AFace1 AFace1
    #aface1 #foryou #quotes #story #nature
    Recherche Avancée
  • S'identifier
  • Enregistrez

  • Mode jour
  • © 2025 AFace1
    Sur • Annuaire • Contactez nous • politique de confidentialité • Conditions d'utilisation • Rembourser • Work • Points and Payments • DMCA

    Sélectionner Langue

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Montre

Montre Bobines Films

Événements

Parcourir les événements Mes événements

Blog

Browse articles

Marché

Derniers produits

Pages

Mes Pages Pages aimées

Plus

Forum Explorer Messages populaires Emplois Des offres Des financements
Bobines Montre Événements Marché Blog Mes Pages Voir tout
Tohiislam456
User Image
Faites glisser pour repositionner la couverture
Tohiislam456

Tohiislam456

@Tohiislam456
  • Chronologie
  • Groupes
  • Aime
  • Suivant 13
  • Les adeptes 3
  • Photos
  • Les vidéos
  • Bobines
  • Des produits
13 Suivant
3 Les adeptes
5 des postes
Mâle
image
Tohiislam456
Tohiislam456
8 w

পাশের বাসার সুন্দরী ভাবি( হুজুরের বউ) কে চু-দার গল্প #চটি

টিফিনবক্স নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আমি বললাম তানজিলাতো বাসায় নেই বাপের বাড়ি গিয়েছে।

নুসরাত উত্তর দিল আমি জানি ভাবী বাসায় নেই, তাই আপনার জন্য কিছু খাবার রান্না করে আনলাম।
নুসরাতের কন্ঠ শুনে মাই যেন তব্দা খেয়ে গেলাম। একটা মানুষের কন্ঠ এতো সুন্দর হতে পারে? আমি বলি কি দরকার ছিল, সে অনেক কিছু রান্না করে দিয়ে গিয়েছে। নুসরতা ঘরের ভিতরে এক পা দেয় আমি বুঝতে পারি তিনি ঘরে আসতে চান আমি সরে গিয়ে তাকে জায়গা করে দিলাম। নুসরাত যখন ঘরের ভিতরে ঢুকলো আমি দরজা বন্ধ করে পিছনে তাকিয়ে আমার কাছে একঝলক মনে তার পিঠে বোরকার নীচে ব্রায়ের হুকের ভাজ দেখলাম। ছেলেদের এসব জিনিষ চোখ এড়ায় না।

নুসরাত ডাইনিং টেবিলের উপর টিফিনবক্সটা রেখে পুরো ঘর হেটে বেড়াচ্ছে আর বলছে আল্লাহ ভাইয়া আপনি ঘর এতো অগোছাল এতো নোংরা করে কেন রেখেছেন? এইভাবে কিভাবে থাকেন?
নুসরাতের কথা বলার ভঙ্গীতে মনে হচ্ছিল সে আমার অনেক পুরোনো বন্ধু। আমি নুসরাতের পিছনে পিছনে হাটছিলাম আর তার পাছার দিকে লোলুপ দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলাম। তানপুরার মতো সুন্দর পাছার শেপ।নুসরাত হঠাত পিছনে ঘুরে তাকায়, আমিও চোখটা অন্য দিকে সরিয়ে নেই।
নুসরাত একেবারে আমার বুকের কাছে চলে আসে। তার বোরকার ভিতরের খাড়া দুধ আর আমার বুকের মাঝে মনে হয় শুধু ১ সুতার ব্যবধান ছিল। নুসরাত বলে ভাইয়া আমরা মেয়েরা কিন্তু পিছন থেকেও বুঝি একজন ছেলে মেয়েদের কোনদিকে তাকিয়ে আছে।

আমি বলি মানে?নুসরাত আমার একটা হাত ধরে তার পাছার উপর রেখে বলে আমার পাছা যদি আপনার এতোই ভালো লাগে এভাবে পিছন থেকে চোখ দিয়ে গিলে খেতে হবে না ধরলেই পারেন।
আহা! কি মোলায়েম তুলতুলে একটা পাছা নুসরাতের। আমি আস্তে করে চাপ দেই তার নরম পাছায়।এবং বুঝতে পারি আমার ধারণাই ঠিক,এই মেয়ে বোরকার নীচে ব্রা প্যান্টি ছাড়া কিছুই পড়েনাই।
আমি অন্য হাত দিয়েও তার দুই পাছায় হাত দিয়ে আলতো করে টিপতে থাকি। এই সময় নুসরাতও আমার ঠোঁটে ঠোঁট বসিয়ে দেয়। মাখনের মতো তুলতুলে এই নরম ঠোঁটে হুজুর কিস না করে কিভাবে থাকে সেটাই বুঝতে পারলাম না।

আমি হলেতো সারাদিন চুষে চুষে রক্তাক্ত করে দিতাম। নুসরাতকে কিস করতে করতে আমি কোলে তুলে নেই।কোলে করে নুসরাতকে বিছানায় আছড়ে ফেলি। একটানে তার কালো বোরকা খুলে ফেলি।
ভিতরে দেখি ফলুদ কালারের ব্রা প্যান্টি পড়া। এটা আমার বউয়ের কাছ থেকেই কেনা।

বাকি অংশঃ কমেন্টে লিংক

Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

Jihan1

Shay
Aimer
· Répondre · 1748082441

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Tohiislam456
Tohiislam456
8 w

-সে*ক্স করতে হবে আমার সাথে ⛔

--হোয়াট?কি বলছো এসব তুমি?

-যেটা বললাম তাতো শুনলেই।

--এটা আমি পারবোনা নীল।

-ঠিক আছে, তাহলে তোমার সাথে সম্পর্কের শেষ এখানেই।

--কি? কি বলছো তুমি?মাথা ঠিক আছে তোমার?

-হ্যাঁ, আমার মাথা একদম ঠিক আছে।

--আগে তো কখনোই এমন বলোনি,তাহলে এখন হঠাৎ করে এমন করছো কেন?

-দেখো আমি এতো কথা শুনতে চাচ্ছি না। রাজি না হলে রিলেশনের এখানেই ইতি টানছি।

--আমাদের ৩ বছরের রিলেশন কিভাবে এতো সহজে শেষ করে দিতে পারো?

-হ্যাঁ,পারি। তুমি রাজি হবে? নাকি রিলেশন শেষ করবো এখানেই?

--তুমি যাই করোনা কেন, আমি তোমার নোংরা প্রস্তাবে কিছুতেই রাজি হতে পারবোনা।

-ওকে বাই, ভালো থেকো।

--হ্যালো নীল? হ্যা.....

ফোন কেটে দেয় নীল। তানহার সাথে তার প্রায় ৩ বছরের সম্পর্ক। নীল আগে কোনোদিন তানহার সাথে এরকম আচরণ করেনি,বা এমন কোনো কথাও বলেনি। তাই তানহা বার বার অবাক হচ্ছে যে কিভাবে এতো শান্তশিষ্ট একটা ছেলে এতোটা বদলে যেতে পারে? ও তো কখনো স্পর্শই করেনি তানহাকে, তাহলে হঠাৎ কেন রুম ডেট করার কথা বলছে? এটা কিছুতেই মেনে নিতে পারছেনা তানহা।

বারবার নীলকে কল করে কিন্তু নীল রিসিভ করে না। প্রায় ৭ দিন হয়ে গেলো, নীল একটা বারও কল করেনি তানহাকে। কিন্তু সেতো তানহাকে খুব ভালোবাসতো, তাহলে কেন এমন করছে? সত্যিই কি ভালোবাসতো? নাকি শুধু নাটক করছিলো এতোদিন? তানহা আর ভেবে পারছেনা।

এক সপ্তাহে হাজার বার কল করেছে নীলকে, যদি কখনো কল রিসিভ করে তাহলে নীল শুধু এটাই বলে যে "কেন কল করেছো? বললাম না আমার সাথে তোমার সম্পর্ক শেষ? তাহলে অহেতুক জ্বালাচ্ছো কেন?"

তানহা অনেক বুঝানোর চেষ্টা করে নীলকে, কিন্তু নীল আর আগের মতো নেই। সত্যিই বদলে গিয়েছে সম্পুর্ণ। কিন্তু তানহা যে খুব ভালোবাসে তাকে, নীল ভালোবাসুক বা নাই বাসুক, সে কিভাবে ভুলে যাবে তাকে?

--হ্যালো নীল?

-কেন আবার ফোন করেছো? কতোদিন বলবো আমাকে ডিস্টার্ব করবেনা?

--নীল প্লিজ একবার আমার কথা তো শোনো?

-কি কথা শুনবো তোমার? তুমি তো ভালোই বাসোনা আমাকে। ভালোবাসলে অবশ্যই রাজি হতে।

--প্লিজ বিশ্বাস করো নীল, আমি খুব ভালোবাসি তোমাকে। আমাকে এভাবে কষ্ট দিয়োনা। তুমি কিভাবে আমার সাথে কথা না বলে থাকতে পারছো? একটু কি খারাপ লাগেনা আমার জন্য?

-না লাগেনা, আর প্লিজ শেষ বারের মতো বলছি আমায় দয়া করে আর বিরক্ত করবেনা। বাই..

--হ্যালো নী...

তানহার কান্না যেন আর থামতে চায় না। নীল কিভাবে এমন করছে তার সাথে? সে তো এই ৩টা বছরে কখনোই তার সাথে এরকম বিহ্যাভ করেনি। কিন্তু এখন বারবার ধমক দিচ্ছে তাকে। ২দিন পরে সে আবার কল করে নীলকে ...

--হ্যালো নীল?

-আবার কি? বারবার বিরক্ত করো কেন?

-- আমি রাজি তোমার কথায়।

-সত্যিই! সত্যি রাজি তুমি?

--হুম, রাজি।

- আমি জানতাম তুমি রাজি হবেই। আমায় এতো ভালোবাসো তুমি? লাভ ইউ বাবু।

--হুম ভালোবাসি তোমাকে খুব। তাই ছেড়ে যেতে পারছিনা। এখন বলো কোথায় যেতে হবে?

-তোমার ইনবক্সে একটা ঠিকানা দিচ্ছি, ওখানে চলে এসো। আমার এক বন্ধুর ফ্লাট, আজ বাসায় কেউ নেই।

--আচ্ছা ঠিক আছে আমি আসছি।

নীলের দেওয়া ঠিকানা অনুযায়ী তানহা চলে যায় সেখানে। গিয়ে দেখে নীল আগে থেকেই বসে আছে।

-এতক্ষণে আসার সময় হলো তোমার?

--সরি, রাস্তায় একটু জ্যাম হয়েছিলো।

-আচ্ছা তুমি কি সত্যিই রাজি?

--হুম বাবু রাজি।

-ভেবে বলছো তো?

--হুম,অনেক ভেবেছি, তোমাকে ছাড়া আমি থাকতে পারবোনা।

-(ঠা"সসসসসসস)👋 তুই ভাবলি কি করে যে আমি এরকম জঘন্য একটা কাজ করবো?

--(মুখে হাত দিয়ে অবাক হয়ে নীলের দিকে চেয়ে আছে তানহা)

-এতো দিনে এই বিশ্বাস হলো আমাকে? কিভাবে ভাবলি আমি তোর জীবন নষ্ট করবো? আমার বাড়িতেও একটা ছোট বোন আছে, তার সাথে কেউ এমন করলে কি মানতে পারতাম আমি? তাহলে আমি কেন অন্য মেয়ের জীবন নষ্ট করতে যাবো?

এতক্ষণে তানহার চোখ দিয়ে জল গড়িয়ে পড়েছে। সে আর পারলোনা নিজেকে সামলাতে। সোজা জড়িয়ে ধরে তাকে, "আই লাভ ইউ নীল, লাভ ইউ সো মাচ"

-চলো বাড়ি পৌঁছে দিয়ে আসি তোমাকে।

এখনকার ভালবাসাটা মানেই রুমডেট।

--মেয়েরা ভালবাসার টানে বাধ্য হয় তাদের সবটুকু দিতে, কিন্তু আপনি কখনো ভেবেছেন কি আপনার ও বোন আছে সে ও একটা মেয়ে।

আর মেন্টাল মেয়েরা তোমরা কি এটা বোঝ না,যে

ছেলে বিয়ের আগে রু/ম/ডে/ট করতে চাই , সে তোমাকে না, তোমার দেহ কে ভালোবাসে।তারপরও কেনো যাও দেহ বিলিয়ে দিতে। জানি কথাগুলো আপনাদের কাছে ভালো লাগে নি,তবে যেটা সত্যি সেটাই তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।❤️

Aimer
Commentaire
Partagez
Tohiislam456
Tohiislam456
8 w

আমার শ্বাশুড়ি হাসি তামাশা একটুও পছন্দ করেন না। উনি সবসময় চেয়েছিলেন উনার ছেলের বউ হবে গুরুগম্ভীর চৌধুরানী, সবসময় মু"ড নিয়ে থাকবে, ধীর স্থীর হয়ে সব সামলাবে কিন্তু উনার দোয়া আল্লাহ কবুল করেননি। প্রীতম আমাকে বিয়ের আগের থেকে প্রতিদিন বলতো, "ছোঁয়া সাবধান, মায়ের সামনে না কিন্তু।"

আমি বলতাম, "আশ্চর্য এমন করো কেনো, মায়ের সামনে তোমাকে চু"মু তো খাচ্ছিনা।" প্রীতম বলতো, "তোমার যত শয়তানি, রং তামাশা সব আমরা রুমের ভেতর করবো ঠিকাছে?" আমি ডাবল মাইন্ডেড মানুষ, সরল মনে ওকে বলতাম, "শুধু এগুলাই করবো?" ও বলতো, "শা"ট আপ।"

বিয়ে হয়ে আসার পর আজকে দিয়ে তিনদিন হলো মাত্র। আমি এই তিনদিনে একবারও ফা"ল"তু কথা বলে হাসিনি। আমি সকালে উঠি, গুরুগম্ভীর সেজে বসে থাকি সারাদিন। গত তিনদিনে আমার সেন্স অব হিউমার এর ব্যবহার না হওয়ায় জং ধরে গিয়েছে।

আজকে আমার খালা শ্বাশুড়ি এসেছেন। প্রীতম বলেছে আমাকে একদম চুপ হয়ে থাকতে। আমার এই ছেলেটাকে এখন দেখতে ইচ্ছা করেনা। ওকে বললাম "তোমাকে চেঞ্জ করার কোনো ওয়ে আছে?" ও বললো, "না, নাই। বিয়ে করে ফেলছো, তিনমাসের ভেতর ডি"ভো"র্স দিওনা। অনেক টাকা দিয়ে বিয়ে করছি, কটা-দিন যেতে দাও।"

কথাটা শুনে বের হয়ে আসলাম রুম থেকে। আসার সাথে সাথেই খালা শ্বাশুড়ি আমাকে বললেন, "বাচ্চা নিবে কবে, তোমার কোলে বাবু দেখতে চাই।" মনে মনে বললাম, আমি আপাতত আপনাদের প্রীতমের কোলে থাকতে চাই।

খালা শ্বাশুড়ির সাথে গল্প করতে করতে তিনি বললেন, "তুমি অনেক লম্বা, এত লম্বা হইছো কীভাবে? আমার লামিয়ারে দেখো, ওর মায়ের মত খাটো হবে, তাইনা?"

আমি উনার ছেলেকে দেখায়ে জিজ্ঞেস করলাম, "আপনার ছেলে লামিয়ার বাবা না?" খালা রেগে গিয়ে ধ"ম"ক দিয়ে বললেন, "ও; বাবা না, তো কে বাবা?" আমি গম্ভীর হয়ে বললাম, "উনি যদি বাবা হয়ে থাকেন, তাহলে মেয়ে তার বাপের মত খাটো হলেও হতে পারে।"

খালা মুখ কা"লো করে তাকায় আছেন মায়ের দিকে। এদিকে প্রীতম আমাকে ইশারা দিচ্ছে চু"প থাকতে।

আশ্চর্য, আমি তো গুরুগম্ভীর হয়েই কথাটা বললাম। এমন করে কেনো সবাই!
প্রীতম আমাকে ভেতরে নিয়ে গেলো। গিয়ে বললো, "ছোঁয়া এসব কি বলো তুমি?" আমি বললাম, "দেখো আমি গুরুগম্ভীর ছিলাম, ফা"ল"তু মে"জা"জ দেখাবা না"। ও বললো, "আচ্ছা লক্ষ্মী শুনো আমি শিখায় দিবো তোমাকে, কিভাবে কথা বলবা। তাও উল্টাপাল্টা কিছু বলোনা, অন্তত মা যে-কদিন আছে।"

আমাকে লক্ষ্মী ডাকলে আমি গলে যাই। আমি বললাম "আচ্ছা।"
খাবার টেবিলে সবাই একসাথে।

প্রীতম বলেছে কোনো কাজ তাড়াহুড়োতে করা যাবেনা। একটু নিঃশ্বাস নিয়ে কাজ করতে হবে। কেউ কিছু বললে তার দিকে একটু তাকিয়ে তারপর অল্প করে উত্তর দিতে এবং যেকোনো পরিস্থিতিতে স্থীর থাকতে, এটাতে দেখতে বুদ্ধিমতী লাগবে আর এভাবে ফানি কথা বললেও নাকি গুরুগম্ভীর লাগবে। মা নাকি এমন অনেক পছন্দ করেন।

খেতে বসলাম সবাই। হঠাৎ খালা আবারও বললেন, "তোমরা বাচ্চা নিবা কবে? ম"রা"র আগে প্রীতমের বাচ্চা দেখে যাইতে পারবোনা নাকি? বউমা, আমারে বাচ্চা দেখাইবা না?"

কথাটা শুনে রা"গ হলো! কেননা এই কথা উনি এসে অনেকবার বলে ফেলেছেন।

আমি চুপ হয়ে আছি। প্রীতম ল"জ্জা ল"জ্জা হাসি দিচ্ছে। আমি গুরুগম্ভীর হয়ে বললাম, "আপনাদের ছেলেকে বলেন। ওকে ছাড়া বাচ্চা তো দিতে পারবোনা।"

কথাটা শুনে খালার গলায় খাবার আটকে গেলো। প্রীতম টাষ্কি লেগে আছে। ভাবী মুখে হাত দিয়ে হাসছে। আমি ভাবছি রা"গে"র মাথায় এ কি বলে ফেললাম! এদিকে পানি আমার কাছে। আমি অবশ্য মোটেও বিচলিত হলাম না। আমি আস্তে-ধীরে পানি নিয়ে এগোচ্ছি।

প্রীতম এসে খপ করে পানি নিয়ে খালাকে খাওয়ালো৷ মা আমাকে বকা দিয়ে বললেন,

এসব কি বৌমা? কথাবার্তার ঠিক নাই? আর পানি নিয়ে অমন করতেছিলা কেনো? তোমাদের খালার যদি কিছু হতো?

আমি জানি অল্প করে কথা বলতে হয়, এতে ভাব অন্যরকম থাকে। আমি মায়ের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকলাম। এরপর গম্ভীর গলায় বললাম,
-"চিল মা, খালা তো ম''রে"নি।" 😬

কথাটা শুনে খালার গলায় পানি আটকে গেলো৷ খালার ছেলে জগ হাতে দাঁড়িয়ে আছেন। ভাবী হাসে। মা কটমট করছেন। গুরুগম্ভীরও কি হতে পারবোনা এখন? কি মুসিবত!

হঠাৎ প্রীতম এসে বললো, রুমে চলো কথা আছে। আমি সরল মনে ওকে বললাম, খালি কথাই বলবা? প্রীতম ছোট্ট ধ"ম"ক দিয়ে বললো,
"শাট আপ ছোঁয়া।" 🙂

>লেখাঃ Arni Shawkat (অর্নি শওকত)

Aimer
Commentaire
Partagez
Tohiislam456
Tohiislam456
8 w

তাদের লক্ষ্য ছিল, প্রকৃতিকে রক্ষা করা, পরিবেশের গুরুত্ব বোঝানো এবং তরুণদের মধ্যে সচেতনতা তৈরি করা। তারা জানত, বর্তমান পৃথিবী যতই উন্নত হোক না কেন, যদি প্রকৃতির প্রতি অবহেলা করা হয়, তবে একদিন পৃথিবী ধ্বংস হয়ে যাবে।

প্রথম দিন থেকেই তারা *গাছের চারা রোপণ*, *পানির সঞ্চয়*, *প্লাস্টিকমুক্ত বিশ্ব* এবং *বর্জ্য ব্যবস্থাপনা* নিয়ে কাজ শুরু করল। কলেজের ক্যাম্পাসে তারা নিয়মিত গাছ লাগানো শুরু করল এবং সবার মধ্যে এই বিষয়ে সচেতনতা ছড়াতে লাগল। তারা অনেক ছাত্র-ছাত্রীদের স্বেচ্ছাসেবী হিসেবে কাজ করতে বলল এবং একে একে তাদের সদস্য সংখ্যা বাড়তে থাকল।

একদিন, তারা কলেজের শিক্ষককে প্রকৃতি রক্ষার বিষয়ে একটি সেমিনার আয়োজন করার জন্য অনুরোধ করল। শিক্ষকরা তাদের অনুরোধে সাড়া দিলেন এবং সেমিনারটি অনুষ্ঠিত হলো। সেমিনারে *NLSC* তাদের কাজের অভিজ্ঞতা শেয়ার করল এবং উপস্থিত সবাইকে প্রকৃতি রক্ষায় একযোগ কাজ করার আহ্বান জানালো।

Read Less

Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

hanif ahmed Romeo

 
┼─༊একটা মানুষের সাথে শুধু প্রেম আর ভালোবাসার সম্পর্ক থাকলে চলে না,সাথে বন্ধুত্ব আর খুনসুটি সম্পর্কটাও থাকা প্রয়োজন 😍💘🤍
Aimer
· Répondre · 1748046569

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Tohiislam456
Tohiislam456
8 w

বাবার পরে স্বামি
এটা ১০০% যে মানে সে হলো আসল নারী

image
Aimer
Commentaire
Partagez
avatar

hanif ahmed Romeo

 
┼─༊একটা মানুষের সাথে শুধু প্রেম আর ভালোবাসার সম্পর্ক থাকলে চলে না,সাথে বন্ধুত্ব আর খুনসুটি সম্পর্কটাও থাকা প্রয়োজন 😍💘🤍
Aimer
· Répondre · 1748046600

supprimer les commentaires

Etes-vous sûr que vous voulez supprimer ce commentaire ?

Chargez plus de postes

Désamie

Êtes-vous sûr de vouloir vous libérer?

Signaler cet utilisateur

Modifier loffre

Ajouter un niveau








Sélectionnez une image
Supprimer votre niveau
Êtes-vous sûr de vouloir supprimer ce niveau?

Avis

Afin de vendre votre contenu et vos publications, commencez par créer quelques packages. Monétisation

Payer par portefeuille

Alerte de paiement

Vous êtes sur le point d'acheter les articles, voulez-vous continuer?

Demande à être remboursé