8 ث ·ترجم

নিচে একটি ছোট ভুতের গল্প দেওয়া হলো:

গল্প: "চান্দু পিশাচ"

একটা ছোট গ্রামে বাস করত রতন নামের এক যুবক। সাহসী, কিন্তু কৌতূহলী। গ্রামের পাশেই ছিল এক পুরনো, পরিত্যক্ত রাজবাড়ি। গ্রামের লোকজন বলত, সন্ধ্যার পর ওখানে যাওয়া মানে প্রাণ হারানো। কেউ কেউ বলত, রাত বারোটার পর ওখানে নাকি “চান্দু পিশাচ” ঘোরাফেরা করে।

রতন এসব বিশ্বাস করত না। সে ঠিক করল, এক রাতে সে ওই রাজবাড়িতে গিয়ে আসবে।

রাত বারোটায়, হাতে টর্চ আর একটা লাঠি নিয়ে রতন রাজবাড়ির ভেতরে ঢুকল। ভেতরটা ঠান্ডা, গা ছমছমে। হঠাৎ একটা দরজা শব্দ করে খুলে গেল। রতন ভয় পেল না, বরং এগিয়ে গেল।

হঠাৎ করেই একটা ঠান্ডা বাতাস বয়ে গেল তার গায়ের ওপর দিয়ে। চারদিক অন্ধকার, কেবল টর্চের আলোয় সব কিছু কুয়াশাময়। এমন সময়, পিছন থেকে একটা গলা ভেসে এলো – “তুই এলি রে? আমি তোকে খুঁজছিলাম…”

রতন ঘুরে দেখল, কারও ছায়া নেই। কিন্তু গলার শব্দ ক্রমশ কাছে আসছে। একটা বিকৃত মুখ, অর্ধেক গলে যাওয়া শরীর, চোখদুটি রক্তবর্ণ… রতনের সামনে ভেসে উঠল চান্দু পিশাচ!

আর এরপর? কেউ রতনকে আর কখনও ওই রাজবাড়ির ধারে কাছেও দেখেনি…

শেষ।

আরও ভয়ঙ্কর বা মজার ভুতের গল্প চাইলে জানিও!