এটঠাৎ মোবাইল বেজে ওঠে রাহুলের। 'দূর' কথা শুনেছে। গহরতে। যে। অবৈধভাবে বাংলাদেশের বর্ডার পার করে তাদের আরজে পৌঁছে দেবে। বর্ডার পর্যন্ত পৌঁছানোর দায়িত্ব রাহুলের। এতে অবশ্য তেমন যাত-বামেলা নেই। রাতুল আগেই দুটো টিকিট কেটে রেখেছে। কালিগঞ্জ এময়ের ব্যাসের টিকিট। রাহুলের কোন বন্ধু যেন সেখানে কাজ করে। সামিয়ার জানা নেই। এই মুহূর্তে তার জানার আগ্রহও হচ্ছে না। তার কেবল মা-বাবার কথা মনে পড়ছে। তার চলে যাওয়া, তাদের দুঃখ-মলিন মুখচ্ছবি। সামিয়ার মন বারাণ হয়। একবার দেখা করে গেলে কেমন হয়? রাহুলের কাছে জানতে চায় সামিয়া। রাহুল অসম্মতি জানায়। একবার বুঝতে পারলে আর আসতে দেবে না। তারচে বরং চুপচাপ চলে যাওয়াই ভালো। তা ছাড়া সামিয়ার মনও বদলে যেতে পারে।
ছয়।
Beğen
Yorum Yap
Paylaş