নিশ্চয়! নিচে একটি ভৌতিক (ভুতের) গল্প দিচ্ছি:
---
গল্প: "শিমুলবাগানের ছায়া"
বাংলার এক প্রত্যন্ত গ্রামে ছিল একটি বিশাল পুরনো বাগান—শিমুলবাগান। দিনের বেলায় সেখানে খেলা করত গ্রামের ছেলেমেয়েরা, কিন্তু সন্ধ্যা নামতেই কেউ আর সেখানে পা দিত না। কারণ, শোনা যেত, সেখানে একটা "ছায়া" ঘোরাফেরা করে।
রাহেল ছিল একাদশ শ্রেণির ছাত্র। সে শহর থেকে গ্রামে এসেছিল দাদুর কাছে গ্রীষ্মের ছুটিতে। গ্রামের ছেলেরা যখন শিমুলবাগানের গল্প বলত, রাহেল হেসে উড়িয়ে দিত—“ভূত বলে কিছু নেই।”
একদিন সে ঠিক করল, সন্ধ্যায় একা বাগানে যাবে। সাথে নিল একটা টর্চ, মোবাইল আর একটা পকেট ডায়েরি। সূর্য ডোবার কিছু পর সে ঢুকল বাগানে।
চারদিক নিস্তব্ধ। হঠাৎ একটা ঠাণ্ডা বাতাস বইল, গাছের পাতা সশব্দে কাঁপতে লাগল। রাহেল টর্চ জ্বালিয়ে সামনে তাকাল—একটা ছায়ামূর্তি দাঁড়িয়ে! মুখ নেই, চোখদুটো শুধু অদ্ভুতভাবে জ্বলছে।
ভয়ে জমে গেল রাহেল। ছায়ামূর্তি ধীরে ধীরে এগিয়ে এল আর ফিসফিস করে বলল, “ফিরে যা... এখানে কেউ বেশিক্ষণ টেকে না।”
রাহেল দৌড়ে পালাল বাগান থেকে। পরদিন সকালে সে জানতে পারল, বহু বছর আগে বাগানের একজন পাহারাদার খুন হয়েছিল—তার লাশ আর কখনো পাওয়া যায়নি।
তারপর থেকে রাহেল আর কখনো বলেনি “ভূত বলে কিছু নেই”।
---
শিক্ষা:
সব কিছু যুক্তি দিয়ে ব্যাখ্যা করা যায় না। প্রকৃতির কিছু রহস্য মানুষকে শ্রদ্ধা করতে শিখায়।
---
আরও ভৌতিক গল্প বা সিরিজ আকারে চাইলে জানাবেন!
MD Nafis islan
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?
Nil Pori
Ellimina il commento
Sei sicuro di voler eliminare questo commento ?