9 sa ·Isalin

সর্ব প্রথম আল্লাহ তাআলার প্রশংসা করিবে, তাহার পরে আমার উপর দুরূদ শরীফ পাঠ করিবে। ইহার পরে স্বীয় শুনাহের কথা স্বীকার করিয়া কান্নাজরিত কণ্ঠে কাকুতি মিনতি সহকারে আল্লাহর নিকট মাফ চাহিবে এবং দোয়া কবুলের বাসনা অন্তরে রাখিবে। আল্লাহর রহমতে দোয়া কবুল হইবে। কিন্তু কোন পাপ কার্যের জন্য দোয়া করিলে কিংবা আত্মীয়তা ছিন্ন করিলে দোয়া কবুল হইবে না। দোয়া কবুল হইবার তিনটি স্তর বা নিদর্শন রহিয়াছে।

প্রথমত সেই বিষয়ের জন্য দোয়া করা হয় আল্লাহ তাআলা তাহাই বাস্তবায়িত করেন। দ্বিতীয়তঃ আল্লাহর নিকট যেই বিষয়ের জন্য দোয়া করা হইয়াছে উহা বাস্তবায়িত না করিয়া অন্য কোন বিপদ যাহা তাহার উপর প্রবর্তিত হইবার ছিল তিনি তাহা দূর করিয়া দেন। তৃতীয়তঃ আল্লাহ তাআলা পৃথিবীতে সেই দোয়ার প্রতিফল না দিয়া আখেরাতের জন্য উহার ইওয়ার জমা রাখিয়া দেন।

হযরত রাছুলে করীম (ছঃ) এরশাদ করিয়াছেন- যেই সকল দোয়ার প্রতিফল পৃথিবীতে দেওয়া হয়না উহা কেয়ামতের দিন দেওয়া হইবে। 2025/05/25 074 তের দিন মহা বিপদের সময় উহার প্রতিফল দেখিয়া