অভিযান চালিয়েছিলেন, কিন্তু এ কথা বলা হয়নি, হিন্দু রাজা-মহারাজারা মাহমুদকে উৎখাত করার জন্যে কত শত বার গজনীর দিকে আগ্রাসন চালিয়েছিল।
সুলতান মাহমুদের বারবার ভারত অভিযান ছিল মূলত শত্রুদের দমিয়ে রাখার এক কৌশল। তিনি যদি এদের দমিয়ে রাখতে ব্যর্থ হতেন, তবে হিন্দুস্তানের পৌত্তলিকতাবাদ সাগর পাড়ি দিয়ে আরব পর্যন্ত বিস্তৃত হতো।
মাহমুদের পিতা সুবক্তগীন তাকে অসীয়ত করে গিয়েছিলেন, 'বেটা। ভারতের রাজাদের কখনও স্বস্তিতে থাকতে দিবে না। এরা গজনী সালতানাতকে উৎখাত করে পৌত্তলিকতার সয়লাবে কাবাকেও ভাসাতে চায়। মুহাম্মদ বিন কাসিমের সময়ের মতো ভারতীয় মুসলমানদেরকে হিন্দুরা জোর জবরদস্তি হিন্দু বানাচ্ছে। এদের ঈমান রক্ষার্থে তোমাকে পৌত্তলিকতার দুর্গ গুড়িয়ে দিতে হবে। ভারতের অগণিত নির্যাতিত বনি আদমকে আযাদ করতে হবে, তাদের কাছে ইসলামের দাওয়াত পৌছাতে হবে।'
আলবিরুনী, ফারিশতা, গারদিজী, উতবী, বাইহাকীর মতো বিখ্যাত ও নির্ভরযোগ্য ইতিহাসবিদগণ লিখেছেন, সুলতান মাহমূদ তৎকালীন সবচেয়ে বড় বুযুর্গ ও ওলী শাইখ আবুল হাসান কিরখানীর মুরীদ ছিলেন। তিনি বিজিত এলাকায় তার হেদায়েত মতো পুরোপুরি ইসলামী শাসনব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
তিনি নিজে কিরখানীর দরবারে যেতেন। কখনও তিনি তাঁর পীরকে তাঁর
hanif ahmed Romeo
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?
MD Nafis islan
Hapus Komentar
Apakah Anda yakin ingin menghapus komentar ini?