ·অনুবাদ করা

পড়ন্ত বিকেলে বেলা তোলা কিছু ছবি। অনেক সুন্দর লাগে পড়ন্ত বিকেলে সময় কাটাতে। খুব ভালো লাগে,,,, বিকেলে ঘুরাঘুরি করতে,, আমারা বন্ধুরা মিলে বিকেলে ঘুরাঘুরি করি তাছাড়া আমাদের গ্রামের পাসে একটা নদীর আছে সেখানে আমরা বন্ধুরা মিলে যাই ঘুরতে। এবং পড়ন্ত বিকেলে ঘুরাঘুরি করা আমার একটি নেশা 🌸😌❤️‍🩹।#viral #foryoy

image
image
লাইক
মন্তব্য করুন
শেয়ার করুন
avatar

Aysha570

Sundor
লাইক
· উত্তর দিন · 1749225442

মন্তব্য মুছুন

আপনি কি এই মন্তব্যটি মুছে ফেলার বিষয়ে নিশ্চিত?

আরো পোস্ট লোড

আনফ্রেন্ড

আপনি কি নিশ্চিত আপনি আনফ্রেন্ড করতে চান?

এই ব্যবহারকারীর প্রতিবেদন করুন

অফার সম্পাদনা করুন

স্তর যোগ করুন








একটি ছবি নির্বাচন করুন
আপনার স্তর মুছুন
আপনি কি এই স্তরটি মুছতে চান?

রিভিউ

আপনার সামগ্রী এবং পোস্ট বিক্রি করার জন্য, কয়েকটি প্যাকেজ তৈরি করে শুরু করুন। নগদীকরণ

ওয়ালেট দ্বারা অর্থ প্রদান করুন

পেমেন্ট সতর্কতা

আপনি আইটেমগুলি ক্রয় করতে চলেছেন, আপনি কি এগিয়ে যেতে চান?

ফেরত এর অনুরোধ