12 w ·Tradurre

গল্পঃ-পিচ্চি বউ😍
,,,,,,S.k.A…..
পর্বঃ- ২
প্রথমত নিজের রুম ছাড়া আমার ঘুম আসে না তার উপর না আছে কোলবালিশ। অথচ মিথিলা কি সুন্দর ঘুমোচ্ছে। ইচ্ছে করছে ওর বিছানায় কয়েকটা তেলাপোকা ছেড়ে দিয়ে আসি। কিন্তু এই মাঝ রাত্রে সেটাই বা পাবো কোথায়?
সেদিন আমার’ই ভুল হয়েছে, আম্মুকে যদি বলতাম আমার গার্লফ্রেন্ড আছে তাহলে আজকে এই দিন দেখতে হত না। আর মিথ্যা বলেই লাভ হত কি? যদি আম্মু দেখত চাইত? সাত পাচ ভাবতে ভাবতে উঠে বসলাম, ঘুম যেহেতু আসছে না শুয়ে থেকে পিঠ ব্যাথা করার মানে হয় না। কিছুক্ষণ পরে দেখি মিথিলাও জেগে উঠেছে,
.
-কি ঘুমাস নি? [মিথিলা]
-না [আমি]
-জানিস, আমারও ঘুম আসছে না
-তো আমি কি করতে পারি? মাথায় নিয়ে নাচব তোকে?
-থাক। ঝগড়া করতে ইচ্ছে করছে না!
-তোর এই গুণ্ডামি স্বভাব ভালো হবে না?
-কি বললি?
-নাহ, কিছু না
বলেই সোফায় শুয়ে পরলাম,কোন মতে রাতটা পার করতে পারলে হয়।
.
কখন চোখ লেগে এসেছে খেয়াল করিনি, সকালে ঘুম ভাঙ্গল পাখির কিচির মিচির শব্দে। আড়মোড়া ছেড়ে উঠে দেখি মিথিলা আগেই ওয়াশ রুমে গিয়েছে ফ্রেস হতে। বারান্দার দিকে গেলাম, বাড়ির সামনে প্রচুর জায়গা, প্রকৃতি এত সুন্দর রুপ আগে এত কাছ থেকে দেখা হয় নি। মিথিলা বেড়িয়ে আমাকে ফ্রেস হয়ে নিচে আসতে বলে নিজে চলে যায়। যথারীতি নিচে গিয়ে দেখি সবাই নাস্তার টেবিলে উপস্থিত। আম্মু আব্বু, নানা সাথে আরো অনেক আত্মীয় স্বজন সবাই বাড়ি ফেরার আলোচনা করছে। চেয়ার টেনে বসলাম, খেয়াল করি নি পাশে মিথিলা বসে আছে। কোনো রকম নাস্তা শেষ করে নিজের রুমে দুঃখিত মিথিলার রুমে এসে বসলাম। আচ্ছা বউয়ের রুম কে কি নিজের রুম ভাবা যাবে? চিন্তা করার আগেই সে এসে হাজির। এ কি আমাকে শান্তি হিবে না?
-চল, সবাই নিচে অপেক্ষা করছে আমাদের জন্য।
-হ্যাঁ চল।
.
মামা বাড়ি দুঃখিত শ্বশুর বাড়ি থেকে বিদায় নেওয়ার সময় খেয়াল করলাম মিথু কি সাবলীল ভাবে গাড়ীতে উঠে বসল। সবার থেকে বিদায় নিয়ে আমিও গাড়ীতে উঠে বসা মাত্রই ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম । অনেক দূরের পথ, আর রাতে ঘুম হয় নি তাই চোখ লেগে আসতে চাইছে। কিছুটা লেগেও এসেছে হঠাৎ আমার ঘাড়ের উপর কিছু একটা স্পর্শ করল, ফিরে দেখি মিথু ঘুমে টলে আসছে, বাঁধা দিলাম না, শত হলেও বিয়ে করা বঊ, আগে খেয়াল করি নি, দেখতে মিথু একেবারে পরীর মত।
.
ওকে ডাকলাম বাড়ি পৌঁছনোর পর। ঘাড়ে মাথা দিয়ে ঘুমিয়েছিল দেখে কিছুটা বিব্রত বোধ করছিল। নতুন বউ বরণ করে নিতে সবার সে কি ফুর্তি। আমার বেশ বিরক্ত লাগছিল। সব শেষ করে নিজের রুমে এসে হাত পা ছেড়ে শুয়ে পরলাম। মিথিলাও চলে আসল কিছুক্ষণ পর।
-তোর রুমটা এত অগোছালো কেন?
-তাকে তোর কি?
-আমার কি মানে?
-দেখ, এটা আমার রুম কিভাবে থাকবে সেটা আমি ঠিক করব।
-ওহ তাই?
-অবশ্যই
-দাড়া, আমি ফুপ্পি কে ডাকছি, ফুপ্পিইইইইইইইইইইইইইইইইইইহ
-এই থাম, মিথু, ঐ…
গিয়ে ওর মুখ চেপে ধরলাম। নিজের কাছেই কিছুটা বিব্রত লাগছে, সাথে সাথে আম্মু এসে হাজির।
-কি রে মা, কি হল? আর অভ্র, তুই মিথিলার মুখ চেপে রেখেছিস কেন?
ছেড়ে দিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে থাকলাম।
-দেখ না, ফুপ্পি, তোমার ছেলে বলেছে, আমাকে নাকি এই রুমে থাকতে দিবে না।
-কি? তুই এই কথা বলেছিস?
-না আম্মু, আমি আসলে বলছিলাম,

একটা সময় ছিল, যখন যেকোনো সম্পর্কের সাথে নিজেকে আকড়ে রাখতে চাইতাম। নিজের সবটুকু দিয়ে সম্পর্কটা টিকিয়ে রাখতাম। যত্নবান ছিলাম খুব। কিন্তু দিন শেষে সেই আকড়ে ধরা সম্পর্কগুলো থেকেই সবচেয়ে বেশি দুঃ'খ পেয়েছি!

আমার জীবনেও প্রেম এসেছিল। যাকে নিজের থেকেও বেশি ভালোবেসে ছিলাম। নিজের সবটুকু দিয়ে তাকে আকড়ে রেখেছিলাম, খুব সোহাগে আদরে। নিজের অস্তিত্ব ভুলে তাকেই নিজের অস্তিত্ব বানিয়ে ছিলাম। যার জন্য দিনশেষে নিজেকে আর খুঁজে পাই নি। এতে করে তার চলে যাওয়াতে আমিই কষ্ট পেয়েছিলাম।

যার হাত ধরে সব কিছু ভুলে নতুন করে বাঁচার স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই মানুষটাও বুঝে নি আমায়। সব কিছুর জন্য আমাকেই দোষারোপ করল। নিজেকে মানিয়ে নিতে না পারায় টিকলো না সেও শেষ পর্যন্ত!

এক সময় আমার অনেক বন্ধু ছিল। নিজের ভালোর কথা চিন্তা না করে, ওদের ভালো রাখতে ব্যস্ত ছিলাম। ওদের একটা ডাকে নিজের সবটুকু ঢেলে দিতাম। অথচ আমার বিবর্ণ সময়ে ওদের পাশে পাই নি। খেয়াল করলাম, আমিই ওদের প্রয়োজনের পাত্রই ছিলাম কেবল। প্রিয়জন আর হতে পারি নি।

একটা সময় ছিল, যখন আত্মীয় স্বজনের কাছে খুব প্রিয় ছিলাম। সবাই বলত আমার মতো ভালো আর কেউ হয়ই না নাকি। রূপে গুনে যেন মা লক্ষ্মী! কিন্তু যখন দুঃসংবাদগুলো আমায় আষ্টেপৃষ্ঠে ধরে ছিল তখন তারাই সবার প্রথমে চোখ বাকিয়ে ছিল!

বাবা মায়ের আদরের ছিলাম খুব। সব সময় মাথায় করে রাখত। অথচ যখন দেখতে পেল আমাকে দিয়ে কিচ্ছু হচ্ছে না আর তখন সেই আমিই যেন তাদের চোখের কাঁটা হয়ে দাঁড়িয়ে। এখনও মাথায় রাখে, তবে সেটা বোঝা ভেবে!

বিশ্বাসের নামে বিশ্বস্ত মানুষগুলো আমায় চোখে আঙ্গুল দিয়ে বুঝিয়ে ছিল, সবকিছু আমারই ভুল! তাই এখন আর কোনো সম্পর্কের উপর বিশ্বাসটা ঠিক রাখতে পারি না। কাঁচের মতো ভেঙে যাওয়া এই আমি এখন শুধু নিজের উপর বিশ্বাস করতে পারি। কেউ ভালো করতে চাইলে এখন আর বিশ্বাস হয় না বরং তার দিকে মুচকি হেসে “আমি ভালো আছি” বলে পাশ কাঁটিয়ে যাই।
এখন এভাবেই চলছে জীবন আমার, চলুক না!

💞💞"ভালোবাসা হলো এমন এক অনুভূতি যা দেখা যায় না ছোঁয়া যায় না
—কেবল হৃ'দয় দিয়ে অনুভব করা যায়-
💗🥀"

💖💖"তুমি আমার জী'বনের সেই মানুষ যার সাথে কাটানো প্রতিটা মু'হূর্ত স্ব'প্নের মতো সু'ন্দর-💗🥀"

❤️‍🩹❤️‍🩹"ভালোবাসা মানে একস'ঙ্গে থাকার প্রতি'শ্রুতি সুখে-দুঃখে হাত না ছাড়ার অ'ঙ্গীকার-💗🥀"

💑 💑"তোমার একটি হাসি আমার দিনের সব ক্লা'ন্তি দূর করে দেয়-💗🥀"

🌙🌙"তুমি আমার আকাশের চাঁ'দ আমার জী'বনের আলো আমার হৃ'দয়ের স্প'ন্দন-💗🥀"

💝💝"ভালোবাসা কখনো দূ'রত্ব বোঝে না, শুধু বোঝে হৃ'দয়ের টান-💗🥀"

🥰🥰"তোমার ভালোবাসার ছোঁয়ায় আমার পৃ'থিবী বদলে যায় যেন এক নতুন সকাল জ'ন্ম নেয়-💗🥀"

❤️❤️"ভালোবাসা হলো দুটি আ'ত্মার একত্রে পথচলা যেখানে একে অপরের সুখই সবচেয়ে বড় আনন্দ-💗🥀"

🖤🖤"বেঁ'চে থাকুক পৃ'থিবীর সকল ভালোবাসা!

42 m ·Tradurre

AFace1 লাইক, কমেন্ট, পোস্ট করে ইনকাম করুন।
এই ভিডিওটি যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

1 h ·Tradurre

আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.

image
1 h ·Tradurre

যদি আপনি দেখেন তাহলে আর কোথাও কারো কাছে জিজ্ঞাসা করা প্রয়োজন হবে না . কিভাবে কাজ করবেন কিভাবে উইথড্রো করবেন এবং কিভাবে বেশি টাকা ইনকাম করবেন .এখানে কোন ইনভেস্ট করার প্রয়োজন হয় না .শুধু আপনি আপনার সময় দিন আর এরা আপনাকে টাকা দেবে.