যারা বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে প্রকাশ করেন তারা আর্টিকেল লিখার জন্য আর্টিকেল রাইটার রাখেন। চাকরির মত মাস গেলে তাদেরকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে বেতন দেওয়া হয়। আপনি চাইলে সে সাইট গুলোতে বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব করতে পারেন এবং প্রতিমাসে একজন চাকরিজীবীর চাইতে বেশি পরিমাণ টাকা ইনকাম করতে পারেন।
ব্লগে আর্টিকেল লেখার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল লিখে টাকা আয় করার জন্য অবশ্যই আর্টিকেল লেখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা আর্টিকেল বিষয়ে আপনার সঠিক ধারণা না থাকলে আপনি কখনোই আর্টিকেল লিখার জব করতে পারবেন না। আবার আর্টিকেল লিখার সঠিক নিয়ম না জানলে সেই আর্টিকেল কখনোই গুগলে র‍্যাঙ্ক পাবে না। একটি আর্টিকেল এর বিভিন্ন বিষয় রয়েছে সে বিষয়গুলো ঠিক রেখে সঠিকভাবে আর্টিকেল লিখতে হয়।
বাংলা আর্টিকেল লিখে টাকা আয় - আর্টিকেল লেখার ওয়েবসাইট

Najsjsjsvskssmsg





কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

Finalisina












কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

কে তুমি খুঁজিছ জগদীশ ভাই আকাশ পাতাল জুড়ে’
কে তুমি ফিরিছ বনে-জঙ্গলে, কে তুমি পাহাড়-চূড়ে?
হায় ঋষি দরবেশ,
বুকের মানিকে বুকে ধ’রে তুমি খোঁজ তারে দেশ-দেশ।
সৃষ্টি রয়েছে তোমা পানে চেয়ে তুমি আছ চোখ বুঁজে,
স্রষ্টারে খোঁজো-আপনারে তুমি আপনি ফিরিছ খুঁজে!
ইচ্ছা-অন্ধ! আঁখি খোলো, দেশ দর্পণে নিজ-কায়া,
দেখিবে, তোমারি সব অবয়বে প’ড়েছে তাঁহার ছায়া।
শিহরি’ উঠো না, শাস্ত্রবিদের ক’রো না ক’ বীর, ভয়-
তাহারা খোদার খোদ ‘ প্রাইভেট সেক্রেটারী’ ত নয়!
সকলের মাঝে প্রকাশ তাঁহার, সকলের মাঝে তিনি!
আমারে দেখিয়া আমার অদেখা জন্মদাতারে চিনি!
রত্ন লইয়া বেচা-কেনা করে বণিক সিন্ধু-কুলে-
রত্নাকরের খবর তা ব’লে পুছো না ওদের ভুলে’।
উহারা রত্ন-বেনে,
রত্ন চিনিয়া মনে করে ওরা রত্নাকরেও চেনে!
ডুবে নাই তা’রা অতল গভীর রত্ন-সিন্ধুতলে,
শাস্ত্র না ঘেঁটে ডুব দাও, সখা, সত্য-সিন্ধু-জলে।