ফ্রেক্সি করে চলে যাওয়ার পর আমিও ওই দোকানে ফ্রেক্সি করতে নাই। যখন নম্বর লেখার জন্য খাতা বের করে, আমি লিস্টের একদম শেষের নম্বরটা মোবাইলে তুলে রাখি। আমি নিশ্চিত ছিলাম ওটাই আপনার নম্বর।
সামিয়া বিস্মিত হয়ে যায়। শোয়া থেকে উঠে বসে। বিস্মিত হওয়ার মতো ব্যাপারই। ছেলেটা কতদূর অনুসরণ করে ফেলেছে তাকে। তার কাছে এ-সবের চেয়েও বড়ো বিস্ময় হলো ছেলেটা তাকে সত্য বলে দিয়েছে।
মানুষকে প্রভাবিত করার এ এক অভিনব কৌশল। রাফান যা সামিয়ার ওপর খাটিয়েছে। বিশ্বাসযোগ্য হওয়ার কৌশল। সামিয়া ভাবছে। আর যাই হোক, ছেলেটা সত্যবাদী। অবশ্য বাচনভঙ্গিও দারুণ। তার মন খারাপ আর মুঠো। মুঠো বিজ্ঞাতা তলিয়ে যায় ভাবনার গহ্বরে।
দুই।
ভোর সাড়ে চারটায় কেউ বারংবার কল করতে থাকলে মেজাজ বিগড়ে যাওয়ার কথা। সামিয়ার বিগড়াল না। রাফান কল করেছে। ছেলেটার সঙ্গে।
JS Shihab Chowdhury
コメントを削除
このコメントを削除してもよろしいですか?