পরিনত করেন
Suka
Komentar
Membagikan
Menemukan posting
সার্কের সদস্য রাষ্ট্রসমূহ:
প্রতিষ্ঠাকালীন সার্কের সদস্য ছিল ৭টি। তবে ২০০৭ সালের মার্চে দিল্লিতে অনুষ্ঠিত সার্কের শীর্ষ সম্মেলনে আফগানিস্তানকে সার্কের সদস্য হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। তাই সার্কের বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৮টি। বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, ভূটান, মালদ্বীপ ও আফগানিস্তান সার্কের সদস্য।
Suka
Komentar
Membagikan
সব সময়
Suka
Komentar
Membagikan
কৃতিম হাসি
Suka
Komentar
Membagikan
সার্ক প্রতিষ্ঠার ইতিহাস:
বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের নিকটবর্তী দেশসমূহ নিয়ে একটি আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা গঠনের চিন্তা করেন। এই উদ্দেশ্যেই ১৯৮০ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রস্তাব সম্বলিত একটি সুপারিশ প্রণয়ন করে। ১৯৮১ সালের ২১ এপ্রিল শ্রীলংকার রাজধানী কলম্বোতে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ-এ ৭টি দেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কলম্বো বৈঠকে আঞ্চলিক সহযোগীতা সংস্থা গঠনে ঐকমত্য প্রকাশ করা হয় এবং সহযোগীতার ক্ষেত্রসমূহ লিপিবদ্ধ করা হয়। ১৯৮৫ সালের ৭ ও ৮ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় ৭টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলন। ১৯৮৫ সালের ৮ই ডিসেম্বর সার্ক সনদ স্বাক্ষরিত হয়। এই সনদে ৮টি লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এভাবে জন্ম নেয় সার্ক। সার্কের প্রথম সেক্রেটারি জেনারেল নিযুক্ত হন বাংলাদেশের আবুল আহসান এবং সচিবালয় প্রতিষ্ঠিত হয় নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুতে।
বাংলাদেশের প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান ১৯৭৭ সালে বাংলাদেশের নিকটবর্তী দেশসমূহ নিয়ে একটি আঞ্চলিক সহযোগিতা সংস্থা গঠনের চিন্তা করেন। এই উদ্দেশ্যেই ১৯৮০ সালের নভেম্বরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দক্ষিণ এশীয় আঞ্চলিক সহযোগিতার প্রস্তাব সম্বলিত একটি সুপারিশ প্রণয়ন করে। ১৯৮১ সালের ২১ এপ্রিল শ্রীলংকার রাজধানী কলম্বোতে বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তান, নেপাল, ভুটান, শ্রীলংকা, মালদ্বীপ-এ ৭টি দেশের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। কলম্বো বৈঠকে আঞ্চলিক সহযোগীতা সংস্থা গঠনে ঐকমত্য প্রকাশ করা হয় এবং সহযোগীতার ক্ষেত্রসমূহ লিপিবদ্ধ করা হয়। ১৯৮৫ সালের ৭ ও ৮ ডিসেম্বর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হয় ৭টি দেশের রাষ্ট্র ও সরকার প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলন। ১৯৮৫ সালের ৮ই ডিসেম্বর সার্ক সনদ স্বাক্ষরিত হয়। এই সনদে ৮টি লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয়। এভাবে জন্ম নেয় সার্ক। সার্কের প্রথম সেক্রেটারি জেনারেল নিযুক্ত হন বাংলাদেশের আবুল আহসান এবং সচিবালয় প্রতিষ্ঠিত হয় নেপালের রাজধানী কাঠমুন্ডুতে।
Suka
Komentar
Membagikan
কিছুই নেই
Suka
Komentar
Membagikan
সার্ক পরিচিতি:
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগীতা সংস্থা হলো সার্ক (SAARC)। SAARC এর পূর্ণাঙ্গ রূপ হলো- South Asian Association for Regional Co-operation. এই সংস্থাটি ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৮টি। সার্কের সদর দপ্তর নেপালের কাঠমুন্ডুতে অবস্থিত। প্রতিবছর সার্কভুক্ত দেশগুলোর সরকার/রাষ্ট্র প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া সার্ক পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র সচিব, বিশেষজ্ঞ ও মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর আঞ্চলিক সহযোগীতা সংস্থা হলো সার্ক (SAARC)। SAARC এর পূর্ণাঙ্গ রূপ হলো- South Asian Association for Regional Co-operation. এই সংস্থাটি ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর প্রতিষ্ঠিত হয়। এর বর্তমান সদস্য সংখ্যা ৮টি। সার্কের সদর দপ্তর নেপালের কাঠমুন্ডুতে অবস্থিত। প্রতিবছর সার্কভুক্ত দেশগুলোর সরকার/রাষ্ট্র প্রধানদের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়া সার্ক পররাষ্ট্রমন্ত্রী, পররাষ্ট্র সচিব, বিশেষজ্ঞ ও মন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়ে থাকে।
Suka
Komentar
Membagikan
র্ক (SAARC)
(সংকেত: ভূমিকা; সার্ক পরিচিতি; সার্ক প্রতিষ্ঠার ইতিহাস; সার্কের সদস্য রাষ্ট্রসমূহ; সার্কের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য; সার্কের নীতিমালা ও কাঠামো; সার্কের সহযোগীতার ক্ষেত্রসমূহ; সার্কের অঙ্গসংগঠন; সার্ক ও বাংলাদেশ; সার্কের শীর্ষ সম্মেলন; সার্কের সফলতা ও ব্যর্থতা; উপসংহার।)
ভূমিকা:
দক্ষিণ এশিয়া পৃথিবীর একটি প্রাচীন ও বৈচিত্র্যময় জনপদ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক জোরদার ও উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার উদ্দেশ্যে আঞ্চলিক সহযোগীতার প্লাটফর্ম হিসেবে ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সার্ক, সদস্য দেশগুলোর উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু আঞ্চলিক রাজনীতি ও সীমান্ত সমস্যার কারণে সার্ক তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সফলতা দেখাতে পারেনি। তবে সকল বিরোধ মীমাংসা করে এবং দ্বন্দ্ব সংঘাত ও রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে সদস্য দেশগুলোর উন্নয়নে সার্কের আরও কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলেই সার্ক প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে।
(সংকেত: ভূমিকা; সার্ক পরিচিতি; সার্ক প্রতিষ্ঠার ইতিহাস; সার্কের সদস্য রাষ্ট্রসমূহ; সার্কের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য; সার্কের নীতিমালা ও কাঠামো; সার্কের সহযোগীতার ক্ষেত্রসমূহ; সার্কের অঙ্গসংগঠন; সার্ক ও বাংলাদেশ; সার্কের শীর্ষ সম্মেলন; সার্কের সফলতা ও ব্যর্থতা; উপসংহার।)
ভূমিকা:
দক্ষিণ এশিয়া পৃথিবীর একটি প্রাচীন ও বৈচিত্র্যময় জনপদ। দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে আন্তঃসম্পর্ক জোরদার ও উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করার উদ্দেশ্যে আঞ্চলিক সহযোগীতার প্লাটফর্ম হিসেবে ১৯৮৫ সালের ৮ ডিসেম্বর সার্ক প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সার্ক, সদস্য দেশগুলোর উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। কিন্তু আঞ্চলিক রাজনীতি ও সীমান্ত সমস্যার কারণে সার্ক তার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে সফলতা দেখাতে পারেনি। তবে সকল বিরোধ মীমাংসা করে এবং দ্বন্দ্ব সংঘাত ও রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে সদস্য দেশগুলোর উন্নয়নে সার্কের আরও কার্যকরী ভূমিকা পালন করতে হবে। তাহলেই সার্ক প্রতিষ্ঠার লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বাস্তবায়িত হবে।
Suka
Komentar
Membagikan
Raat jagey chokh bhorey,
Tumi ele swapno dorey.
Haatey chhoya, mone chaya,
Tomay niye monti gaya.
Suka
Komentar
Membagikan
Chhilo je din tomar amar,
Shey din gulo hoyeche shaar.
Hasi chhilo, chhilo kotha,
Ekhon ache shudhu chhaya-potha.
Suka
Komentar
Membagikan
Showing 4272 out of 10449
mdalamingazi
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?