বাচ্চা খরগোশ আর তার হারানো ঘড়ি
এক ছোট গ্রামে থাকত এক খরগোশ, নাম ছিল ববি। ববি খুবই চঞ্চল আর দৌড়তে ভালোবাসত। সে তার ছোট্ট ঘড়িটা খুব ভালোবাসত, কারণ সেটি তার দাদু তাকে দিয়েছিলেন।
একদিন ববি খেলতে খেলতে ঘড়িটি হারিয়ে ফেলল। সে খুঁজতে শুরু করল, কিন্তু কোথাও খুঁজেও পেল না। ববি খুব দুঃখ পেল, কারণ ঘড়িটা ছিল তার জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ।
তখন তার বন্ধু গরু মি।মি সাহায্যের জন্য এসে বলল, “চিন্তা করো না, আমরা একসাথে খুঁজে বের করব।”
ববি আর মি।মি সবাইকে বলল, আর গ্রামবাসী একসঙ্গে খুঁজতে লাগল। একে একে সবাই গাছপালা, ঝোপঝাড় সব জায়গায় খুঁজল।
অবশেষে ববি খুঁজে পেল ঘড়িটা এক ঝোপের নীচে, যেখানে সে খেলতে গিয়েছিল।
ববি খুব খুশি হলো আর বলল, “বন্ধুত্বই আমাকে এই ঘড়িটা ফিরে পেতে সাহায্য করেছে।”
এই গল্প থেকে আমরা শিখি, সত্যিকারের বন্ধুত্ব জীবনের বড় ধন।
#sifat10
samip848
রাফান বলে- 'মুসলিম হয়েছি জানলে আমাকে মেরে ফেলবে। তাই ওইভাবে এখনো কোনো প্রমাণ রাখা হয় নি। তবে শীঘ্রই সব হবে। আমি তোমাকে একদম মন থেকে ভালোবাসি, সামিয়া।"
সামিয়া জানতে পারে রাফানের আসল পরিচয়। রাহুল কৃষ্ণ দাস। যদিও রাফান ওরফে রাহুল এই প্রতারণার পর সামিয়ার কাছে প্রথম প্রথম সবই ফ্রড মনে হয়, তবুও রাহুল তাকে ছলেবলে কৌশলে মানিয়ে নেয়। রাহুল সামিয়াকে বোঝায়-শীঘ্রই তারা দূরে কোথাও চলে যাবে। যেখানে কেউ তাদের চিনবে না। কোনো বাঁধা থাকবে না রাহুল থেকে রাফান হয়ে যাওয়ায়। রাহুলের প্রেমে অন্ধ সামিয়া সবকিছু মেনে নেয়। এরপর আরও দুইবার তাদের মাঝে শারীরিক সম্পর্ক হয়। সামিয়া রাহুলের সবকিছুই মেনে নেয়। তার নামও। রাহুল কৃষ্ণ দাস নয়, এখনো তার কাছে রাফানই। তার ধারণা মানুষের কাছে রাহুলের রাফান বলে পরিচয় দেওয়া এখন কেবল
Удалить комментарий
Вы уверены, что хотите удалить этот комментарий?