AFace1 AFace1
    #bangladesh #education #web #life #series
    Advanced Search
  • Login
  • Register

  • Day mode
  • © 2025 AFace1
    About • Directory • Contact Us • Privacy Policy • Terms of Use • Refund • Work • Points and Payments • DMCA

    Select Language

  • Arabic
  • Bengali
  • Chinese
  • Croatian
  • Danish
  • Dutch
  • English
  • Filipino
  • French
  • German
  • Hebrew
  • Hindi
  • Indonesian
  • Italian
  • Japanese
  • Korean
  • Persian
  • Portuguese
  • Russian
  • Spanish
  • Swedish
  • Turkish
  • Urdu
  • Vietnamese

Watch

Watch Reels Movies

Events

Browse Events My events

Blog

Browse articles

Market

Latest Products

Pages

My Pages Liked Pages

More

Forum Explore Popular Posts Jobs Offers Fundings
Reels Watch Events Market Blog My Pages See all

Discover posts

Posts

Users

Pages

Group

Blog

Market

Events

Forum

Movies

Jobs

Fundings

sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
বিশ্বায়ন


(সংকেত: ভূমিকা; বিশ্বায়নের সংজ্ঞা; বিশ্বায়নের উৎপত্তি; বিশ্বায়নের উদ্দেশ্য; বিশ্বায়নের বৈশিষ্ট্য; বিশ্বায়নের কারণ; বিশ্বায়নের সুফল; বিশ্বায়নের কুফল; আমাদের করণীয়; উপসংহার।)



ভূমিকাঃ

বর্তমান সময়ের সবচেয়ে আলোচিত একটি বিষয় হচ্ছে বিশ্বায়ন। যার মাধ্যমে বিশ্ববাসী তাদের রাজনৈতিক, সামাজিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক সম্পর্ককে নিজেদের নাগালের মধ্যে নিয়ে এসেছে। যার ফলে জাতি-রাষ্ট্রের ধারণাটি উঠে গিয়ে সমগ্র বিশ্ব একটি গ্রামে পরিণত হয়েছে। এ সম্পর্কে পল হারস্ট ও গ্রাহাম থমসন বলেন, 'Globalization has become a fashionable concept in the social sciences
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
উপসংহার:

পরিবেশ দূষণ সমস্যা নিয়ে আজ সব দেশই চিন্তিত। সভ্যতার অস্তিত্বই আজ এক সংকটের মুখোমুখি এসে দাঁড়িয়েছে। তাই ১৯৭২ সালে ‘মানুষের পরিবেশ’ নিয়ে সম্মিলিত জাতিপুঞ্জের অধিবেশন হয়ে গেল স্টকহোমে। ১৯৯২ সালে ব্রাজিলের রিওডি জেনিরোতে অনুষ্ঠিত হয়েছে ১২ দিনব্যাপী ধরিত্রী সম্মেলন। বাংলাদেশের সংবিধানেও পরিবেশ দূষণ প্রতিরোধের শর্ত আরোপ করা হয়েছে। এখানেও প্রতি বছর ৫ জুন বিশ্ব পরিবেশ দিবস পালিত হচ্ছে। আজ পরিবেশ দূষণ মানব সভ্যতার জন্য ভয়ংকর বিপদের পূর্বাভাস। ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি নিরাপদ পৃথিবী গড়ে তোলার লক্ষ্যে যেকোনো মূল্যে পরিবেশ দূষণ রোধ করার প্রয়োজনীয়তা অনস্বীকার্য।
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
দূষণের প্রতিকার:

দূষণের ভয়াবহ পরিণামের কথা ভেবে বিশ্বের সভ্য মানুষ আজ আতঙ্কিত। কী উপায়ে এ ভয়ংকর সমস্যার মোকাবিলা সম্ভব তা নিয়ে ভাবনা, পরিকল্পনার শেষ নেই। বায়ু দূষণের প্রতিকারের জন্য গ্রহণ করা হয়েছে কলকারখানার দহন-প্রক্রিয়াকে নিয়ন্ত্রণ করে নির্গত দূষকের পরিমাণ কমানোর ব্যবস্থা। তা ছাড়া গ্রহণ করা হয়েছে বৃক্ষ রোপণ পরিকল্পনা। এক গবেষণায় দেখা গেছে, একমাত্র বনায়নের মাধ্যমেই প্রায় সব ধরনের পরিবেশ দূষণের হাত থেকে রক্ষা পাওয়া সম্ভব। দূষিত পানিকে পানযোগ্য করে তুলতে হলে উপযুক্ত পরিস্রবণ দরকার। শব্দ দূষণের কুপ্রভাব কমানোর প্রধান উপায় হলো, শব্দবিরোধী কক্ষের ব্যবহার। প্রযুক্তিবিদ্যার সাম্প্রতিক অগ্রগতিতে এমন কতকগুলো পদ্ধতির উদ্ভাবন হয়েছে, যাতে পরমাণু চুল্লির আবর্জনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়েছে। এর ফলে নিউক্লিয় বিদ্যুৎকেন্দ্রের পরিবেশে কোনো তেজস্ক্রিয় থাকবে না।
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
তেজস্ক্রিয় দূষণ:

পারমাণবিক যুদ্ধ, পারমাণবিক অস্ত্রের পরীক্ষা-নিরীক্ষার মধ্যে তেজস্ক্রিয় দূষণের বিপদ সবচেয়ে বেশি নিহিত। ১৯৬৩ তে একটি মার্কিন নিউক্লিয় সাবমেরিন আটলান্টিক সাগরে হারিয়ে যায়। তা থেকে প্রচুর পরিমাণে তেজস্ক্রিয় পদার্থ ছড়িয়ে পড়ে প্রাকৃতিক পরিবেশে। নিউক্লিয় জ্বালানি উৎপাদনকেন্দ্রের আবর্জনা তার ক্ষতিকারক ক্ষমতা নিয়ে ৬০০ বছর পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে।
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
শব্দ দূষণের ভয়াবহতা:

শব্দ দূষণ যে শুধু বিরক্তি সৃষ্টি করে তাই নয়, মানবদেহের আর্টারিগুলো বন্ধ করে দেয়, এড্রনালিনের চলাচল বৃদ্ধি করে এবং হূৎপিণ্ডকে দ্রুত কাজ করতে বাধ্য করে। ধারাবাহিক উচ্চ শব্দের মধ্যে থাকলে হার্টঅ্যাটাক ও স্ট্রোকের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে, শব্দ দূষণ স্নায়বিক বৈকল্যের কারণ হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, ধারাবাহিক শব্দ দূষণ শ্রবণশক্তি নষ্ট করে এবং স্নায়ুর স্থায়ী ক্ষতি সাধন করে। তাঁদের মতে, রাজধানীতে বসবাসকারী মানুষের হার্ট, কিডনি ও ব্রেনের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ছে। শব্দ দূষণে শিশুদের মেজাজ হচ্ছে খিটখিটে। তারা শ্রবণশক্তি হারাচ্ছে, হারাচ্ছে তাদের একনিষ্ঠতা। এর প্রভাব তাদের লেখাপড়ার ওপর পড়ছে। সব ধরনের শব্দ দূষণের ফলেই মানুষের ঘুম, শ্রবণশক্তি, মানসিক ও শারীরিক স্বাস্থ্যের অবনতি হয়। যেকোনো ধরনের শব্দ দূষণই গর্ভবতী মায়েদের ক্ষতি করে দারুণভাবে। শব্দ দূষণে মানুষের স্থায়ী মানসিক বৈকল্য দেখা দিতে পারে।
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
শব্দ দূষণ:

শব্দ দূষণ এ যুগের এক গুরুত্বপূর্ণ, জলজ্যান্ত সমস্যা। দিন দিন এ সমস্যা আশঙ্কাজনক হারে বাড়ছে। শহরে শব্দ দূষণের মাত্রা সর্বাধিক। প্রতিনিয়তই এখানে মোটরগাড়ির হর্ন, কলকারখানার বিকট আওয়াজ, বাজি পটকার শব্দ, রেডিও, টেলিভিশনের শব্দ, লোকজনের চিৎকার চেঁচামেচি, উৎসবের মত্ততা, মাইকে চড়া সুর, সব মিলেমিশে এক অপস্বর সৃষ্টির মহাযজ্ঞ চলছে। শব্দ দূষণের পরিণাম ভয়াবহ।শব্দ দূষণের উৎস অনেক এবং অনেক ধরনের। যথাযথ কারণ ছাড়া যত্রতত্র মাইক বা ক্যাসেট প্লেয়ার বাজানো বন্ধ করতে হবে। প্রয়োজনে-অপ্রয়োজনে হর্ন বাজানো এবং হাইড্রোলিক হর্ন বাজানো আইনগতভাবে বন্ধ করতে হবে। আবাসিক এলাকায় যাতে কলকারখানা গড়ে উঠতে না পারে, তার ব্যবস্থা করতে হবে।বন ও পরিবেশ আইন ১৯৯৭ অনুসারে হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসহ আরও কিছু প্রতিষ্ঠান থেকে ১০০ মিটার পর্যন্ত এলাকাকে নীরব এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। শব্দ দূষণ রোধে মানুষের সচেতনতা সবচেয়ে বেশি।ঢাকা এখন শব্দ দূষণের নগর। ২০০৩ সালে দুই স্ট্রোকবিশিষ্ট অটোরিকশা ঢাকা শহর থেকে উঠিয়ে দেওয়ার পর বায়ু দূষণের পাশাপাশি শব্দ দূষণের মাত্রাও অপেক্ষাকৃত কমে যায়, ফলে নগরবাসী কিছুটা স্বস্তি পেয়েছিল। কিন্তু তাদের সে স্বস্তি বেশি দিন স্থায়ী হয়নি। শব্দ দূষণের ফলে যে অসুখ হয়, তার মেয়াদ দীর্ঘমেয়াদি হয় বলে মানুষ তৎক্ষণাৎ এর কুফল বুঝতে পারে না। তাই এদিকে মানুষের নজরও থাকে কম। এ কারণে ঢাকার আবাসিক এলাকা, হাসপাতাল, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান—কোনো কিছুই রেহাই পাচ্ছে না যানবাহনের হাইড্রোলিক হর্ন, কারখানার উচ্চশব্দ, মাইক ও সিডি প্লেয়ারের উদ্দাম আওয়াজ থেকে।
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
পানি দূষণ:

পানি দূষণ আধুনিক সভ্যতার আরেক অভিশাপ। পৃথিবীর সমুদ্র, নদ-নদী, পুকুর, খালবিল ইত্যাদির পানি নানাভাবে দূষিত হচ্ছে। নদীর তীরে গড়ে উঠেছে সমৃদ্ধ জনপদ, শহর। প্রতিষ্ঠিত হয়েছে আধুনিক চটকল, কাপড়কল, কয়লা ধোলাইকল, চিনিকল, কাগজের কল, ভেষজ তেল তৈরির কারখানা, চামড়া পাকা করার কারখানা ইত্যাদি। এসব কলকারখানার আবর্জনা প্রতিনিয়ত নদ-নদীর পানি দূষিত করছে। প্রতি দিন বিভিন্ন শিল্পাঞ্চল থেকে ক্ষার, অ্যামোনিয়া, সায়ানাইড, ন্যাপথালিন, ফিনল ও বিবিধ রাসায়নিক জল দূষক উপাদান এসে মিশছে। দূষণের কবলে বাংলাদেশের প্রায় সব নদীর পানি। পুকুর, খাল-বিল দূষণের জন্য নালা-নর্দমা, ঘরবাড়ির আবর্জনা ইত্যাদি দায়ী। এর থেকেই দূষিত হয় মাটি, দূষিত হয় পানীয় জল। সমুদ্র নদী খালবিল পুকুরের মাছেও নানারূপ দূষণ ঘটছে। ছড়িয়ে পড়ছে নানা রকমের সংক্রামক রোগ। মাঝেমধ্যে তা মহামারির আকার ধারণ করে। মৃত্যু এসে ছিনিয়ে নিয়ে যায় কত জীবন। এমনি করেই দিনের পর দিন জনস্বাস্থ্য বিনষ্ট হচ্ছে।
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
বায়ু দূষণ ও নানা প্রতিক্রিয়া:

দূষণের প্রকৃতি ও পদ্ধতির মধ্যেও রয়েছে বিভিন্নতা। আমাদের প্রাকৃতিক সম্পদের অন্যতম উপকরণ হলো বায়ু। সেই বায়ু দূষণ আজ বিশ্বজুড়ে। সবার স্বাস্থ্যের পক্ষেও এ এক গুরুতর সমস্যা। বাতাসে কার্বন ডাই-অক্সাইডের পরিমাণ নিয়ত বাড়ছে। ফলে আবহাওয়ায় তাপমাত্রা ক্রমেই বেড়ে চলেছে। অকাল-বর্ষণ, ঝড়জল, কুয়াশা এরই ফল। এ রকম আবহাওয়ায় চাষবাস হয় অনিশ্চিত। কুয়াশা আর তেল, কয়লা দহনের ফলে নির্গত গ্যাসের মিশ্রণে ধোঁয়াশার সৃষ্টি। তার ক্ষতিকারক ক্ষমতা মারাত্মক। মাথাধরা, শ্বাসকষ্ট, হাঁপানি, দীর্ঘস্থায়ী ব্রংকাইটিস, ফুসফুস-ক্যানসার এ জাতীয় দূষণের ফল। বিভিন্ন যানবাহনের নির্গত ধোঁয়া সূর্যের আলোর সংস্পর্শে এসে তৈরি করে আলোক রাসায়নিক ধোঁয়াশা। অক্সাইড ও হাইড্রো কার্বনের বিক্রিয়ায় আরও কিছু বায়ু দূষকের সৃষ্টি হয়।
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
পরিবেশ দূষণের কারণ:

জনসংখ্যা বৃদ্ধি পরিবেশ দূষণের অন্যতম কারণ। জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে প্রাকৃতিক সম্পদ জল, মাটি, বায়ুর ওপর পড়েছে প্রচণ্ড চাপ। শুরু হয়েছে বন সম্পদ বিনষ্টের অমিত উল্লাস। একই সঙ্গে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে উদ্ভিদ জগৎ ও প্রাণী জগৎ। প্রকৃতি ও পরিবেশের ভারসাম্য এসে পৌঁছেছে এক সংকটজনক অবস্থায়। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে ক্রমবর্ধমান হারে শক্তি উৎপাদনের চাহিদা। শক্তি উৎপাদনের সঙ্গে সঙ্গে নির্গত হয় মানুষের স্বাস্থ্য ও পরিবেশ-দূষক নানা রাসায়নিক দ্রব্য। দূষিত রাসায়নিক দ্রব্যই নানা দুরারোগ্য ব্যাধির দ্রুত প্রসারণের কারণ। এতে বায়ু-জল-খাদ্যদ্রব্য মারাত্মকভাবে দূষিত হচ্ছে।
Like
Comment
Share
sohelrana51
sohelrana51  
10 w ·Translate
পরিবেশ দূষণ


ভূমিকা:

লাখ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বুকে যে প্রাণ ও প্রাণীর সৃষ্টি হয়েছিল সেদিন প্রকৃতি ও পরিবেশে সাম্য ছিল। এ ভারসাম্য বজায় রাখতে ভূমিকা ছিল প্রকৃতি ও পরিবেশের। সভ্যতার ক্রমবিবর্তনের পথ ধরেই মানুষ একটু একটু করে গড়ে তুলেছে নিজের পরিবেশ। মানুষের রচিত পরিবেশ তারই সভ্যতার বিবর্তন ফসল। মানুষ তার নতুন নতুন আবিষ্কারের প্রতিভা, পরিশ্রম আর দক্ষতা দিয়ে সংগ্রহ করেছে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিভিন্ন পদ্ধতি। অধিগত করেছে জীবন-বিকাশের নানা উপকরণ। তাই দিয়ে সে তার নিজের প্রয়োজন ও রুচি অনুযায়ী তৈরি করেছে তার পরিবেশ। এ পরিবেশের মধ্যেই তার বিকাশ, তার বিনাশের ইঙ্গিত।
Like
Comment
Share
Showing 4163 out of 10421
  • 4159
  • 4160
  • 4161
  • 4162
  • 4163
  • 4164
  • 4165
  • 4166
  • 4167
  • 4168
  • 4169
  • 4170
  • 4171
  • 4172
  • 4173
  • 4174
  • 4175
  • 4176
  • 4177
  • 4178

Edit Offer

Add tier








Select an image
Delete your tier
Are you sure you want to delete this tier?

Reviews

In order to sell your content and posts, start by creating a few packages. Monetization

Pay By Wallet

Payment Alert

You are about to purchase the items, do you want to proceed?

Request a Refund