Hasan Raj  Создал новую статью
49 ш ·перевести

আর্জেন্টিনার 12 ম্যাচের অপরাজিত রানের আকস্মিক সমাপ্তি | #argentina #afa #fifa #football #worldcup #messi #cr7 #neymar

আর্জেন্টিনার 12 ম্যাচের অপরাজিত রানের আকস্মিক সমাপ্তি

আর্জেন্টিনার 12 ম্যাচের অপরাজিত রানের আকস্মিক সমাপ্তি

লিওনেল মেসির অনুপস্থিতি আর্জেন্টিনা অনুভব করেছিল, যারা তাদের ছন্দ খুঁজে পেতে লড়াই করেছিল।
3 ш ·перевести

ইনশাআল্লাহ তায়ালা এই অ্যাপ থেকে প্রথম অপরাজিত অর্থ একজন মানুষকে দেওয়া হবে বর্তমানে টু পয়েন্ট সেভেন ডলার রয়েছে তিন ডলার হলেও তোলা যাবে এতে আপনাদের সহায়তা চাচ্ছি

image
3 ш ·перевести

মানুষের জীবন জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বিভিন্ন পর্যায় এবং কাজের মধ্য দিয়ে অতিবাহিত হয়। এই দীর্ঘ যাত্রাকে কয়েকটি প্রধান ভাগে ভাগ করে এর বিস্তারিত আলোচনা করা যায়।
​১. শৈশবকাল (জন্ম থেকে ~১২ বছর)
​এই সময়টি মানুষের জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি স্থাপন করে। জন্ম থেকে প্রথম কয়েক বছর শিশু সম্পূর্ণভাবে অন্যের উপর নির্ভরশীল থাকে। ধীরে ধীরে সে হাঁটা, কথা বলা এবং আশেপাশের পরিবেশকে চিনতে শেখে। এই পর্যায়ে শিশুরা পরিবার এবং সমাজের প্রাথমিক নিয়মকানুন, ভাষা, এবং আবেগ প্রকাশ করতে শেখে। বিদ্যালয়ে যাওয়ার পর তাদের সামাজিক পরিসর বৃদ্ধি পায়, এবং তারা পড়ালেখা, খেলাধুলা, এবং বন্ধুত্বের মাধ্যমে নতুন অভিজ্ঞতা অর্জন করে।
​২. কৈশোর ও যৌবনকাল (~১৩ থেকে ৩০ বছর)
​শৈশব থেকে এই পর্যায়ে প্রবেশ করলে মানুষের জীবনে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন আসে। কৈশোরে শারীরিক বৃদ্ধি ঘটে, এবং একজন ব্যক্তি নিজেকে একটি স্বাধীন সত্তা হিসেবে চিনতে শুরু করে। এই সময়টায় শিক্ষা এবং ক্যারিয়ার গঠনের উপর জোর দেওয়া হয়। উচ্চশিক্ষা গ্রহণ, দক্ষতা অর্জন, এবং ভবিষ্যতের জন্য কর্মজীবনের পথ নির্বাচন করা এই পর্যায়ের প্রধান কাজ। এই সময়ে প্রেমের সম্পর্ক, বন্ধুত্ব এবং সামাজিক দায়িত্ববোধের মতো বিষয়গুলো গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। অনেকে এই পর্যায়ে কর্মজীবনে প্রবেশ করে এবং আর্থিক স্বাধীনতার দিকে এগিয়ে যায়।
​৩. মধ্যবয়স (~৩১ থেকে ৬০ বছর)
​মধ্যবয়স মানুষের জীবনের সবচেয়ে কর্মব্যস্ত সময়। এই সময়টায় পেশাগত জীবনে উন্নতি, পরিবার গঠন, এবং সন্তানের প্রতিপালন একটি বড় ভূমিকা পালন করে। এই পর্যায়ে মানুষ নিজের অর্জিত জ্ঞান ও অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে কর্মক্ষেত্রে নেতৃত্ব দেয় এবং সমাজে অবদান রাখে। এই সময়টায় একজন ব্যক্তি নিজের জীবনের লক্ষ্যগুলো পূরণ করতে সচেষ্ট হয় এবং ভবিষ্যৎ জীবনের জন্য সঞ্চয় ও পরিকল্পনা করে।
​৪. বার্ধক্য ও শেষ জীবনকাল (~৬০ বছর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত)
​বার্ধক্যকালে একজন মানুষ সাধারণত কর্মজীবন থেকে অবসর নেয়। এই সময়টায় তাদের শারীরিক শক্তি কমে আসে, কিন্তু জীবনের অভিজ্ঞতা ও প্রজ্ঞা বৃদ্ধি পায়। এই পর্যায়ে অনেকে ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক কাজে বেশি মনোনিবেশ করে। পরিবারের নতুন সদস্যদের (যেমন নাতি-নাতনি) সঙ্গে সময় কাটানো এবং তাদের জীবনের অভিজ্ঞতা ভাগ করে নেওয়া এই সময়ের একটি অন্যতম আনন্দদায়ক দিক। শারীরিক অসুস্থতা বা স্বাস্থ্যগত চ্যালেঞ্জ এই সময়ে একটি সাধারণ বিষয়। জীবনের এই শেষ পর্যায়ে মানুষ নিজের জীবনের দিকে ফিরে তাকায়, প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তির হিসাব কষে এবং একটি শান্তিপূর্ণ সমাপ্তির জন্য প্রস্তুত হয়।
​এই চারটি ধাপ একে অপরের সঙ্গে জড়িত এবং প্রতিটি ধাপেই মানুষ নতুন নতুন অভিজ্ঞতা ও চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়। প্রতিটি মানুষের জীবনযাত্রা অনন্য, কিন্তু এই মৌলিক পর্যায়গুলো প্রায় সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।

4 ш ·перевести

বাংলাদেশ বনাম পাকিস্তানের মধ্যে সম্প্রতি যে প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হয়েছে, সেটি ছিল ২০ জুলাই ২০২৫ তারিখে ঢাকার শেরেবাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত একটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। এটি ছিল তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচ।
ম্যাচের ফলাফল:
এই ম্যাচে বাংলাদেশ পাকিস্তানকে ৭ উইকেটে পরাজিত করে।
সংক্ষিপ্ত বিবরণ:
* পাকিস্তান প্রথমে ব্যাট করে: পাকিস্তান দল পুরো ২০ ওভারও টিকতে পারেনি এবং ১০৯ রানে অলআউট হয়ে যায়। ফখর জামান ৪৪ রান করে দলের সর্বোচ্চ রান সংগ্রহ করেন।
* বাংলাদেশের বোলিং: বাংলাদেশের হয়ে তাসকিন আহমেদ সর্বোচ্চ ৩টি উইকেট নেন।
* বাংলাদেশের ব্যাটিং: ১১০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ কিছুটা চাপে পড়েছিল, ৭ রানে ২ উইকেট হারিয়ে ফেলে। তবে ওপেনার পারভেজ হোসেন ইমন (অপরাজিত ৫৬ রান) এবং তৌহিদ হৃদয় (৩৬ রান) এর অসাধারণ জুটির সুবাদে বাংলাদেশ ১৫.৩ ওভারে ১১০ রানের লক্ষ্য তাড়া করে জয় লাভ করে। পারভেজ হোসেন ইমনকে ম্যাচ সেরার পুরস্কার দেওয়া হয়।
টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের ইতিহাসে এটি চতুর্থবারের মতো বাংলাদেশ পাকিস্তানকে পরাজিত করেছে।
যদি আপনি অন্য কোনো ফরম্যাটের (যেমন টেস্ট বা ওয়ানডে) প্রথম ম্যাচ সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে নির্দিষ্ট করে জানাতে পারেন।

4 ш ·перевести

ভেবে ছিলাম তোমাকে নিয়ে একদিন
পরু পৃথিবী ঘুরে বেড়াবো।
সকল ক্লান্তি শেষে
দীর্ঘ একটা সময়ের ছুটি নিবো।
সেদিন শুধু তোমারই প্রেমিক হবো নীলা
আমি শুধুই তোমারই হবো!

তোমাকে বিলিয়ে দিবো বুকের পাঁজর খান
তুমি মাথা রেখে অহেতুক ক্লান্তি মিটিয়ে দিবে।
তোমাকে নিয়ে দিনের পর দিন গুনা
আমার অপেক্ষার অহেতুক ক্লান্তি সর্বশেষে পূর্ণতাই হেঁসে বেড়াবে।

অথচ দেখো আমরা আজ কত দূরে
না ভাঙবে মাঝ পথের দেয়ালের অভিশাপ।
না ভুলবো ছেড়ে যাওয়ার অভিযোগ
কতটা দুঃখের বেবাক নিল আমাদের স্পর্শ করেছে।

আমাদের হারিয়ে যাওয়ার কথা ছিলো না নীলা
এমন মাঝ পথে সমাপ্তি নেওয়ার কথা ছিলো না।

চলেই যাবে তবে কেনো এতো রঙিন ঘুরির নাটাই সুতো"
ছিঁড়েই ফেলবে যেহেতু
তবে কেনো এত ভালোবাসা মায়াতে মুগ্ধ?

পৃথিবী ঘুরে দেখা মানুষেরও বুঝি সমাপ্তি হয়?
বুক জড়িয়ে ধরার তীব্র ইচ্ছাও বুঝি সমাপ্তি হয়?

আমাদের আর দেখা হবে না পৃথিবী
দেখা হবো না গ্রামের শস্য ফুল
কিংবা বসন্তের সকালে তোমার কামনি।

আমার আর ছুটি হবে না নীলা
আমি ফিরবো না তোমার শহরে।
কেবল থেকে যাবে কিছু স্মৃতি
মেঘ বেলি সাজেক দুঃখ হয়ে।

কবিতা -আমি আর ফিরবো না তোমার শহরে
ছবি সংগ্রহিত
লেখা কাব্য আহমেদ হৃদয়

image
4 ш ·перевести

ডেমন স্লেয়ার: ইনফিনিটি ক্যাসেল মুভি – এক মহাকাব্যিক সমাপ্তির দ্বারপ্রান্তে

জাপানি অ্যানিমে বিশ্বে এক বিপ্লব ঘটিয়েছে “ডেমন স্লেয়ার” (Demon Slayer: Kimetsu no Yaiba) সিরিজ। ২০১৯ সালে টিভি সিরিজ হিসেবে যাত্রা শুরু করে এটি অল্প সময়েই অগণিত ভক্তের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছে। “ডেমন স্লেয়ার: ইনফিনিটি ক্যাসেল” (Infinity Castle) মুভিটি এই অসাধারণ যাত্রার সমাপ্তির পথে একটি বিশাল পদক্ষেপ। এটি মূলত মাঙ্গার শেষ আর্ক, অর্থাৎ ফাইনাল ব্যাটলের প্রথম অংশকে কেন্দ্র করে নির্মিত হয়েছে। এ আর্টিকেলে আমরা বিশ্লেষণ করব ইনফিনিটি ক্যাসেল মুভির কাহিনী, চরিত্র, অ্যানিমেশন এবং এর প্রভাব।
মুভির পটভূমি ও কাহিনীসংক্ষেপ

ইনফিনিটি ক্যাসেল মুভির কাহিনী শুরু হয় যখন ডেমন স্লেয়ার কর্পস অবশেষে মুখোমুখি হয় তাদের চূড়ান্ত শত্রু, কিবুতসুজি মুজানের সঙ্গে। মুজান হচ্ছে সব ডেমনের উৎস, এক অমর শক্তিধর সত্তা। যখন তার গোপন আস্তানা আবিষ্কৃত হয়, তখন তনজিরো, ইনোসুকে, জেনিৎসু এবং হাশিরা বাহিনী একত্র হয়ে চূড়ান্ত যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত হয়।

ইনফিনিটি ক্যাসেল বা "অসীম প্রাসাদ" এক রহস্যময় স্থান যা ডেমন বায়োয়া নাকিমে দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। এই প্রাসাদে সময় ও স্থান নিয়ন্ত্রণ করা যায়, যা যুদ্ধকে আরও জটিল করে তোলে। এই মুভিতে একের পর এক হাশিরার বিপরীতে দেখা যায় শক্তিশালী আপার র‍্যাঙ্ক ডেমনদের। বিশেষ করে আপার থ্রি ডেমন আকাজা, ডোমা এবং কোকুশিবো-র বিপক্ষে যেসব লড়াই হয়, তা নিঃসন্দেহে অ্যানিমে ইতিহাসের সেরা লড়াইগুলোর একটি

image