এক ছিল টগর...
গ্রামের এক প্রান্তে ছোট্ট একটা কুঁড়েঘরে থাকত সে।
মা-বাবা নেই, আত্মীয়স্বজনও না... একা একটা ছেলেপেলা।
তবু সে দুঃখ করে না।
কারণ তার একটা হৃদয় আছে — আর সেই হৃদয়েই একদিন জায়গা করে নেয়… ভোলা।
(বৃষ্টির শব্দ, ঠান্ডা বাতাসের সোঁ সোঁ আওয়াজ)
এক বৃষ্টিভেজা সন্ধ্যায়,
টগর দেখে – তার কুঁড়েঘরের সামনে ছোট্ট একটা কুকুরছানা কাঁপছে…
গায়ে কাঁদা, ভিজে একদম… চোখে ভয়!
সে আর দেরি করে না, কোলে তোলে, মুছে দেয় গা, দেয় নিজের ভাত আর মাংস।
(নরম আবেগী সুর)
সেই থেকে ভোলা আর টগর — হয়ে ওঠে প্রাণের বন্ধু।
ভোলা আর টগর একসঙ্গে ঘুমায়, খেলে, নদীতে ঝাঁপ দেয়।
গ্রামবাসী বলে, “ওরা এক প্রাণ দু’দেহ।”
(রাতের পটভূমি, কুকুরের ঘেউ ঘেউ আওয়াজ, গ্রামবাসীর চিৎকার)
এক রাত, চোর ঢুকে পড়ে টগরের ঘরে।
টগর ঘুমিয়ে, কিন্তু ভোলা… ভোলা জেগে!
সে ঘেউ ঘেউ করে সবাইকে জাগিয়ে তোলে!
গ্রামবাসী এসে চোর ধরে ফেলে।
(নাটকীয় সুর বদলে ধীরে ধীরে আবেগী হয়)
সেই রাতেই,
টগর ভোলার গলায় একটা লাল ফিতা বেঁধে বলে…
“তুই শুধু কুকুর না রে ভোলা, তুই আমার ভাই… তুই আমার সব।”
(শেষে ধীরে ধীরে সুর থামে)
বর্ণনাকারীর কণ্ঠ (নরম স্বরে):
ভালোবাসা শুধু রক্তের সম্পর্ক নয়…
একটা ছোট্ট কুকুরও পারে কারো পৃথিবী হয়ে উঠতে।
sagor islam
Eliminar comentario
¿ Seguro que deseas eliminar esté comentario ?
Md soni soni
Eliminar comentario
¿ Seguro que deseas eliminar esté comentario ?
Nadim Ahmed
Eliminar comentario
¿ Seguro que deseas eliminar esté comentario ?