AFace1 AFace1
    #face #bangladesh #international #aface1 #aface
    Avanceret søgning
  • Log på
  • Tilmeld

  • Dagstilstand
  • © 2025 AFace1
    Om • Vejviser • Kontakt os • Fortrolighedspolitik • Vilkår for brug • Tilbagebetale • Work • Points and Payments • DMCA

    Vælg Sprog

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Holde øje

Holde øje Hjul

Begivenheder

Gennemse begivenheder Mine begivenheder

Blog

Gennemse artikler

Marked

Seneste produkter

sider

Mine sider Synes godt om sider

Mere

Udforske Populære opslag Spil Jobs Tilbud Finansiering
Hjul Holde øje Begivenheder Marked Blog Mine sider Se alt
MdRobiulhasanshorob23
User Image
Træk for at flytte omslaget
MdRobiulhasanshorob23

MdRobiulhasanshorob23

@MdRobiulhasanshorob23
  • Tidslinje
  • Grupper
  • Kan lide
  • Følge 3
  • Tilhængere 13
  • Fotos
  • Videoer
  • Hjul
  • Produkter
3 Følge
13 Tilhængere
139 indlæg
Han
25 år gammel
Bor i Bangladesh
image
image
MdRobiulhasanshorob23
MdRobiulhasanshorob23  
nu

দেখ নিলা তুমি যেটা চাচ্ছো সেটা কখনই সম্ভব না।এটা কখনই হবার নই।আর আমি এটা চাই না।তুমি এমন করতে থাকলে কিন্তু আমি আর জব করবো না তোমার সাথে ঐই কম্পানি তে।মেয়েটা নিশ্চুপ ভাবে কথা গুলো শুনে যাচ্ছে। কোন কথা বলছে না।আমার পাশে যে মেয়েটা বসে আছে তার নাম নিলা। নিলা আর আমি একই কম্পানিতে জব করি। কম্পানিটা অবশ্য নিলাদেরই।কি অবাক হলেন নিজেরর বাবার কম্পানিতে নিজে জব কেন করে? অবশ্য এটা অবাক করার বিষয়।আমি নিজেই অবাক হয়েছিলাম যখন শুনেছিলাম বাবার অফিসে মেয়ে কাজ করে। মেয়েটা খুব সাধারনের ভিতর অসাধারন।নিজে কিছু করতে চাই।যার জন্য নিজের বাবার কম্পানিতে জব করে।এটা অবশ্য ওর বাবা চান না তবুও মেয়ের জেদের কাছে হেরে যান।নিলা খুব জেদি মেয়ে যা বলবে তাই না করা পর্যন্ত যুদ্ধো চালিয়ে যাবে যত কষ্টই হোক হার মানবে না। খুব সাধারন ড্রেস পরে আসে অফিসে। কোন অহংকার নেই। সারা অফিস মাতিয়ে রাখে।সবাই নিলাকে খুব ভালোবাসে।নিলাও খুব সহজে সবাই কে আপন করে নেই।যেমন টি আমি হয়েছি তবে আমার আপন হওয়াটা ব্যাতিক্রম।নিলা কিছু বলছো না যে।আমি জানি তুমি আমাকে অনেক বেশি ভালোবাসো। কিন্তু একটা জিনিস ভুল করেছো আর সেই ভুলটা হল তুমি ভুল মানুষ কে ভালোবেসেছো।আর তোমাকে আগেও বলেছি আমার একটা অতিত আছে সেটাই ভুলতে পারছি না।আবার তোমাকে না না আমি পারবো না। নিলা চুপ করে শুনেই যাচ্ছে কিছু বলছে না।অবশ্য আজ আমি এখানে ডেকেছি তাকে কিছু কথা বলার জন্য।তাই আমি একাই বকবক করে যাচ্ছি।নিলা এবার উঠে দাড়ালো।কিছু হয়তো বলবে। কিন্তু ওর কথাটা শুনে খানিক টা ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেলাম। উঠেই বলল চলেন বাসাই যাবো।আমি অন্য কিছু আশা করেছিলাম নিলার কাছ থেকে কিন্তু না।তেমন কিছুই বললো না। কি অদ্ভুত টাইপের মেয়ে।পাশা পাশি হাটছি নিলার দিকে কেমন যেন তাকাতে লজ্জা লাগছে। তাই মাথাটা নিচু করেই হেঁটে চলেছি।এই খালি যাবে? হুম যাবো কই জাবেন সার? কথাটা বললো রিক্সাওয়ালা।আমরা অনেকে এদের মর্যাদা দেই না। ১৫ টাকার ভাড়া অনেকে ১০ টাকা দিয়ে দুর দুর করে তাড়িয়ে দিয়ে থাকি। লোকটা অনেকটা বৃদ্ধ। আমরা একবার ভাবি না সেই মানুষটির জায়গায় যদি নিজের বাবা হত তাহলে কেমন লাগতো।কথাটা বললাম এই জন্য একটা ছেলে তার সাথে ভাড়া নিয়ে তর্ক করছে।তারাও তো এ কাজ করে সংসার চালাই।আসলে গরিব দের মুল্য কেই দিতে চাই না।দুজনে পাশা পাশি বসে আছি।দুজনেই চুপ চাপ।কেউ কোন কথা বলছে না। বাসাই চলে আসলাম এসে একটা ঘুম দিলাম।ঘুম ভাংলো ৬:৩০ ।ঘুম থেকে উঠে ফ্রেশ হয়ে বাহিরে বের হলাম।বাহিরে খুব বেশি যে অন্ধকার তা না তবে অনেক রাত হয়েছে এখন ৭ টা মানে অনেক রাত।ল্যামপোষ্টের বাতির আলোতে রাস্তা দেখে হাটছি আর ভাবছি আগের কথা গুলো।তখন ইন্টার পেরিয়ে নতুন এক কলেজে ভর্তি হলাম।নবিন বরন অনুষ্ঠানে একটা মেয়ে কে দেখে খুব ভালো লেগে যায়। আমাদের ডিপার্টমেন্টে পড়ত।একদম চুপ চাপ সভাবের মেয়ে।ওতটা চন্চলতা ছিলো না।মেয়েটার ঠোটের নিছে ছোট্ট একটা তিল ছিলো যার কারোনে বার বার ওই তিলটার প্রেমে পড়ে যেতাম।এভাবে চলছিল আমাদের মাঝে।কিছুদিন যাওয়ার পড় প্রপোজ করলাম রাজি হলো না।কিছু দিন যাওয়ার পড়ে তার ভাব সাব দেখে বুঝলাম মেয়েটা সম্মতি জানাচ্ছে।বেশ ভালোই চলছিলো আমাদের সম্পর্ক।ওর একটা সুন্দর নাম আছে নাম টা হলো নিশি।হঠাৎ করে একদিন বলে উঠলো আচ্ছা আমি যদি কোন দিন হারিয়ে যাই তখনো কি তুমি মিস করবে? দুজন পাশা পাশি বসে ছিলাম। তখন তাকে জরিয়ে ধরে বলেছিলাম আমার বাবু টারে সব সময় মিস করি আর করবো কোন দিন হারিয়ে যেতে দিবোনা।তখন নিশি আমার মুখের দিকে তাকিয়ে ছিলো।হঠাৎ করে একটা লিপ কিস করলো। আমি মুহুর্তেই হত ভম্ব হয়ে গিয়েছিলাম আমি ভাবিনি এমনটা হয়ে যাবে।ধমকের সুরে বললাম কেউ যদি দেখে ফেলতো। তখন শুধু বললো দেখলে কার কি আসে যাই।আমি তখন তার দিকে অবাক হয়ে তাকিয়ে ছিলাম বলে কি।জানিনা সে দিন নিশি আমার দিকে অনেক্ষন তাকিয়ে ছিলো যার কারনে কিস টা করেছিল।মাঝে মাঝে এখনো ভাবি নিশি সেদিন আমার দিকে কি এমন দেখেছিলো যার কারনে কিস করেছিল।আমি এখনো কারোন টা খুজে পাই নি। আর হয়ত কোন দিন পাবোও না কারনটা জানার।নিশি মাঝে মাঝে খুব ভয়ে ফেলাই দিতে। দিন নাই রাত নাই করে আমার বাসাই চলে আসতো। কেন আসছে জিঙ্গাসা করলে বলতো দেখতে ইচ্ছা করছিলো তাই। আবার আমাকে ওর বাসাই দিয়ে আসতে হতো। কত রাত কেটেছে ল্যামপোষ্টের নিচে গল্পে।কত রাত কেটেছিলো ল্যামপোষ্টের পাশ দিয়ে হাতে হাত রেখে হেঁটে হেঁটে।আমামাদের মাঝে খারাপ কোন উদ্দেশ্য ছিলো।দুজন দুজনকে খুব বিশ্বাস করতাম।একদিন রাতে হুট করে আমার বাসাতে হাজির।আজ নিশির দিকে তাকিয়ে বুঝতে বাকি রইলো না ওর কিছু হয়েছে। আমি জিঙ্গেস করাতে বললো ওকে না জানিয়ে ওর বাবা মা বিয়ে ঠিক করেছে।একে বারে চলে এসেছে বাসা থেকে।এখন দুজন কে পালাতে হবে নিশির কথা।আমি কা পুরুষ না জে পালিয়ে যাবো। নিশি কে নিয়ে ওর বাসার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম।ওর বাসাটা বেশি দুড়ে ছিলো না।নিশি খুব কাঁদছিলো।আর বলছিলো প্লিজ চলো পালিয়ে যাই। তোমাকে ছাড়া আমি বাঁচতে পারবো না। আমারো খুব কষ্ট হচ্ছিলো।তবুও ওর বাসার দিকে এগিয়ে যাচ্ছি।ওদের বাসাই আসতেই ওর আম্মা বের হয়ে আসলো ততক্ষনে হয়ত বুঝতে পেরেছিলো তাদের মেয়ে ঘরে নেই। সেদিন রাতে কোন রকম বুঝিয়ে চলে আসি পরের দিন ওর বাবা মা আমাকে যেতে বলে ওদের বাসাই।এখন আমার সামনে নিশির আম্মা এবং বাবা বসে আছে নিশি হয়ত তার রুমে আছে।বাবা বলে উঠলো। দেখ বাবা নিশি আমার এক মাত্ত মেয়ে।আমরা নিশির বিয়ে ঠিক করেছি। যদিও পড়ে জেনেছি তোমরা দুজন দুজনকে ভালোবাস।কিন্তু আমি তাদের কে কথা দিয়েছি আর ছেলের বাবা আমার ছোট বেলার বন্ধু। বলেই থেমে গেলো। আমি বুঝতে পারলাম ওনারা কি বলবেন। আমি তোমার বাবার মত বাবা হিসেবে ছেলের কাছে আবদার করছি তুমি নিশিকে ভুলে যাও। কথা খুব করুন সুড়ে বলল।আমি কি বলবো বুঝতে পারলাম না । নিশির আম্মা হঠাৎ করে কান্না করে বলতে শুরু করলো তোমাদের মাঝে যা হয়েছে তুমি ভুলে যাও বাবা।মা হিসেবে তোমার কাছে আমার মেয়েটাকে ভিক্ষা চাইছি। ছি ছি কি করছেন আপনি আমার মায়ের মতন। আমার পাপ হবে এমন কথা বললে।আপনারা চিন্তা করবেন না আমি আপনাদের মেয়ের #

Synes godt om
Kommentar
Del
MdRobiulhasanshorob23
MdRobiulhasanshorob23  
11 m

দেখুন আপনার প্রতি আমার কোনো interest নেই। মায়ের জিদের জন্য বিয়েটা করতে হয়েছে। আপনি আমার বাবা মায়ের খেয়াল রাখলেই চলবে।বাসররাতে ঢুকেই কথাগুলো বলে বিজয় বারান্দায় চলে গেল। আফরিনা অবাক হয়ে তাকিয়ে রইল। এটা মোটেও আশা করেনি আফরিনা। রাগে ফুলে উঠেছে আফরিনা। বিজয়কে ধরে ইচ্ছেমত পিটাতে মন চাচ্ছে আফরিনার। বিয়ে করবি না তো বাবা মাকে বললেই পারতি। আমার জীবনে বুলডোজার চালালি কেন?
কিছুদিন পর এক রেষ্টুরেন্টে বলিস কি? তোর সাথে ভাল করে একবার কথাও বলেনি? (অর্পি) কথা বলা তো দূরে থাক‚ একবার ভাল করে তাকায়নি পর্যন্ত।অর্পি হাসতে লাগল। তা দেখে আফরিনার গা জ্বলে উঠলো। গলা টিপে ধরল। স্যরি স্যরি স্যরি (তবুও হাসতেছে)হাসি বন্ধ কর।ওকে। (বন্ধ হল) এখন কি করব? আইডিয়া থাকলে বল। উকিলের সাথে দেখা কর। তোর সাহস তো কম না তুই আমার সংসার ভাঙ্গার বুদ্ধি দিচ্ছিস? (গলা টিপে ধরল)আরে ছাড়। ফান করলাম।রাগে আমার মাথা নষ্ট আর তুই ফান করছিস? স্যরি বাবা। তোর কিসের আইডিয়া লাগবে?ওকে হাতের মুঠোয় আনবো কিভাবে সেই আইডিয়া। হায়রে কপাল সবাই ছেলে পটায় আর তুই হাজব্যান্ড পটাবি? দেখ বিয়ে তো ছেলে খেলা নয়। তাছাড়া আমার সাথে আমার বাবা মায়ের মান সম্মানও জড়িয়ে আছে। তা ঠিক। শুন একটাই উপায় আছে।বল।অতঃপর অর্পি কিছু টেকনিক দিল।বিজয় সবার সামনে আফরিনার সাথে স্বামীর মতই আচরণ করে। কিন্তু আড়াল হলেই অচেনা মানুষের মত আচরণ করে। আফরিনার পুরো পরিবারের সাথে মিলেমিশে চলে। প্রতিদিন সকালে বিজয়ের ঘুম ভাঙ্গার সাথেসাথেই আফরিনা চা নিয়ে হাজির হয়। চুল গুলো হালকা ভিজা ও ছড়ানো থাকে। না চাইতেও বিজয় কিছুক্ষণের জন্য চোখ ফেরাতে পারে না। আফরিনা কাশি দিয়ে বিজয়ের সেই দৃষ্টি ভাঙ্গিয়ে দেয়।একদিন আফরিনা ইচ্ছে করেই বিজয়ের শার্টের বোতাম ছিড়ে রেখেছে। বিজয় শার্ট পড়তেছে। আফরিনা আয়নার সামনে বসে সাজতেছে। বিজয় বারবার সেই দিকে তাকাচ্ছে আর শার্ট পড়ছে। হঠাৎ খেয়াল করল শার্টের একটা বোতাম নেই। বিজয় সুই সুতা খুজতে লাগল। কিছু লাগবে? সুই সুতা। কেন?(দেখিয়ে দিল)আরফিনা সুই সুতা বের করে শার্ট পড়া অবস্থায়ই বোতাম লাগাতে লাগল। শার্টটা খুলে দিলে ভাল হয় না? আপনার লেইট হয়ে যাবে। একটু সাবধানে। লেগে গেল তো আবার বিপদ। চুপচাপ দাড়িয়ে থাকুন। নয়তো লেগে যাবে।বিজয় চুপচাপ দাড়িয়ে রইলো। আফরিনা বোতাম লাগিয়ে দিল। বিজয় আফরিনাকে এই প্রথম এত কাছ থেকে দেখল. আফরিনা বিজয়ের মা বাবার প্রতি যথেষ্ট দায়িত্ববান। যা দেখে বিজয় খুবই খুশি। মেয়েটা একবারও কোনো অভিযোগ করেনি।কিছুদিন পর বিজয়ের বাবা আফরিনা ও বিজয়কে কক্সবাজারে ঘুরতে পাঠালো। আফরিনা ইচ্ছে করেই বিজয়ের কাধে মাথা রেখে ঘুমিয়ে পড়ল। বিজয় হোটেলে এসে দুটা রুম নিল। আফরিনা তো রেগেমেগে আগুন। মুডটাই অফ হয়ে গেল। আফরিনা রুমে যেয়ে ঘুমিয়ে পড়ল। বিকালে বিজয় এলো। কি চাই? (রাগি ভাব) আপনি কি রাগ করেছেন? কই নাতো! রাগ কি?বিজয় বুঝল যে আফরিনা রাগ করেছে।ভাবলাম সমুদ্র সৈকত দেখতে যাব। যান না। ধরে রেখেছে কে? একা যেতে ভাল লাগছে না> রাস্তা থেকে কুকুর ধরে সাথে নিয়ে যান।বাড়াবাড়ি হচ্ছে কিন্তু। আপনি বাড়াবাড়ির দেখছেন কি? (রেগে)বিজয় চলে এলো। হোটেলে সিন ক্রিয়েট করা উচিত নয়। বিজয় সমুদ্রের পাড়ে চলে এলো। একি! আফরিনা এখানে?আপনি এখানে? আপনি আসতে পারলে আমি পারব না কেন? বাপরে কি ঝগড়াটে মেয়ে।কি বললেন?- কিছু না।চুপচাপ পাশে দাড়িয়ে রইল। ছ্যাকা খেয়েছেন কয়টা? জ্বি? ছ্যাকা কয়টা খেয়েছেন? আমি প্রেমই করি নাই।নারী বিদ্বেষী নাকি? উল্টাপাল্টা কথা বলছেন কেন? আপনার ব্যবহার দেখেই বুঝা যায় হয়তো ছ্যাকা খেয়েছেন নয়তো নারী বিদ্বেষী। বুঝেছি আপনাকে পাত্তা দেই না তো। তাই এসব বলছেন? যা সত্য তাই বললাম। আর শুনেন আপনার মত অনেক ছেলে ভার্সিটি লাইফে আমার পিছু পিছু ঘুরেছে।বিজয় একটা অট্টহাসি দিল। যা দেখে আফরিনার রাগ চরম সীমায় পৌছালো। বিজয়ের পেটে একটা ঘুষি মেরে চলে এলো। বিজয় এমনটা আশা করেনি। যদিও ব্যাথা পেয়েছে কিন্তু আফরিনাকে বুঝতে দেয়নি। শত হলেও পুরুষ তো।কিছুদিন পর তারা কক্সবাজার থেকে ফিরে এলো।বলিস কি? একটুও পরিবর্তন হয়নি? (অর্পি)
> আরে না।~ আমার তো মনে হয় বড় ধরণের ছ্যাকা খেয়েছে।
> আমার তা মনে হয় না। কারণ ওর চেহারায় কষ্টের কোনো ছাপ দেখি না। বরং আমাকে কষ্ট দেয়ার আনন্দ দেখি।
.অর্পি অট্টহাসি দিল। আফরিনা গলা টিপে ধরল।
~ স্যরি স্যরি।> আমার মাথায় একটা বুদ্ধি আছে সেটা কাজে লাগাব।আমার মনে হয় না ও আর পটবে। যে ছেলে সৌন্দর্য দেখে পটে না। সে আর কিসে পটবে?t ইমোশনস। মানে? পরে বলব। এখন যাই। টিপসটা আমাকেও দিস। কে জানে আমার বিয়ের পরেও কাজে লাগতে পারে।কাজ হলে বলব।আফরিনা বিজয়ের প্রতি আরও কেয়ার হল। বিজয়ের কোন জিনিস কোথায় থাকে তা বিজয়ের না জানলেও আফরিনার জানা থাকে। এক রাতে কান্নার গুনগুন শব্দে বিজয়ের ঘুম ভেংগে গেল। বিজয় বুঝল যে আফরিনা কান্না করতেছে। বিজয়ের মনে একটু খারাপ লাগল।পরেরদিন অফিসে বসে বিজয় আফরিনার কথা ভাবতে লাগল। মেয়েটার প্রতি বেশিই অন্যায় করা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত ভাল করে কথাও বলিনি। তবুও মেয়েটা নিজের দায়িত্ব ঠিকই পালন করে যাচ্ছে। একটিবারও অভিযোগ করেনি। আমার কি উচিত না মেয়েটির হাত ধরা? ও যেমন ভালবাসে তার প্রতিদানে অল্প একটু ভালবাসা দেয়া?বিজয়ের মনের মধ্যে অনুশোচনাবোধ কাজ করতে লাগল। নানান জল্পনা কল্পনার পর বিজয় সিদ্ধান্ত নিল আজ থেকে সেও আফরিনার মত চলবে। আফরিনা কাছে আসলে সেও কাছে যাবে।সেই রাতেও একই কাহিনী হল। আফরিনার গুন গুন কান্নার শব্দে বিজয়ের ঘুম ভেংগে গেল। আজকে বিজয়ের বুকটাও কষ্টে ফেটে যাচ্ছে। মেয়েটা তার কষ্ট সহ্য করতে না পেরে রাতের পর রাত কেদে কেদে পার করছে। না এভাবে একটা মেয়েকে কাদানো কোনো অধিকার আমার নেই। আজ একটা নতুন সকালের সাথে নতুন জীবন শুরু করব।সকালে, আফরিনা?আফরিনা দৌড়ে এলো। কারণ এই প্রথম বিজয় তাকে ডেকেছে। জ্বি জ্বি! চা হবে? হুম। এক্ষুনি আনছি।আফরিনা চা নিয়ে এলো। দএক কাপ কেন আমাকে দিবে # #

Synes godt om
Kommentar
Del
MdRobiulhasanshorob23
MdRobiulhasanshorob23  
32 m

কালো মায়াবতী একটা মেয়ের সাথে নাকি আমার বিয়ের কথাবার্তা চলছে। ভদ্র পরিবার, মেয়ের শিক্ষাও ভালো। বিএসসি পাশ। বয়স একটু বেশী, ২২ বছর। মেয়েটা নাকি একটু কালো। তাই পাত্রপক্ষ আগে বাড়ে না। আমার চাচাজান সে মেয়েটিকেই আমার জন্য পছন্দ করলো।মেয়েটিকে আমি দেখেছি ঢাকা থাকার সময়। মেয়ের মামা একটা ছবি ডাকের মাধ্যমে পাঠিয়েছেন। আহামরি তেমন কিছু না মেয়েটা। একটু শ্যাম বর্ন। কিন্ত চিঠিতে তো লিখলো,মেয়েটি নাকি কালো।আমি ছবির খামটা হাতে নিলাম। ইটালিয়ান হরফের স্টাইলে লিখা আছে,রঙ্গিলা স্টুডিও। ছবিটাতে আলাদা কাজ করা হয়েছে জানি। সে যাই হোক, আমার এতো কিছু না দেখলেও চলবে। তবে আমার নজর কেড়েছে মেয়েটির দু চোখ। চোখ যে এত সুন্দর হতে পারে, তা আমার জানা ছিলো না। যে দেখেছে মেয়েটির ও দুচোখ,সে কখনো ভুলতে পারবে না। আমি শিওর, এই চাপা মেয়েটার চোখের প্রেমে অনেকেই ডুব দিয়েছিলো। আমিও ডুবে গেলাম। এই মেয়েটির প্রেম সাগরে। মেয়েটিকে আমার চাই ই চাই।গ্রামে ফিরে এলাম। দীর্ঘ বিশ বৎসর পর। কেনো এতোদিন আসিনি, সেটা আরেক ইতিহাস। ক্রমান্বয়ে বলবো।আজ আমার বিয়ে। চাচা,কাজিন,এলাকার কয়েকজনকে নিয়ে আমি বিয়ে করতে গেলাম। রিক্সায় চড়ে।রিক্সাটির নাম,ছাবেরা পরিবহনতার নিচে লিখা বিবাহের জন্য রিজার্ভ দেয়া হয়। আট মাইল দূর থেকে ভাড়া করে আনা হয়েছে। গঞ্জ থেকে। গঞ্জের একমাত্র রিক্সা। বিবাহের সময় কাজে লাগে। আমরা মেয়েদের বাড়ি এসে গেছি। আমি সামনে এগুচ্ছি, চাচা বললো,রুমাল কই? নাকে মুখে রুমাল দাও। আমি বললাম, আনি নি তো। চাচা এমন করে তাকালো,যেনো মহাভারত অশুদ্ধ হয়ে গেছে।মেয়েদের কোনো আহামরি আয়োজন ছিলো না। এরা নিম্ন মধ্যবিত্ত পরিবারের। আমাদের পরিবারও আগে এমন ছিলো। ছোটো বেলায় মা বাবাকে হারিয়েছি। ছোটো চাচার কাছে ছিলাম কিছুদিন। তারপর যে কোনো এক কারনে ঢাকা চলে যাই। বাকীটা ইতিহাস। আর আসিনি। এইবার এলাম,বিয়ে করতে। চাচার সাথে চিঠিতে যোগাযোগ হতো। যাই হোক, মেয়ের বাবা নাকি বিশ হাজার টাকা আর এক ভরি স্কর্ণ দেবেন।আমার চাচা দেনমোহর ধার্য করেছেন ত্রিশ হাজার টাকা। এসবে আমার কোনো মাথা ব্যাথা নেই। আমি মেয়েটিকে চাই। আর কিছু নয়।বিয়ে করে বৌ নিয়ে আসলাম। চাচাতো ভাই বোনেরা সবাই খেপাচ্ছে আমাকে। কালীর জামাইবলে।আমি এসব গায়ে মাখাচ্ছি না। আমি ডুবে আছি আমার স্বপ্নে। কখন কালো কাঁজল ডাগর ডাগর আঁখি দুটি দেখবো। কতটা মায়া সে চোখে নিয়ে আমার দিকে তাকাবে আমার বৌ? ইশ্.. আমার যে আর তর সইছে না গো....! কতক্ষন বসে ছিলাম জানিনা। ধ্যান ভাঙ্গলো পাশের ঘরের ভাবির কটুক্তি তে। কি ভাইসাব? খবর কি? বিবি ঘরে আইনা দেখি একেবারে ধ্যানে চইলা গেলা? হি হি হি.... যাও, যাও... অনেক রাইত হইছে। শুনো ভাইসাব, ঘর কিন্ত আন্ধার, মোম জ্বালাইয়া দিছি। মোমের আলোয় বিবিরে দেইখা আবার ভূত কইয়া চিল্লাইয়োনা। হি হি হি..আমি কিছু বলিনি। শুধু হাঁসলাম। গুটি গুটি পায়ে রুমের দিকে এগুতে লাগলাম। খাটের কাছে পৌছে গেছি। মেয়েটি লম্বা ঘোমটা দিয়ে বসে আছে। আমি গলা খাঁকারি দিলাম। মেয়েটি নড়েচড়ে উঠলো। আমি বলতে লাগলাম, তোমার নাম কি? মেয়েটি আস্তে করে বললো, মাইমুনা আক্তার ইরিইরি কোনো নাম? বাবায় রাখছে, আমার কি দোষ? আমি আবার বললাম, শুনো ইরি, আমি তোমার বর। তুমি আমার বৌ। আমি জানি,এতক্ষন অনেক কথার তীক্ষ্ণ বান হজম করেছো। করতে তো হবেই, কারন তুমি কালো। কালো হয়ে জন্ম নেয়া যে আজন্ম পাপ। তবে তুমি এসব নিয়ে ভেবো না। তুমি শিক্ষিতা,রুচিশীল মেয়ে। এসব নিয়ে ভাবলে চলবে না। পৃথিবীর কে কি বললো না বললো,তাতে তোমার কি? আমি তোমার বর। আমি কি বলেছি সেটা তোমার কাছে গুরুত্বপূর্ণ। কারো কথায় কষ্ট পেয়ো না। লেগে থাকো,তুমিই পারবো।কালো তো অনেকেই আছে। এটা পাপ নয়। বরং আশীর্বাদ। বেঁচে থেকো ঠিক ততদিন,যতদিন আমি ভালোবেসে যাবো তোমায়। তুমি আমার অর্ধাঙ্গিনী। মনে রেখো,তুমি আমি একই স্বত্ত্বা। ভয় এবং সংকোচ করো না। আমি তো আছি। কি? ভয় পাবে? নিজেকে ছোটো ভাববে? বলো?মেয়েটি কিছু বলছে না। হঠাৎ করে মনে হলো, ইরির দেহটা কেঁপে কেঁপে উঠছে। আরে,মেয়েটা তো কাঁদছে। আমি তার পাশে বসলাম।তার দু বাহুতে ধরলাম। আলতো ঝাঁকুনি দিলাম। ইরির মাথার কাপড় সরে গেলো। ইরি আমার দিকে তাকিয়ে আছে, জল ছলছল চোখে টলমল। আমি ইরির চোখের দিকে তাকিয়ে আছি। আমার দৃষ্টি ফেরাতে পারিনা সে চোখ হতে। মনের মাঝে একটা কথা ধাক্কা দিচ্ছে, ওরে মায়া.... তুই এতো মায়া কেনো? এতোটা মায়াবতী কেনো? কি মায়া! কি মায়া! কি মায়া! মনের অজান্তে মুখ ফসকে বলে ফেললাম, মায়াবতী আমার..সপ্তাহ্ খানেক হলো বিয়ে করেছি।ইরিদের বাড়ি ছিলাম দুদিন। ঢাকা ফেরার সময় হয়ে গেছে। ঢাকা ফেরার আগের দিন চাচীকে বললাম,ইরিকে আমি নিয়ে যাবো। চাচি বললো,নয়া বৌ। কদিন শ্বশুড় বাড়ি থাকুক। মাস দুয়েক পরে এসে নিয়া যাইস। আমি ইরিকে বললাম,কি হলো? যাবে নাকি থাকবে? ইরি বললো,কয়েকদিন থাকি এখানে আর বাবার বাড়ি, তারপর আপনে আইসেন। তখন যামু। আমি আর কিছু বললাম না। সেদিন রাতে আমি আর ইরি অনেক গল্প করেছি। বাইরে বৃষ্টি হচ্ছিলো। জোরে বজ্রপাতের শব্দে ইরি আমার বুকে মুখ লুকালো। কি হয়েছিলো সেদিন? পদ্মা বান ডেকেছিলো, ভাসিয়ে নিয়েছিলো সব।আমি আর ইরি সেদিন বৃষ্টির শব্দে আর নদীর বানে ভেসেছিলাম। কুল কিনারা পাইনি সেদিন আমরা কেউ। সব ভেসে যাক,বান সব কেড়ে নিক। আমরা ডুবে থাকি ভালোবাসার নদীতে। ভাসতে থাকি প্রেমের বানে।আমি চলে এলাম ঢাকা। সপ্তাহে দু তিনটা চিঠি আদান প্রদান হয়। মাসখানেক পর একদিন একটা চিঠিতে রক্তের ফোঁটা দেখলাম দু তিনটে। আমার মনটা কেমন জানি করতে লাগলো। কি হয়েছে আমার মায়াবতীর? সাথে সাথে আমি চিঠি লিখলাম। সারাদিন অস্থির ছিলাম। রাতেও ঘুমাতে পারিনি। কখন চিঠি আসবে আমার মায়াবতীর? চিঠিতে ব্লাড কেনো? তিনদিন পর চিঠি পেলাম। চিঠিতে ইরি লিখেছে, তার হাত কেটে গেছে। সেই ব্লাড। আমি যেনো চিন্তা না করি। আমার বুক থেকে পাথর নেমে গেলো। তবে মায়াবতীকে দেখার জন্য মনটা উসখুশ করতে লাগলো। একটু ফ্রী হলেই চলে যাবো গ্রামে। সাথে করে নিয়ে আসবো আমার মায়াবতীকে। মায়াবতী আমার, কালো মায়াবতী।
গ্রামে এলাম। আমার গ্রামটা কিন্ত অঁজপাড়াতে। আমার চাচী আমাকে দেখে এগিয়ে এলো। মায়াবতী আড়ালে লুকালো। #

Synes godt om
Kommentar
Del
MdRobiulhasanshorob23
MdRobiulhasanshorob23  
35 m

বৃষ্টি ভেজা ভালোবাসা
এই চলেন
>কোথায়?
-কোথায় অাবার? ছাদে যাবেন।
>ছাদে? বাহিরে বৃষ্টি হচ্ছে, এই বৃষ্টির মাঝে ছাদে যাবো। মাথা ঠিক অাছে নি?
-অামার মাথা ঠিকেই অাছে, যাবেন কিনা বলেন?
>না যাবোনা, বৃষ্টি পড়ছে, তার মধ্যে অাজ অামাদের বাসর রাত। এই রাতে বৃষ্টিতে ভিজে ছাদে, প্রশ্নই অাসেনা।
-অাপনি যাবেন না তাই তো?
> হুম যাবোনা।
-অামি এখনি চিৎকার করবো না গেলে!
>করো, অামার কোন সমস্যা না।
.অামমম্মা
>এই যাবো, (মুখে হাত দিয়ে অাঠকাইলাম) কি মুশকিল এত রাতে বৃষ্টির মধ্যে ছাদে উফ, ডিসকাস্টিং!
-কিছু বললেন?
>না বলিনি, চলো ছাদে।
-হ্যা চলেন!
ও,অাপনাদের তো বলাই হয়নি। সুপ্তি অামার সদ্য বিবাহিতা স্ত্রী। অামি ইফাদ একটা মাল্টিনেশনাল
কোম্পানিতে চাকরী করি।বিয়ে করার ইচ্ছে ছিলোনা। তবে অামার অাম্মি জানে ছোট বোনের অসুস্থের
কথা বলে বাড়িতে এনে, অামাকে মেয়ে দেখাতে নিয়ে যায়। উফ মেয়ে দেখতে গিয়ে কি কান্ড, অামাকে সরবতের বদলি, লবন পানি খাওয়ানো হলো। তাও অাবার অামার হবু বউয়ের কাজ। হবু বউ বলছি কারণ
সুপ্তিকে ছবিতে দেখেই পছন্দ হয়ে যায়। তাই অামিও অার না করতে পারেনি।
বউ রানী,থুক্কু হবু বউটা যখন অামার সামনে এসে বসলো, ইয়া বড় ঘুমটা মুখে। মনে মনে ভাবলাম, অামার বউটা কি লক্ষী অার লাজুক। এরকম কয়েকটা বউ থাকলে ভালো হতো। কিন্তু কে জানতো বউ অামারে বাসর রাতে ছাদে বিজাবে। তাহলে এরকম বউ বিয়াই করতাম না।
-এই অাপনি বিরবির করে কি বলছেন। অার দাঁড়িয়ে রইলেন কেনো।অাসবেন নাকি, ঘুসি মেরে নাক ভাঙ্গতে হবে?
>ওরে বউ অামার কয় কি।এইটা বউ না ডাকাত।
-কিছু বলছেন?
>না বলিনি।
-হুম,এবার অাসোন!-কি করবো বউয়ের পেছন পেছন গেলাম। বউ অামার একটু অাগেই গেলো। অামি ছাদে গিয়ে দেখি বউ অামার মনের অানন্দে বৃষ্টিতে ভিজছে। আর এদিক দিয়ে অামি বৃষ্টির ঠান্ডা পানিতে কাপছি। হঠাৎ করে যেন একটা পরী দেখতে পেলাম।এটা অামার বউ না,পরী। দুটু হাত ছেড়ে দিয়ে বৃষ্টিতে ভিজছে। চুল গুলো ভিজে একপাশে পড়ে অাছে। শাড়ীর অাচলটা কমড়ে বাঁধা। কাজল ধুয়া লেপ্টে গেছে। অপরূপ সুন্দর লাগছে সুপ্তিকে। অাচ্ছা পরি দেখতে মনে হয় এমনি হয়। না মনকে অার মানাতে পারছি না। কি করবো বউ ভিজছে অামার কি দাঁড়িয়ে থাকলে চলে? অামিও ভিজতে শুরু করলাম। অাস্তে অাস্তে পরীটার কাছে গেলাম। কাছ থেকে অারও সুন্দর লাগছে। বিধাতা মনে হয় সব রূপ তাকে দিয়ে দিয়েছে। সুপ্তিকে কোলে তুলে নিলাম। সুপ্তি বললো
- কি করছেন?তুমি এত সুন্দর কেনো সুপ্তি?
-হইছে অার পাম দিতে হবেনা সুপ্তির এই কথা শোনে তার মুখটাকে একটু দুষ্টুমিতে বন্ধ করে দিলাম। অার বলতে লাগলাম। সত্যিই তুমি এত সুন্দর কেনো। তোমার ছবিতে যেমনটা দেখেছি, তার চেয়েও অারও বেশি সুন্দর। তোমার রূপে পাগল হয়ে যাবো। খুব ভালোবাসবো তোমায়, প্লিজ কখনোই ছেড়ে যেওনা।-হইছে এত রোমান্টিক হতে হবেনা। অাগে কই ছিলো রোমান্টিক। অাপনার বউ অাপনারি থাকবে,কোথাও যাবেনা। অামিও অাপনাকে এমনি করে ভালোবেসে যাবো।কিন্তু অামার এসব ছোট ছোট পাগলামী গুলা সহ্য করতে না পারলে খবর অাছে।
>তোমার সব খবরি অামি রাখবো,তবে তোমার ভালোবাসা পেলে।-হুম ভালোবাসবো, তবে অামাকে এমনি করে বৃষ্টির রাতে ভেজাতে হবে,সাথে অাপনাকেও ভিজতো হবে।
যদি কোন রাতে বলি ফুসকা খাবো। তবে রাতে অামাকে নিয়ে ফুসকা খাওয়াতে হবে। যদি বলি বিকেলে
নদীর ধারে অামাকে নিয়েও হাঁটতে হবে হাতে হাত রেখে, তবে তাই করতে হবে,শত অফিস থাকলেও।আর কথা বলতে দিলাম না সুপ্তিকে। দুষ্টুমিতে মুখটা আবারও বন্ধ করে দিলাম। অার বললাম, অাপনার বলা না বলা সব অাপদার রাখবো ম্যাডাম,তবে অাপনি অামার এই ছোট ছোট দুষ্টুমির অাবদার গুলো রাইখেন।সুপ্তি অার কিছুই বলতে পারলো না।লজ্জায় মুখ লোকালো অামার বুকে। # #

Synes godt om
Kommentar
Del
MdRobiulhasanshorob23
MdRobiulhasanshorob23  
38 m

জোর করে বিয়ে করবকাজটা কি ঠিক করলে , আদনান ?কেন ? কি ভুল করেছি -তুমি আমায় জোর করে বিয়ে করছো । আবার কিছুক্ষণ আগে অনুমতি না নিয়ে কিস করলে । আর বলছো কি ভুল করছি ?কেন ? আমি কি খুব অন্যায় করে ফেলেছি ?-হ্যা করেছোই তো । আমি কারো করুণা প্রার্থী হয়ে বেঁচে থাকতে চাই না । কালকে আমাকে ডিভোর্স দিবে । নতুবা আমি আত্মহত্যা করতে বাধ্য হবো । বলেই মীম কান্না করতে করতে ছাদে চলে যায় ।আদনান খুবই মিশুক ছেলে । যদিও আদনানের জন্ম গরীব পরিবারে কিন্তু আদনান ছোটবেলা হতেই বাবা , মা ও বড় ভাইয়ের খুব আদরেই বড় হয়েছে । তাই দরিদ্র পরিবারে জন্ম গ্রহন করেও অভাবের মুখ দেখে নাই ।আদনান খুব মেধবী ছাত্র হওয়ার সুবিধার্থে ঢাকা কলেজে চান্স পায় । তাই খুব সহজেই কয়েকটা টিউশনি করিয়ে জীবন অতিবাহিত করতে থাকে । কিন্তু জীবনে খুব একা অনুভব করতে থাকে । কারণ গুটি কয় বন্ধু তাও তারা সারারাত গার্ল ফ্রেন্ড নিয়ে মেতে থাকে ।তাই আদনানও গার্ল ফ্রেন্ড খুজতে থাকে । কিন্তু গার্ল ফ্রেন্ড তো ছেলের হাতে মওয়া না যে চাইলাম আর পেয়ে গেলাম । তাই আদনান চিন্তা করতে থাকে কিভাবে গার্ল ফ্রেন্ড পাওয়া যায় । অবশেষে পেয়েও যায় একটা উপায় । আদনান চিন্তা করে কাল কলেজে যে প্রথম আসবে তার নাম দিয়ে ফেসবুকে সার্চ দিব যে মেযে প্রথম আসবে তার সাথেই প্রেম করবে । এইসব ভাবতে ভাবতে আদনান কখন যে ঘুমিয়ে যায় ।.আদনান পর দিন কলেজে যেয়েই দেখে লামিম কলেজে আসছে । আর তখন আদনানের খেয়ালও হয় যে তাদের কলেজে কোনো মেয়ে নেই । এতে আদনানের মন খারাপ হয়ে যায় । কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই আবার মন ভালো হয়ে যায় । কারণ লামিমের নামে মধ্যে মেয়ের নাম আছে আর তা হল “মীম”কলেজ থেকে ফিরেই আদনান মীম নাম সার্চ দেয় এবং প্রথম ফুল হাতে দাড়িয়ে থাকা একটা আইডি আসে । আদনান মেয়েটিকে ফ্রেন্ড রিকুয়েস্ট পাঠায় । কিন্তু না মেয়েটি আদনানের রিকুয়েস্ট অ্যাকসেপট করে না । অবশেষে আদনান মেসেজ দেয় মীমকে ।-আই লাভ ইউ ।-সরি ।-ফাস্ট সাইড অফ লাভ ।কি যা তা বলছেন ? ব্লক করে দিবো কিন্তু ।-দেন । তবুও ভালোবাসি ।..( সিন কিন্তু নো রিপ্লাই )এভাবে প্রত্যেকদিন আদনান মেসেজ করতে থাকে কিন্তু মীম সিন করলেও উত্তর দেই না । অবশেষে একমাস পরে মীম টুকটাক কথা বলতে থাকে । কিন্তু মীম আদনানের প্রস্তাবে রাজি হয় না । কিন্তু আদনানের সাথে ফ্রেন্ডশীপ করতে রাজি হয় । কিন্তু আদনান সুযোগ পেলেই মীমকে ভালোবাসার কখা বলত । আর মীমের কাছে না বাক্য আরও একবার শুনত । আদনানও কম কিসে ? সে প্রায় মীমকে বলত “আমি তোমাকে জোর করে হলেও বিয়ে করব” । মীম কিছু বলত না শুধু হাসতো । হয়ত মীমও আদনানকে পছন্দ করত ।চার বছর পর আজ মীম ও আদনান দেখা করতে চলেছে । যদিও মীম আদনানের ছবি দেখেছে কিন্তু আদনান মীমের ছবি দেখে নাই । সেই সকাল থেকে আদনান বসে আছে । কিন্তু মীমের আসার কোনো নাম গন্ধ নাই । আদনান মীমের ফোনে ফোন দিচ্ছে কিন্তু ফোন যাচ্ছে না । ও আপনাদের তো বলাই হয় নি এই চার বছরের মধ্যে মীম ও আদনান মধ্যে তাদের নাম্বার আদান প্রদান হয়ে গেছে ।কিন্তু মীম আসছে না আবার মীমের ফোনও বন্ধ । আদনানের চিন্তা বেড়েই চলেছে । বিকালের দিকে আদনানের ফোনে ফোন আসে মীমের ফোন থেকে । আদনান ফোন ধরতেই একটা লোক বলে উঠলো “ এই মেয়েটির কল লিস্টে আপনার নাম্বার আছে তাই আপনাকেই বলছি । এই মেয়েটিকে এসিড মারা হয়েছে । আপনি তাড়াতাড়ি ঢাকা মেডিকেল কলেজে চলে আসুন । এই কথা শোনা মাত্র আদনান তাড়াতাড়ি করে হাসপাতে পৌছায় । গিয়ে দেখে একটা মেয়ে বেডে শুয়ে আছে দেখতে খুব ফর্সা কিন্তু মুখটি কালো । মেয়েটি অথ্যাৎ মীমের এখনও জ্ঞান ফিরে নাই । একটুপর ডাক্তার কাছে গিয়ে আদনান দাড়াতেই ডাক্তার আদনানকে জানায় “মীমকে প্রথমে অজ্ঞান করে রেফ করা হয় । তারপর মুখে এসিড মেরে ফেলে দেওয়া হয় ” । এই কথা শোনার পর আদনান স্তদ্ভ হয়ে যায় কিছুক্ষণের জন্য ।আদনান মীমের বাবাকে ফোন দেয় । মীমের বাবা-মা এসে , মীমকে দেখে চিৎকার করে কান্না করতে থাকে । তারপর তারা মীমের চিকিৎসার জন্য মীমকে দেশের বাহিরে পাঠায় ।.চিকিৎসার পর মীম সুস্থ হয়ে দেশে ফিরে আসে । কিন্তু আদনানের সাথে আর তেমন কথা বলে না । বরং আদনানকে খুব অ্যাভোয়েট করতে শুরু করে । আদনান মীমের কাছে কারণ জানতে চাইলে মীম পরিষ্কার ভাবে আদনানকে জানায় , সে আর আদনানকে ভালোবাসে না । আদনান মীমকে ফোন করলে মীম নানা রকম বাজে কথা শুনাত । কিন্তু তবুও আদনান মীমকে নিয়মিত ফোন করত ।এইভাবে আরও দুইবছর চলে যায় । আদনান একটা ভালো চাকরি পায় । আদনান বাবা-মাকে নিয়ে শহরে থাকতে শুরু করে । বাবা-মা বিয়ের কথা বললে আদনান মীমের কথা তাদের খুলে বলে । আদনানের বাবা-মা সব শুনার পর তারা রাজি হয় ।তারপর দিন আদনানের বাবা-মা মীমের পরিবারের কাছে বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যায় । মীমের বাবা-মা রাজি হলেও মীম আদনানের বাবা-মাকে খুব অপমান করে , বাড়ি থেকে বের করে দেয় ।তাই তো আজ আদনান জোড় করে মীমকে কাজি অফিসে নিয়ে গিয়ে বিয়ে করছে । বাড়িতে আনার পথে মীমকে কিস করে । তাই তো মীম আদনানকে এই হুমকি দিল ।আদনানও ছাদে গেল । হাতে একটা ছুরি । গিয়ে মীমের হাত ধরে মীমকে জিজ্ঞেস করেমীম , আমায় তুমি ভালোবাসো ?-না ।আমি তোমার অমতে বিয়ে করছি ?-হুম“মীম হুম বলার সাথে সাথে আদনান ছুরি দিয়ে আদনানের হাত কেটে ফেলে ” । মীম চিৎকার দিয়ে আদনানের কাছে যায় কিন্তু আদনান মীমকে দুরে সরিযে দেয় । আর বলেমীম তুমি আমাকে টাচ করবে না ।-তোমার রক্ত পড়ছে ।পড়ুক । তাতে তোমার কি ? তুমি তো আর আাকে ভালোবাসা না । রক্ত পড়ছে পড়ুক ।প্লিজ আদনান এমন করো না ।-এমন করার আর দেখেছো কি ? এখন তোমাকে সিধান্ত নিতে হবে । যদি তুমি আমাকে না ভালোবাসো তাহলে নিচে চলে যাও । আর শুন তুমি নিচে নামার আগেই আমি ছাঁদ থেকে ঝাপ দিব । তোমার ভালোবাসা না পেলে আমি বেঁচে থেকে কি করব ?প্লিজ আদনান পাগলামি করো না । আমার কাছে কিছুই নাই তোমাকে দেবার । তাই আমি তোমাকে আমি দূরে রাখতে চাইছি ।আমার তোমার দেহ নয় । তোমাকে চাই । আর না হলে..মীম আদনানকে আর কিছু বলতে না দিয়ে গিয়ে জড়িয়ে ধরে বলে , তুমি সত্যি আমায় জোড় করে বিয়ে করলেই।
#

Synes godt om
Kommentar
Del
Indlæs flere indlæg

Uven

Er du sikker på, at du vil blive ven?

Rapportér denne bruger

Rediger tilbud

Tilføj niveau








Vælg et billede
Slet dit niveau
Er du sikker på, at du vil slette dette niveau?

Anmeldelser

For at sælge dit indhold og dine indlæg, start med at oprette et par pakker. Indtægtsgenerering

Betal med tegnebog

Betalingsadvarsel

Du er ved at købe varerne, vil du fortsætte?

Anmod om tilbagebetaling