১০. প্রাচীনকাল থেকে মক্কার গুরুত্বের কারণ কী? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : ধর্মীয় কারণে প্রাচীনকাল থেকেই মক্কার গুরুত্ব ছিল অনেক বেশি। হযরত ইবরাহিম (আ) মক্কায় কাবা ঘর নির্মাণ করার পর থেকে হল পালনের উদ্দেশ্যে লোকেরা পৃথিবীর বিভিন্ন প্রান্ত থেকে মক্কায় গমন করত। আইয়ামে জাহেলিয়াতেও মক্কায় হল পালন হতো। মুহাম্মদ (স) এর আবির্ভাবের পরেও মুসলমাদের হল পালনের উদ্দেশ্যে মক্কার যেতে হয়। তাই ধর্মীয় কারণে মক্কার গুরুত্ব প্রাচীন কাল থেকেই।
হায়ারোগ্লিফিক হলো প্রাচীন মিসরীয়দের চিত্রলিপিভিত্তিক লিখন পদ্ধতি।
হায়ারোগ্লিফিক অর্থ পবিত্র লিপি। এটি ছিল একটি লিখিত ভাষা। এ লিখিত ভাষায় নানাপ্রকার দ্রব্য, প্রকৃতি ও বিষয় প্রভৃতির ছবি আঁকা থাকত। হায়ারোগ্লিফিক শিলালিপি প্রথমে তৈজসপত্র, ফলক এবং কবরের গায়ে খোদাই করা হতো। পরে মিসরে প্যাপিরাস নামক কাগজ আবিষ্কৃত হলে এতে এ লিপি উৎকীর্ণ করা হয়। প্রায় ৭৫০টি চিত্র লিপির চিহ্ন দিয়ে এ প্রাচীন মিসরীয় লিপি পদ্ধতি তৈরি হয়েছিল।
উত্তর : উত্তর ও দক্ষিণ মিসরকে একত্রিত করার মাধ্যমে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন। প্রাক-ডাইনেস্টি যুগাবসানের পর মিসর উত্তর মিসর এবং দক্ষিণ মিসর এ দু’ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে। খ্রিষ্টপূর্ব ৩৫০০ অব্দে এ দু’অংশকে একত্র করে মেনেস তার শাসক নিযুক্ত হন। তাঁর রাজধানী স্থাপিত হয়। । মেমফিস শহরে। এভাবে রাজা মেনেস ফেরাউনের মর্যাদা লাভ করেন।
৫. উটকে কেন মরুভূমির জাহাজ বলা হয়? ব্যাখ্যা করো।
উত্তর : মরূজীবনের প্রধান সহায়ক বাহন হওয়ায় উটকে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।
আরবের অধিকাংশ অঞ্চলই মরুময়। আর উত্তপ্ত মরু অঞ্চলে উটই চলাচলের একমাত্র উপযোগী প্রাণী। তাই অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক গুরুত্ব বিবেচনায় মরুময় আরবে এটি সর্বাধিক গৃহপালিত প্রাণী। মরুবাসীরা খাদ্য ও পানীয় সংগ্রহ, যোগাযোগ এবং ক্রয়-বিক্রয়ের প্রধান বাহন হিসেবে উঠকে ব্যবহার করে। তাই একে মরুভূমির জাহাজ বলা হয়।
অবশ্যই একটি নাম দিয়ে আপলোড করতে হবে | কমেন্ট করতে হলে অবশ্যই সেটি 50 অক্ষর হতে হবে | এর কম যদি হয় তাহলে পেমেন্ট পাবেন না | একই পোস্ট বারবার রিপিট এবং শুধু হাই-হ্যালো একটি দুটি ইমোজি😍 দিয়ে পোস্ট করেন তাহলে অ্যাকাউন্ট ব্যান্ড হয়ে যাবে | যদি আপনার কোনও পোস্ট গুগলে র্যাঙ্ক করে এবং ৩০০০ ভিউ অতিক্রম করে, তাহলে আপনি আরও ১০০ টাকা বোনাস পাবেন। ট্রেন্ডিং বিষয় নিয়ে কাজ করুন । 100% পেমেন্ট দিয়ে থাকি শুধু আপনারাই ভুল করেন আর আমাদের দোষ দেন| #face