AFace1 AFace1
    #news #foryou #sport #হাদিস #new
    Uitgebreid zoeken
  • Inloggen
  • Registereren

  • Dagmodus
  • © 2025 AFace1
    About • Directory • Contact Us • Privacy Policy • Terms of Use • Terugbetaling • Apps Install • DMCA

    kiezen Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Horloge

Horloge Rollen Dioscoop

Evenementen

Bladeren door evenementen Mijn gebeurtenissen

blog

Blader door artikelen

Markt

nieuwste producten

Pagina's

Mijn pagina's Liked Pages

Meer

Forum Onderzoeken populaire posts Jobs Aanbiedingen financieringen
Rollen Horloge Evenementen Markt blog Mijn pagina's alles zien
Sany Hassan
User Image
Sleep naar de juiste positie
Sany Hassan

Sany Hassan

@Rabby123
  • Tijdlijn
  • Groepen
  • Respects
  • Volgend 0
  • Volgers 1
  • Foto's
  • Video's
  • Rollen
  • Producten
Sany Hassan
0 Volgend
1 Volgers
9 posts
Man
18 jaar oud
Werken bij লেখক
Leven in Bangladesh
Gelegen in Jessore
Sany Hassan
Sany Hassan
13 w ·Vertalen

জীবনের সবচেয়ে বড় পরিপক্বতা কি, জানেন? কে ঠিক কোন চোখে আপনাকে দেখছে, খুব সহজেই তা বুঝতে পারা।

মনে ঘৃণা কিংবা প্রতারণা লুকিয়ে অনেকেই কাছে আসতে পারে, বিন্দুমাত্র ভালো না বেসেও অনেকেই ভালোবাসি বলতে পারে, গুপ্তঘাতক হয়ে অনেকেই বন্ধু হয়ে পথ চলার সঙ্গী হতে চাইতে পারে; কিন্তু এসব ভণ্ডদের খুব সহজে চিনতে পারাটাই হচ্ছে সবচেয়ে বড় পরিপক্বতা।

যখন আপনি এই পরিপক্বতা অর্জন করবেন, তখন মানুষ আপনাকে বোকা বানাতে গিয়ে হাজারবার ভেবে নিবে। আর আপনি যখন এই পরিপক্বতা অর্জন করবেন; তখন অনেক কিছু দেখেও আপনি না দেখার ভান করবেন, অনেক কিছু বুঝেও কিচ্ছুটি না বুঝতে পারার অভিনয় করবেন, অনেক কিছু কিছু জেনেও এমন ভান করবেন-যেন কিচ্ছু জানেন না।

আর তখন যারা আপনাকে বোকা ভাবে কিংবা বোকা বানাতে চায়, তারা নিজেরাই বোকা বনে যাবে।

এই পরিপক্বতা পেতে হলে আপনাকে বারবার ঠকতে হবে, বারবার বেঁচে থাকার ইচ্ছে ক্ষীণ হয়ে যাওয়ার পরেও দাঁতে দাঁত কামড়ে বেঁচে থাকতে হবে, মানুষের সাথে মিশতে হবে, মানুষকে চিনতে হবে।

আর একবার এ পরিপক্বতা অর্জনের পর আপনাকে ঠকানো তো দূরের কথা, কেউ বোকা বানানোর সাহসটুকু পাবে না। উহু....শত চেষ্টা করেও বোকা বানাতে পারবে না।

Respect!
Kommentar
Delen
Sany Hassan
Sany Hassan
13 w ·Vertalen

আমি জানি, সময় আমার সঙ্গ ছেড়ে চলে গেছে। এখন আমার হাতে কিছুই নেই, শুধু মৃত্যুর উপসাগরে ঢুকতে থাকার ভয়াবহ ঠান্ডা। আমার শরীর, মনে ও অন্তরে যে কষ্টের ভার, তা এক জীবনে সয়ে যাওয়ার জন্য অনেকটাই বেশি ছিল। এখন, যে যন্ত্রণা আমাকে প্রতিদিন ঘিরে রেখেছে, তা চিরকাল আমার সঙ্গী হয়ে যাবে।

দুই বছর, দু'বছরের বেশি হয়েছে। আমরা আর কথা বলি না, তবুও, আমি জানি, তোমার সুর, তোমার হাসি, তোমার কথা, কোথাও হারিয়ে যায় না। আজ, যখন আমি মৃত্যু অপেক্ষা করছি, যখন চোখের সামনে পৃথিবী ধীরে ধীরে অন্ধকার হয়ে যাচ্ছে, আমি জানি, তুমি আর ফিরবে না। আর আমি জানি, আমার জীবনের সবচেয়ে বড় ভুলটা ছিল-তোমাকে ছেড়ে দেওয়া। কিন্তু এখন কোনো কিছুই করার নেই।

বুকের ভেতর কষ্টটা চাপা দিতে গিয়ে, এক অদ্ভুত অনুভূতি এসে পৌঁছেছে। এতদিন ধরে তোমার সাথে থাকা সেই মুহূর্তগুলোর জন্য আমি কৃতজ্ঞ ছিলাম, কিন্তু এখন, যখন আমার শেষ মুহূর্তগুলো এসে গেছে, তখন সেই মুহূর্তগুলো শুধুমাত্র আমার গাঢ় ব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। তোমার স্মৃতি আজো আমাকে তাড়া করে, কিন্তু আমি জানি, এসব স্মৃতি শুধু আমার মনেই থাকবে। তোমার জীবনে আমি আর নেই।

আমার শরীরের প্রতিটি কোষ ক্রমশ দুর্বল হয়ে আসছে, অথচ মনে হয়, তোমার মুখখানা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি। একবার যদি আমার হাতে আরও সময় থাকতো, তবে আমি তোমাকে বলতাম-কীভাবে ভালোবাসি, কীভাবে তোমার জন্য প্রতিটি শ্বাসকে মূল্যবান মনে হয়েছে। কিন্তু এখন, যখন আমি মৃত্যুর কোণায় দাঁড়িয়ে, যখন আমার শ্বাস প্রায় শেষ হয়ে আসছে, তখন তোমার প্রতিটি অক্ষরের মধ্যে ডুবে আছি।

এটা এমন এক মুহূর্ত, যেখানে কোনো কিছুই সত্যিকার অর্থে একসাথে আসতে পারে না। জানি, আমার প্রতিটি চিন্তা আর অনুভূতি, যা আমি এখন তোমার জন্য অনুভব করছি, তা তোমার কাছে পৌঁছানোর কোনো উপায় নেই। আর আমি জানি, তুমি আর কখনো জানবে না, এই শেষ মুহূর্তে তোমার প্রতি আমার ভালোবাসা কতটা গভীর ছিল।

তবে একটাই আশা-যদি কখনো, কোনো এক মুহূর্তে, তুমি এমন কোনো দৃষ্টিতে তাকাও, যে চোখে আমি এখনও থাকি, যদি কখনো তুমি ভাবো-এই মানুষটা কোথাও ভালোবাসতো, তবে তবুও আমার হৃদয় শান্তি পাবে। হয়তো জানতেও পারবে না, যে অশ্রু আজ আমার চোখে, তা শুধুমাত্র তোমার জন্য।

এটা সেই অনুভূতি যেখানে মৃত্যুর কাছাকাছি এসে একজন মানুষের মনে তার প্রাক্তনকে নিয়ে ভেতরের সমস্ত আবেগগুলো মিশে যায়, যেগুলো না বলা থেকেই যায়, যা কখনোই পূর্ণ হতে পারে না।

Respect!
Kommentar
Delen
Sany Hassan
Sany Hassan
13 w ·Vertalen

যে চোখে তুমি একদিন তামাম দুনিয়ার সব সুখ খুঁজে এনেছিলে। সে চোখ আজ অনুসন্ধানী চাতক, তোমাকে দেখার তৃষ্ণায় আরব মরুভূমির প্রান্তর।

যে পথে আমি দুচোখ ভরা হারানোর বিজ্ঞপ্তী নিয়ে চেয়ে থাকি, তুমি চলে গেছো সে পথে অজুহাতের হাত ধরে।

যে হাতের মুঠোয় সুখের রেখা দেখে বলেছিলে তুমি প্রাণের স্পন্দন! ছেড়ে না যাওয়ার কথায় মিলনের চিত্রকল্প এঁকেছিলে! সে হাতের রেখায় এখন শূণ্যতার আবীর রঙা দুঃখের গল্প উৎপেতে হানা দেয়।

যে বুকে তুমি ঘুমাবে বলে বুক বালিশখানি চেয়েছিলে মৃত্যু অব্ধি। সেই বুক আছে, শুধু তুমি নেই চিরচেনা। সেই বুক খালি পড়ে আছে। সেই বুকটা এখন কচকচ করে, কথার রঙ মিশে আছে বেদনার তুলিতে।

সে বুকটাকে রক্তাক্ত আর্ট গ্যালারি করে রেখেছি তোমার স্মৃতি সংরক্ষণে। তুমি কি শুধুই কপালের দোষ?

তুমি চলে গেছো!

হাতের রেখায় অকাল মৃত্যু.র স্বাদ!

তুমি আর আমার নেই!

এই যে দুঃখ, চোখে নেমে এসেছে বর্ষার বাদল দিন।

তুমি আছো আমার নেই, আছো অন্য কোথাও,

আমার না হয়ে! শিকারির বন্দুকের গু.লি তুমি!

লেগে আছো বুক পকেটের নিচে।

Respect!
Kommentar
Delen
Sany Hassan
Sany Hassan
13 w ·Vertalen

আব্বা শেষবার বিদেশ থেকে আসার সময় অনেক গয়না এনেছিলেন। আমার মায়ের ভা'গে একটা সোনার চুড়ি আর আমাকে একটা চেইন দিয়েছিলেন। বাকি সবকিছুই পরিবারের সবাইকে ভা'গ করে দেন। আব্বা বাড়ি এসেছে বিদেশ থেকে, সে উপলক্ষ্যে অনেক মেহমান এসেছিল বাড়িতে। আমার ফুফুও এসেছিল। ফুফু যাবার আগে আফসোস করে আম্মার হাতের চুড়িটা অনেক সুন্দর। আব্বা নাকি সুন্দর চুড়িটা আম্মাকেই দিয়েছে। ফুফুর জন্যও চুড়ি এনেছে। কিন্তু আম্মার চুড়িটা আসলেই একটু ভারী ছিল। সমালোচনা হয় আব্বা আম্মাকে কেন ভারী জিনিস দেবে? একটামাত্র বোন আমার ফুফু। তাকে দেয়া উচিত ছিলো না? অবশেষে ফুফু আমার ফুফার(ফুফুর স্বামী) সামনেই আম্মার চুড়িটা চেয়ে বসেন। আমাদের বাড়িতে আবার মেয়েজামাইকে অনেক যত্ন করা হয়। জামাইয়ের সামনে চুড়ি চেয়েছে ফুফু! সবার মতে চুড়িটা ফুপুকে দিয়ে দেয়া উচিত। কারণ দোষটাও নাকি আমার আব্বারই বউয়ের জন্য ভারী জিনিস কেন এনেছে? যাইহোক, দাদিসহ পরিবারের সবাই আম্মাকে বোঝালো চুড়িটা দিয়ে দিতে হবে। শেষ পর্যন্ত ফুফু চুড়ি নিয়েই ছেড়েছে। আসলে ফুফু চুড়িটা নেয়ার জন্যই ফুফার সামনে চেয়ে বসেছিল। যেন সবাই দিতে বাধ্য হই। না দিলে বলতো জামাইয়ের সামনে ভুল করে চেয়েছে। কিন্তু চুড়ি দেয় নি। সবসময় দাবি করবে সে না বুঝে চেয়েছে। কিন্তু ফুফু সবকিছু বুঝেই চেয়েছে।

কয়েকদিন পরে ফুফু আবার বাড়িতে আসে। এবার ফুফাতো বোনের পছন্দ হয়েছে আমার গলার চেইনটা। এই চেইনটাই নাকি সবচেয়ে সুন্দর। আব্বা নাকি সুন্দর চেইনটা আমাকে দিয়ে বড় অন্যায় করে ফেলেছে। আব্বা নাকি খুব স্বা'র্থপর। এমনই অনেক আলোচনা হল। আলোচনা স'মালোচনা শেষে ফুফু তার মেয়ের জন্য আমার চেইনটা নিয়েই ছাড়লো। এভাবেই আমাদের শখের,সাধের জিনিসগুলো ফুফুর হয়ে গেলো।

আমার আব্বা বিদেশ থেকে এসে একটা কালার টিভি কিনেছিলেন। আমাদের গ্রামে আর কোনো ঘরে কালার টিভি ছিল না। আব্বাই প্রথম কালার টিভি কিনে আনেন। কি যে খুশি হয়েছিলাম আমরা কালার টিভি দেখে! কিন্তু দুঃখের বিষয় ঐ টিভিটাও ফুফুর পছন্দ হয়ে গেল। ফুফুর বাড়িতে সাদা কালো টিভি ছিলো। আমার আব্বা বড় ভাই হয়ে কালার টিভি চালাবে, আর ফুফু সাদাকালো টিভি দেখবে! এটা হয় নাকি! আব্বা আবারও নাকি অ'ন্যায় করে ফেলেছে! আমার দাদি মেয়েকে প্রশ্রয় দিত। দাদির প্রশ্রয়েই এই ফুফু এসব দাবি করত। এরপরে সেই কালার টিভিটাও ফুফু নিয়ে গেল। আমাদের সাধের জিনিস,খুশির জিনিস আবারও ফুফুর হস্তগত হলো।

আমাদের বাড়িতে একটা বিশাল আকারের পুরনো চালের মটকা ছিল। পনেরো মন চাল ধরতো। হঠাৎ একদিন মটকা টার দিকে লো'লুপ দৃষ্টি গেলো ফুফুর। এবার সে চালের মটকা নিয়েই ছাড়বে। অবশেষে মটকাটাও নিয়ে গেল ফুফু। বড় ছেলে-মেয়ে দুটোর জন্মের অনেক বছর পরে ফুফুর ছোট ছেলেটার জন্ম হলো। এবার ফুফুর নজর গেল আমাদের বাড়ির কালো গ'রুটার দিকে। ফুফু যেটা চাইবে সেটা নিয়েই ছাড়বে। ছ'লনা আর বাহানা করে কালো গ'রুটাও ফুফু নিয়ে গেল। কালো গরুর দুধ আমরা খুব পছন্দ করতাম। কিন্তু শখের গ'রুটা ফুফু বাড়িতে চলে যায়। ঘটি,বাটি,কাঁসা,চিনেমাটির থালা-বাসন থেকে শুরু করে পছন্দের সবকিছুই ফুফু নিয়ে যেতো।

ফুফু বাড়ি এলে যাবার আগের রাতে পুডিং বানানো হতো। একটা বড় পুডিং ফুফু শ্বশুরবাড়িতে নিয়ে যাবে। আরেকটা ছোট পুডিং বানানো হতো আমাদের জন্য। আমরা রাতভর অপেক্ষা করতাম একটু পুডিং খাওয়ার জন্য। আমাদেরকে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হতো। সকালে উঠে শুনতাম ফুফু দুটো পুডিং'ই নিয়ে গেছে। ফুফু আমাদের বাড়িতে থাকাকালে বাড়ির পুকুর থেকে যদি বড় একটা মাছ উঠানো হতো, তাহলে সেই মাছটাও ফুফুর পছন্দ হয়ে যেতো এবং শ্বশুরবাড়ি নিয়েও যেত। এভাবে আমাদের সাধের আর শখের সব জিনিস চলে যেত ফুফুর বাড়িতে। সময় কি এভাবেই যায়? না, আমাদের শখ,আহ্লাদ আর সাধে ভা'ঙন ধরিয়েছিল ফুফু। অবশেষে ফুফুর সাধেও ভা'ঙন আসে। আরো একটু বেশি করে।

#সাধে_ভাঙন
পর্বঃ ১
#সিলভিয়া_সারিথা

চলবে

Respect!
Kommentar
Delen
Sany Hassan
Sany Hassan
14 w ·Vertalen

প্রেম নিয়ে একটা গল্প লিখবো । মজার গল্প

Respect!
Kommentar
Delen
avatar

Md Mohin

tai naki
Respect!
· Antwoord · 1747290707

Verwijder reactie

Weet je zeker dat je deze reactie wil verwijderen?

Laad meer berichten

Unfriend

Weet je zeker dat je wilt ontvrienden?

Rapporteer deze gebruiker

Aanbieding bewerken

Voeg tier toe








Selecteer een afbeelding
Verwijder je tier
Weet je zeker dat je deze tier wilt verwijderen?

beoordelingen

Om uw inhoud en berichten te verkopen, begint u met het maken van een paar pakketten. Inkomsten genereren

Betaal per portemonnee

Betalingswaarschuwing

Je staat op het punt om de items te kopen, wil je doorgaan?

Vraag een terugbetaling