। নিচে একটি সংক্ষিপ্ত এবং আন্তরিক তওবার দোআ (তওবা নামাজের পর বা একান্তভাবে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতে পড়া যায়) দিলাম:
---
তওবার দোআ (আরবি ও বাংলা অর্থসহ):
اللّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي، لاَ إِلٰهَ إِلاَّ أَنْتَ، خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ، وَأَنَا عَلَىٰ عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ، أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ، أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ، وَأَبُوءُ بِذَنْبِي، فَاغْفِرْ لِي، فَإِنَّهُ لاَ يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلاَّ أَنْتَ
উচ্চারণ:
"আল্লাহুম্মা আনতা রব্বি, লা ইলাহা ইল্লা আনতা, খালাকতানী ওয়া আনা আব্দুক, ওয়া আনা ‘আলা আহদিকা ওয়া ওয়াদিকা মাস্তাত’তু, আউযু বিকা মিন শাররি মা সানা’তু, আবু’উ লাকা বিনি’মাতিকা ‘আলাইয়্যা, ওয়া আবু’উ বিনা যাম্বী, ফাগফিরলী, ফা-ইন্নাহু লা ইয়াগফিরুয-যুনূবা ইল্লা আনতা।”
অর্থ:
“হে আল্লাহ! আপনি আমার রব, আপনি ছাড়া কোনো উপাস্য নেই। আপনি আমাকে সৃষ্টি করেছেন এবং আমি আপনারই বান্দা। আমি আমার সাধ্য অনুযায়ী আপনার অঙ্গীকার ও প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী চলি। আমি আপনার কাছে আশ্রয় চাই আমার কৃতকর্মের অমঙ্গল থেকে। আমি আপনার নিকট স্বীকার করি আপনার দেয়া নিয়ামতের কথা, এবং স্বীকার করি আমার গোনাহের কথা। আপনি আমাকে ক্ষমা করুন, নিশ্চয়ই আপনি ছাড়া আর কেউ গোনাহ ক্ষমা করতে পারেন না।”
---
এই দোআটি পড়ার সময় হৃদয় থেকে অনুতপ্ত হতে হবে, গোনাহ না করার দৃঢ় ইচ্ছা থাকতে হবে এবং ক্ষমা প্রার্থনা করতে হবে আন্তরিকভাবে।
হারকিউলিস (Hercules) প্রাচীন গ্রিক ও রোমান পুরাণে একজন বিখ্যাত নায়ক। গ্রিক পুরাণে তাকে হেরাক্লিস (Herakles) বলা হয়, আর রোমানরা তাকে হারকিউলিস নামে ডাকে। তিনি ছিলেন একজন অতি-শক্তিশালী মানুষ, যার পিতা ছিলেন দেবতাদের রাজা জিউস (Zeus), আর মা ছিলেন একজন মানবী, আলকমেনা (Alcmene)।
হারকিউলিসের সবচেয়ে বিখ্যাত কাহিনি হলো "হারকিউলিসের বারোটি কাজ" (The Twelve Labors of Hercules), যেখানে তাকে বিভিন্ন অসম্ভব কাজ করতে বলা হয়—for example:
নেমিয়ার সিংহকে হত্যা করা
হাইড্রা নামক বহু-মাথাওয়ালা সাপকে বধ করা
একটি বিশাল হরিণ ধরা
অ্যাজিয়ান ঘোড়ার গোয়াল পরিষ্কার করা
এই কাজগুলো করে তিনি অমরত্ব অর্জন করেন এবং দেবতা হিসেবে স্বর্গে স্থান পান।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলা" বলতে একসময়কার বৃহৎ প্রশাসনিক এলাকাকে বোঝানো হয়, যা বর্তমানে বিভক্ত হয়ে কয়েকটি আলাদা জেলায় পরিণত হয়েছে।
বৃহত্তর ময়মনসিংহ জেলার অন্তর্ভুক্ত এলাকা ছিল:
১. ময়মনসিংহ
২. নেত্রকোনা
৩. জামালপুর
4. শেরপুর
৫. তাংগাইল (প্রথম দিকে কিছু অংশ)
৬. কিশোরগঞ্জ (আগে ময়মনসিংহের অংশ ছিল)
মূল কারণ ও পটভূমি:
আগে প্রশাসনিক কার্যক্রম পরিচালনার সুবিধার্থে অনেক বড় জেলা ছিল।
পরে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও প্রশাসনিক কাজের সুবিধার জন্য এই বৃহত্তর জেলার ছোট ছোট ভাগে বিভক্ত করা হয়।
বিভাজনের সুবিধা:
জনগণের সেবা দ্রুত পৌঁছে দেওয়া
প্রশাসনিক কার্যক্রমে স্বচ্ছতা
উন্নয়ন প্রকল্পের বাস্তবায়নে গতি
Mdsayed
মন্তব্য মুছুন
আপনি কি এই মন্তব্যটি মুছে ফেলার বিষয়ে নিশ্চিত?